SEZ-এর পূর্ণরূপ কী?
A
Standard Economic Zone
B
Special Economic Zone
C
Strategic Economic Zone
D
Sustainable Economic Zone
উত্তরের বিবরণ
SEZ:
- SEZ-এর পূর্ণরূপ: Special Economic Zone.
⇒ একটি দেশের নির্দিষ্টভাবে চিহ্নিত সেই সকল অঞ্চল যেগুলি দেশের আন্যান্য অঞ্চলের তুলজ অর্থনীতি ও বাণিজ্যের ক্ষেত্রে প্রচলিত সরকারী নীতি নিয়মের ব্যাপারে অধিক সুযোগ সুবিধা ভোগ করে তাদের SEZ বলে।
- উদ্দেশ্য:
(i) দেশে বিনিয়োগ বৃদ্ধি করা,
(ii) রপ্তানী বৃদ্ধি করা,
(iii) সরকারী নিয়মনীতির জটিলত নেই বলে বিনিয়োগকারীদের উৎসাহ বোধ করা।
(iv) উৎপাদনমূলক ও পরিষেবামূলক শিল্পে সুলঙ্গে আন্তর্জাতিক গুণমানের পণ্য উৎপাদন করা।
(v) সহজে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা ও দেশের অর্থনৈতি উন্নতি তরান্বিত করা।
0
Updated: 1 month ago
বর্তমানে বাংলাদেশের দ্রুততম মানবী কে? [ আগস্ট,২০২৫]
Created: 1 month ago
A
সাফিনা হোসেন
B
শিরিন আক্তার
C
রুমি খান
D
তানজিনা রহমান
৪৮তম জাতীয় অ্যাথলেটিকস ২০২৫-এর ১০০ মিটার স্প্রিন্ট প্রতিযোগিতার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে, যেখানে উভয় লিঙ্গেই নৌবাহিনী দলের ক্রীড়াবিদরা নেতৃত্ব দিয়েছেন।
নারী ১০০ মিটার স্প্রিন্ট:
-
দ্রুততম মানবী: শিরিন আক্তার (বাংলাদেশ নৌবাহিনী)
-
সময়: ১২.০১ সেকেন্ড
-
দ্বিতীয় স্থান: সুমাইয়া দেওয়ান, সময় ১২.১৫ সেকেন্ড
পুরুষ ১০০ মিটার স্প্রিন্ট:
-
দ্রুততম মানব: মোহাম্মদ ইসমাইল (বাংলাদেশ নৌবাহিনী)
-
সময়: ১০.৬১ সেকেন্ড
উল্লেখযোগ্য: গত চারবারের দ্রুততম মানব ইমরানুর রহমান এইবার অংশগ্রহণ করেননি।
0
Updated: 1 month ago
নিচের কোনটি কর বহির্ভূত রাজস্ব?
Created: 4 weeks ago
A
রেলওয়ের আয়
B
ভূমি রাজস্ব
C
আয়কর
D
আমদানি শুল্ক
বাংলাদেশ সরকারের আয় প্রধানত দুটি প্রধান উৎস থেকে সংগৃহীত হয়: কর রাজস্ব ও কর-বহির্ভূত রাজস্ব, যা সরকারের কার্যক্রম ও উন্নয়ন প্রকল্পের অর্থায়নে ব্যবহৃত হয়।
-
কর-বহির্ভূত রাজস্বের উৎস:
-
লভ্যাংশ ও মুনাফা
-
রেলওয়ে আয়, ডাক আয় ইত্যাদি
-
সরকারের অআর্থিক সম্পদ বিক্রয় থেকে প্রাপ্ত আয়
-
সুদ ও ভাড়া
-
বিপননযোগ্য প্রতিষ্ঠান কর্তৃক বিক্রয় থেকে প্রাপ্ত আয়
-
প্রশাসনিক ফি
-
জরিমানা
-
দণ্ড ও বাজেয়াপ্ত অর্থ
-
কুয়াসি-কর্পোরেশনের উদ্বৃত্ত আয়
-
-
কর রাজস্বের প্রধান উৎস:
-
ভূমি রাজস্ব
-
আয়কর
-
আমদানি শুল্ক
-
0
Updated: 4 weeks ago
লর্ড মাউন্টব্যাটেনের ভাইসরয় হিসেবে কোন সিদ্ধান্ত ছিল সর্বাধিক উল্লেখযোগ্য?
Created: 1 month ago
A
ভারতীয় রেল ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা
B
উপমহাদেশের পুলিশ বাহিনী সংস্কার
C
উপমহাদেশের বিভক্তি এবং ক্ষমতা হস্তান্তর
D
ভারতীয় ডাক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা
লর্ড মাউন্টব্যাটেন ছিলেন ব্রিটিশ ভারতের শেষ ভাইসরয়। তিনি ১৯৪৭ সালের মার্চ থেকে আগস্ট পর্যন্ত এই পদে দায়িত্ব পালন করেন এবং স্বাধীন ভারতের প্রথম গভর্নর জেনারেল হিসেবে নিযুক্ত হন। তাঁর গভর্নর জেনারেল হিসেবে কার্যকাল ১৯৪৭-এর আগস্ট থেকে ১৯৪৮-এর জুন পর্যন্ত চলেছিল, এই সময়ে তিনি ভারতীয় রাজন্যবর্গকে ভারতীয় ইউনিয়ন বা পাকিস্তানের সঙ্গে একীভূত হতে উদ্বুদ্ধ করেন।
-
ভাইসরয় হিসেবে সংক্ষিপ্ত কার্যকালে তিনি উপমহাদেশের বিভক্তি এবং ভারত ও পাকিস্তানের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরসহ গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন।
-
স্বাধীন ভারতের প্রথম গভর্নর জেনারেল হিসেবে নিযুক্ত হন।
-
এই সময়ে ভারতীয় রাজন্যবর্গকে একীভূত বা পৃথক রাজ্য হিসেবে যুক্ত করতে উৎসাহিত করেন।
-
তিনি ১৯৭৯ সালের ২৭ আগস্ট আয়ারল্যান্ডের ডোনেগাল বে-তে তাঁর নৌযানে এক বিস্ফোরণে নিহত হন।
অন্যদিকে উপমহাদেশের বিভিন্ন আধুনিক প্রশাসনিক প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে কিছু গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব ছিলেন:
-
লর্ড ডালহৌসি: ভারতীয় রেল ব্যবস্থার প্রতিষ্ঠা করেন।
-
লর্ড ক্যানিং: পুলিশ বাহিনী সংস্কারে বিশেষ অবদান রাখেন; ১৮৬১ সালে পুলিশ আইন প্রণয়ন করেন।
-
ওয়ারেন হেস্টিংস: ভারতীয় ডাক ব্যবস্থার সূচনা করেন।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago