'Discord কী ধরণের সফটওয়্যার?
A
এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার
B
অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার
C
সিস্টেম সফটওয়্যার
D
কোনটিই নয়
উত্তরের বিবরণ
সংজ্ঞা:
Discord হলো একটি অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার, যা মূলত মানুষদের অনলাইনে যোগাযোগের জন্য তৈরি। এটি ব্যবহারকারীদের ভয়েস, ভিডিও এবং টেক্সট চ্যাট করার সুবিধা দেয়। Discord সাধারণত গেমার, শিক্ষার্থী, বা বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মানুষদের মধ্যে তথ্য ও অভিজ্ঞতা বিনিময়ের জন্য ব্যবহৃত হয়।
সঠিক উত্তর: খ) অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার
বৈশিষ্ট্য:
ব্যবহারকারীর কম্পিউটার বা মোবাইল ডিভাইসে ইনস্টল করা যায়।
ইন্টারনেটের মাধ্যমে সার্ভারের সঙ্গে সংযুক্ত হয়ে কাজ করে।
সরাসরি কম্পিউটার পরিচালনার কাজ না করলেও, সামাজিক ও পেশাদার যোগাযোগকে সহজ করে।
অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার:
ব্যবহারিক সমস্যা সমাধান বা ডেটা প্রক্রিয়াকরণের জন্য তৈরি সফটওয়্যারকে অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার বলা হয়।
ধরন অনুযায়ী উদাহরণসমূহ:
Word Processing Package Program: Word Star, Word Perfect, MS Word, Word Note
Spreadsheet Package Program: Lotus 1-2-3, MS Excel, Qrater Pro
Database Package Program: dBase, Foxpro, Oracle, Informix, Access
উৎস: কম্পিউটার শিক্ষা, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
 
                            
                        
                        
                        
                        
                        0
Updated: 1 month ago
আবহাওয়ার পূর্বাভাসে সাধারণত কোন কম্পিউটার ব্যবহৃত হয়?
Created: 1 month ago
A
সুপারকম্পিউটার
B
মেইনফ্রেম
C
মিনি কম্পিউটার
D
মাইক্রোকম্পিউটার
আবহাওয়ার পূর্বাভাস তৈরির জন্য প্রচুর পরিমাণ ডেটা যেমন বায়ুমণ্ডলীয় তথ্য, মহাসাগরের স্রোত, স্যাটেলাইট ইমেজ এবং জটিল গাণিতিক মডেল প্রক্রিয়াজাত করতে হয়। এই কাজের জন্য অত্যন্ত দ্রুত প্রসেসিং ক্ষমতা এবং বৃহৎ স্টোরেজ ক্যাপাসিটি প্রয়োজন। সুপারকম্পিউটার একসাথে কোটি কোটি গণনা সম্পন্ন করতে পারে এবং জটিল মডেল চালিয়ে স্বল্প সময়ে সঠিক পূর্বাভাস তৈরি করতে সক্ষম।
- 
সুপারকম্পিউটার হলো সবচেয়ে শক্তিশালী, ব্যয়বহুল এবং দ্রুতগতিসম্পন্ন কম্পিউটার। 
- 
এটি একসাথে একাধিক ব্যবহারকারীর জন্য কাজ করতে পারে। 
- 
বিপুল পরিমাণ ডেটা সংরক্ষণের জন্য পর্যাপ্ত মেমোরি এবং উচ্চ ক্ষমতার প্রক্রিয়াকরণ ইউনিট থাকে। 
- 
একাধিক প্রসেসর সমান্তরালভাবে কাজ করে এবং প্রতি সেকেন্ডে কোটি কোটি বৈজ্ঞানিক ও গাণিতিক কাজ সম্পন্ন করে। 
- 
এর ব্যবহার ক্ষেত্রগুলো হলো: সূক্ষ্ম বৈজ্ঞানিক গবেষণা, ডেটা বিশ্লেষণ, নভোযান ও ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ন্ত্রণ, মহাকাশ গবেষণা, আগ্নেয়াস্ত্র ডিজাইন, সিমুলেশন এবং পারমাণবিক চুল্লি নিয়ন্ত্রণ। 
সুপারকম্পিউটারের বৈশিষ্ট্যসমূহ:
- 
বিশাল সংখ্যার প্রক্রিয়াকরণ ইউনিট। 
- 
RAM টাইপ মেমরি ইউনিটের বৃহৎ সংগ্রহ। 
- 
নোডের মধ্যে উচ্চ গতির আন্তঃসংযোগ। 
- 
দ্রুত ইনপুট/আউটপুট সিস্টেম। 
- 
কাস্টম সফ্টওয়্যার ব্যবহার। 
- 
কার্যকর তাপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা। 
- 
বিপুল পরিমাণ গণনা পরিচালনার ক্ষমতা যা মানুষের সাধ্যের বাইরে। 
 
                                    
                                
                                
                                
                                0
Updated: 1 month ago
বিশ্বের প্রথম এম্বেডেড কম্পিউটারের নাম কী?
Created: 1 month ago
A
AGC
B
Intel 4004
C
IBM System/360
D
ENIAC
বিশ্বের প্রথম এম্বেডেড কম্পিউটার: AGC (Apollo Guidance Computer)
AGC তৈরি হয় ১৯৬০-এর দশকে নাসার অ্যাপোলো মহাকাশ অভিযানের জন্য। এর মূল উদ্দেশ্য ছিল মহাকাশযানকে সঠিকভাবে নেভিগেট করা এবং অভিযান পরিচালনা করা।
এটি ছোট আকারের এবং নির্দিষ্ট কাজের জন্য ডিজাইন করা কম্পিউটার, যা এম্বেডেড সিস্টেমের বৈশিষ্ট্য বহন করে।
অন্যান্য কম্পিউটার যেমন Intel 4004, IBM System/360, ENIAC সাধারণ কম্পিউটার বা মাইক্রোপ্রসেসর হিসেবে পরিচিত, কিন্তু AGC-ই প্রথম এম্বেডেড কম্পিউটার হিসেবে গণ্য করা হয়।
এম্বেডেড কম্পিউটার (Embedded Computer)
বিশেষায়িত কম্পিউটার সিস্টেম যা একটি বৃহৎ সিস্টেম বা মেশিনের অংশবিশেষ হিসাবে ব্যবহৃত হয়।
গঠন: মাইক্রোপ্রসেসর, সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা সম্বলিত মেমরি (ROM), এবং ইনপুট/আউটপুট সিস্টেমের সমন্বয়।
সাধারণত একটি মাইক্রোপ্রসেসর বোর্ড এবং কিছু প্রোগ্রাম সম্বলিত ROM থাকে।
আধুনিক এম্বেডেড সিস্টেমে মাইক্রোকন্ট্রোলার ব্যবহার হয়।
এতে মনিটর বা অন্যান্য হার্ডওয়্যার সাধারণত থাকে না।
কাজের ধরন: সেল ফোন, এসি, প্রিন্টার, থার্মোস্ট্যাট, ভিডিও গেমস্ ইত্যাদি।
উৎস: ব্রিটানিকা
 
                                    
                                
                                
                                
                                0
Updated: 1 month ago
কম্পিউটারে কেন্দ্রীয় সার্কিট বোর্ডের আরেকটি সাধারণ নাম কী?
Created: 3 weeks ago
A
RAM
B
Hard Drive
C
CPU
D
Motherboard
কম্পিউটারের কেন্দ্রীয় সার্কিট বোর্ডকে সাধারণত মাদারবোর্ড (Motherboard) বলা হয়। এটি হলো পুরো কম্পিউটারের মূল কাঠামো, যেখানে প্রসেসর (CPU), র্যাম (RAM), স্টোরেজ ডিভাইস এবং অন্যান্য এক্সপ্যানশন কার্ড সংযুক্ত থাকে। মাদারবোর্ড সমস্ত উপাদানকে একে অপরের সাথে সংযোগ স্থাপন করে তথ্য আদান-প্রদানের কাজ সম্পন্ন করে। এছাড়াও এটি বিভিন্ন ইলেকট্রনিক সার্কিট এবং কনেক্টরের মাধ্যমে শক্তি সরবরাহ এবং ডেটা ট্রান্সফার নিশ্চিত করে। কম্পিউটারের কার্যকারিতা অনেকাংশে মাদারবোর্ডের ধরন ও মানের ওপর নির্ভর করে।
- 
মাদারবোর্ড: - 
মাদারবোর্ড কম্পিউটারের মূল অংশ, যা সিস্টেম ইউনিটের ভিতরে সংযুক্ত থাকে। 
- 
এটি সমস্ত যন্ত্রাংশের সংযোগ স্থানের কাজ করে এবং সিস্টেম বোর্ড বা মেইনবোর্ড নামেও পরিচিত। 
- 
প্রসেসর মাদারবোর্ডের মধ্যেই থাকে, যা কম্পিউটারের ব্রেইন হিসেবে কাজ করে। 
- 
যেকোনো যন্ত্রাংশ মাদারবোর্ডের সঙ্গে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে সংযুক্ত থাকে, তাই এটি কম্পিউটারের কেন্দ্রীয় সার্কিট বোর্ড। 
- 
বাজারে Intel, GIGABYTE, ASUS, MSI ইত্যাদি ব্র্যান্ডের মাদারবোর্ড পাওয়া যায়। 
 
- 
 
                                    
                                
                                
                                
                                0
Updated: 3 weeks ago