IBM 1620-এর মাধ্যমে বাংলাদেশে কম্পিউটারের সূচনা ঘটে কোন সালে?
A
১৯৭৬ সালে
B
১৯৭৪ সালে
C
১৯৬৬ সালে
D
১৯৬৪ সালে
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশে কম্পিউটারের সূচনা
-
১৯৬৪ সালে IBM 1620 কম্পিউটারের মাধ্যমে কম্পিউটারের ব্যবহার শুরু হয়
-
এটি দেশের প্রথম বৈজ্ঞানিক ও প্রশাসনিক কাজে ব্যবহৃত কম্পিউটার
-
শিক্ষামূলক ও বৈজ্ঞানিক হিসাবের জন্য ডিজাইন করা হয়েছিল
-
প্রথমে সরকারি ও শিক্ষামূলক প্রতিষ্ঠানগুলো ব্যবহার শুরু করে
-
IBM 1620-এর আগমনে দেশে তথ্যপ্রযুক্তির ভিত্তি গড়ে ওঠে
-
কম্পিউটারটি স্থাপিত হয়েছিল তৎকালীন পাকিস্তান পরমাণু গবেষণা কেন্দ্রে (বর্তমানে বাংলাদেশ পরমাণু গবেষণা কেন্দ্র)
-
বর্তমানে ঢাকার আগারগাঁও বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি যাদুঘরে সংরক্ষিত
-
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো ১৯৬৯ সালের দিকে মেইনফ্রেম কম্পিউটার ব্যবহার শুরু করে
উৎস:
-
মৌলিক কম্পিউটার শিক্ষা, বিবিএ প্রোগ্রাম, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
-
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি-১, এসএসসি ও দাখিল, ভোকেশনাল
0
Updated: 1 month ago
EDVAC এর পূর্ণরূপ হচ্ছে -
Created: 1 month ago
A
Electronic Discrete Variable Automatic Computer
B
Electronic Delay Variable Automatic Computer
C
Electronic Delay Variable Automatic Calculator
D
Electronic Data Variable Automatic Computer
EDVAC
-
এর পূর্ণরূপ হলো Electronic Discrete Variable Automatic Computer।
-
এটি ১৯৪০-এর দশকে তৈরি একটি প্রাথমিক বৈদ্যুতিন ডিজিটাল কম্পিউটার।
-
স্টোরড-প্রোগ্রাম ধারণার উপর ভিত্তি করে তৈরি হওয়ায় একই মেমোরিতে ডেটা ও প্রোগ্রাম রাখা যেত।
-
পূর্বের ENIAC-এর তুলনায় এটি উন্নত সংস্করণ হিসেবে গণ্য।
-
ডিজিটাল কম্পিউটিংয়ের ক্ষেত্রে এটি যুগান্তকারী ভূমিকা রাখে এবং আধুনিক কম্পিউটারের নকশা ও কার্যপ্রণালীকে প্রভাবিত করে।
-
গাণিতিক ও যৌক্তিক অপারেশন দ্রুত সম্পন্ন করার জন্য এটি ব্যবহৃত হতো।
-
ড. জন মউসলি এবং তাঁর ছাত্র প্রেসপার একার্ট যৌথভাবে EDVAC তৈরি করেছিলেন।
0
Updated: 1 month ago
Edge Computing ব্যবহারের মূল কারণ কী?
Created: 1 month ago
A
ডাটা প্রসেসিং গতি বৃদ্ধি
B
ক্লাউড স্টোরেজ ব্যবহার করা
C
ডাটা প্রসেসিংকে কেন্দ্রীয় সার্ভারে পাঠানো
D
ইন্টারনেট এর উপর নির্ভরতা কমানো
এজ কম্পিউটিং (Edge Computing)
-
Edge computing হলো এমন একটি প্রযুক্তি যেখানে ডেটা উৎসের কাছাকাছি (যেমন সেন্সর, IoT ডিভাইস, স্মার্টফোন, লোকাল সার্ভার) ডেটা প্রসেস করা হয়।
-
এতে ডেটা ক্লাউড বা সেন্ট্রাল সার্ভারে পাঠানোর আগে প্রাথমিক প্রসেসিং সম্পন্ন হয়।
Edge computing-এর প্রধান সুবিধা:
-
Latency কমে: ডেটা দ্রুত প্রসেস হওয়ায় রিয়েল-টাইম রেসপন্স সম্ভব হয়।
-
Bandwidth খরচ কমে: সব ডেটা ক্লাউডে পাঠানোর দরকার হয় না, ফলে ইন্টারনেট ব্যান্ডউইথের ব্যবহার কমে।
-
Security বাড়ে: লোকালি ডেটা প্রসেসিং করার কারণে ডেটা ট্রান্সমিশনের সময় ঝুঁকি কমে।
0
Updated: 1 month ago
নিচের কোনটি হাইব্রিড কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশনের উদাহরণ?
Created: 1 month ago
A
ক্যালকুলেটর
B
স্মার্টফোন
C
ডিজিটাল ঘড়ি
D
আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ ব্যবস্থা
হাইব্রিড কম্পিউটার হলো এমন একটি বিশেষ ধরণের কম্পিউটার, যা একসাথে ডিজিটাল এবং অ্যানালগ উভয় ধরণের তথ্য প্রক্রিয়াকরণ করতে সক্ষম। এর মাধ্যমে সংবেদনশীল বা ধারাবাহিক (analog) ডেটা সংগ্রহ করে সেটিকে ডিজিটাল আকারে রূপান্তর করা হয় এবং পরবর্তী ধাপে জটিল হিসাব সম্পন্ন করা হয়। এই কারণে হাইব্রিড কম্পিউটারকে সংকর কম্পিউটারও বলা হয়।
প্রশ্নে দেওয়া বিকল্পগুলির মধ্যে ক্যালকুলেটর, স্মার্টফোন এবং ডিজিটাল ঘড়ি মূলত ডিজিটাল কম্পিউটার, কারণ এগুলো শুধুমাত্র সংখ্যাগত তথ্য প্রক্রিয়াকরণ করে। কিন্তু আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ ব্যবস্থা একটি হাইব্রিড কম্পিউটারের সঠিক উদাহরণ। কারণ এতে তাপমাত্রা, বায়ুচাপ, বাতাসের গতি ইত্যাদির মতো অ্যানালগ সংকেত সংগ্রহ করা হয় এবং তারপর সেই তথ্য ডিজিটাল আকারে রূপান্তর করে বিশ্লেষণ করা হয়। ফলস্বরূপ, এটি রিপোর্ট তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।
হাইব্রিড কম্পিউটারের প্রধান বৈশিষ্ট্য:
-
অ্যানালগ এবং ডিজিটাল উভয় প্রক্রিয়ার সমন্বয়ে কাজ করে।
-
অ্যানালগ অংশের মাধ্যমে ধারাবাহিক ডেটা যেমন সিগন্যাল, তাপমাত্রা বা চাপ সংগ্রহ করা হয়।
-
ডিজিটাল অংশ সেই তথ্য প্রক্রিয়াকরণ করে চূড়ান্ত ফলাফল দেয়।
-
উচ্চ নির্ভুলতা, দ্রুতগতি এবং রিয়েল-টাইম ডেটা বিশ্লেষণের ক্ষেত্রে কার্যকর।
হাইব্রিড কম্পিউটারের ব্যবহারসমূহ:
১। সামরিক ও মিসাইল প্রযুক্তিতে।
২। বৈজ্ঞানিক গবেষণা ও নভোযান নকশায়।
৩। রাসায়নিক দ্রব্যের গুণাগুণ নির্ণয় ও পরমাণুর গঠন বিশ্লেষণে।
৪। পরীক্ষাগারে ঔষধের মান নির্ধারণে।
৫। হাসপাতালের ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (ICU) রোগীর শরীরের তাপমাত্রা, রক্তচাপ, হৃদস্পন্দন ইত্যাদি পর্যবেক্ষণে।
0
Updated: 1 month ago