বাংলাদেশের দীর্ঘতম রেল সেতু-
A
যমুনা সেতু
B
হার্ডিঞ্জ সেতু
C
ব্রহ্মপুত্র সেতু
D
তিস্তা সেতু
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশের দীর্ঘতম রেলসেতু হিসেবে সেই সময় যমুনা সেতুকে গণ্য করা হতো। এই সেতুটি যমুনা নদীর ওপর নির্মিত এবং এটি সড়ক ও রেল যোগাযোগের জন্য ব্যবহৃত হয়।
• সে সময়ের নিরিখে
উত্তর: যমুনা সেতু।
এই সেতুটি মূলত যমুনা বহুমুখী সেতু বা বঙ্গবন্ধু সেতু নামে পরিচিত, যা ১৯৯৮ সালে উদ্বোধন করা হয়। এটি ৪.৮ কিলোমিটার দীর্ঘ এবং সড়ক ও রেলপথ উভয়ের জন্য ব্যবহৃত হয়।
তবে,
একক রেলসেতু হিসেবে দীর্ঘতম হলো হার্ডিঞ্জ সেতু।
• উল্লেখযোগ্যভাবে, বর্তমানে (২০২৪)
পদ্মা সেতু, যা একটি যৌথ সড়ক ও রেল সেতু, এর দৈর্ঘ্য ৬.১৫ কিলোমিটার (প্রায় ৩.৮ মাইল)। যদিও এটি রেলপথও বহন করে, মূলত এটি একটি সড়ক-রেল সংযুক্ত সেতু।
ফলে, পদ্মা সেতুকেই বর্তমানে দেশের দীর্ঘতম সেতু হিসেবে গণ্য করা হয়।
উৎস: বাংলাপিডিয়া, জাতীয় তথ্য বাতায়ন, ও বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন।

0
Updated: 3 months ago
রেলপথে ঢাকা থেকে খুলনার দূরত্ব কত?
Created: 1 month ago
A
৬২৭ কি.মি.
B
৫২৯ কি.মি.
C
৪১২ কি.মি.
D
৩০৭ কি.মি.
[এটি তৎকালীন সাম্প্রতিক প্রশ্ন যা পরিবর্তনশীল। পরিবর্তনশীল তথ্যগুলো অনুগ্রহ করে সাম্প্রতিক তথ্য থেকে দেখে নিন। সাম্প্রতিক আপডেট তথ্য জানার জন্য Live MCQ ডাইনামিক ইনফো প্যানেল, সাম্প্রতিক সমাচার বা অথেনটিক সংবাদপত্র দেখুন]
রেলপথে ঢাকা থেকে খুলনার দূরত্ব বর্তমানে ৩০৭ কিলোমিটার।
পুরানো রেলপথ ছিল ঢাকা থেকে খুলনা যেতে প্রায় ৫২৯ কিলোমিটার বা তার বেশি দূরত্ব, কারণ ট্রেনটি সরাসরি নয়, বিভিন্ন জংশন ও বাঁক ঘুরে চলত।
-
তবে ২০২৩-২৪ সালে পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্প চালুর মাধ্যমে ঢাকা থেকে খুলনার নতুন এবং সরাসরি রেলপথ তৈরী হয়েছে।
-
এই নতুন রেলপথটি ঢাকা থেকে ভাঙ্গা, যশোর হয়ে খুলনাকে সংযুক্ত করেছে এবং এর দূরত্ব এখন মাত্র ৩০৭ কিলোমিটার।
-
আগের চেয়ে অনেক কম সময় ও দূরত্বে ঢাকা থেকে খুলনা পৌঁছানো সম্ভব হয়েছে এই নতুন রেলপথের মাধ্যমে।
অতএব, প্রশ্নের চারটি বিকল্পের মধ্যে ৩০৭ কিলোমিটার সঠিক এবং সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী বর্তমান দূরত্ব।

0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশের দীর্ঘতম রেল সেতু-
Created: 3 months ago
A
যমুনা সেতু
B
হার্ডিঞ্জ সেতু
C
ব্রহ্মপুত্র সেতু
D
তিস্তা সেতু
বাংলাদেশের দীর্ঘতম রেলসেতু হিসেবে সেই সময় যমুনা সেতুকে গণ্য করা হতো। এই সেতুটি যমুনা নদীর ওপর নির্মিত এবং এটি সড়ক ও রেল যোগাযোগের জন্য ব্যবহৃত হয়।
• সে সময়ের নিরিখে
উত্তর: যমুনা সেতু।
এই সেতুটি মূলত যমুনা বহুমুখী সেতু বা বঙ্গবন্ধু সেতু নামে পরিচিত, যা ১৯৯৮ সালে উদ্বোধন করা হয়। এটি ৪.৮ কিলোমিটার দীর্ঘ এবং সড়ক ও রেলপথ উভয়ের জন্য ব্যবহৃত হয়।
তবে,
একক রেলসেতু হিসেবে দীর্ঘতম হলো হার্ডিঞ্জ সেতু।
• উল্লেখযোগ্যভাবে, বর্তমানে (২০২৪)
পদ্মা সেতু, যা একটি যৌথ সড়ক ও রেল সেতু, এর দৈর্ঘ্য ৬.১৫ কিলোমিটার (প্রায় ৩.৮ মাইল)। যদিও এটি রেলপথও বহন করে, মূলত এটি একটি সড়ক-রেল সংযুক্ত সেতু।
ফলে, পদ্মা সেতুকেই বর্তমানে দেশের দীর্ঘতম সেতু হিসেবে গণ্য করা হয়।
উৎস: বাংলাপিডিয়া, জাতীয় তথ্য বাতায়ন, ও বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন।

0
Updated: 3 months ago
(প্রশ্নটি তৎকালীন 'সাম্প্রতিক প্রশ্ন'। তখনকার সময়ের সঠিক উত্তর এখন আর গুরুত্বপূর্ণ নয়।) বাংলাদেশের এই জেলায় সম্প্রতি এই প্রথম রেল সংযোগ হয়-
Created: 1 month ago
A
ময়মনসিংহ
B
টাঙ্গাইল
C
বরিশাল
D
সিরাজগঞ্জ
প্রশ্নটি তৎকালীন 'সাম্প্রতিক প্রশ্ন'। তখনকার সময়ের সঠিক উত্তর এখন আর গুরুত্বপূর্ণ নয়।
• রেল যোগাযোগ:
— বর্তমানে দেশে রেলপথের দৈর্ঘ্য — ৩,২৫৪ কিলোমিটার, যুক্ত করেছে – ৪৩টি জেলাকে সংযুক্ত করেছে।
— বাংলাদেশে দুই ধরনের রেল লাইন রয়েছে — মিটারগেজ ও ব্রডগেজ।
রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা:
- ২০২৩ সালের অক্টোবরের শুরুতেও রেল নেটওয়ার্কের আওতায় ছিল দেশের ৪৩টি জেলা।
- ২০২৩ সালের ১০ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদ্মা রেল সংযোগ প্রকল্পের ঢাকা-ভাঙ্গা অংশের উদ্বোধনে রেল নেটওয়ার্কে যুক্ত হয় আরও তিন জেলা মুন্সিগঞ্জ, মাদারীপুর ও শরীয়তপুর।
- ২০২৩ সালের ১ নভেম্বর খুলনা-মোংলা রেলপথ উদ্বোধনের মধ্যে ৪৭তম জেলা হিসেবে পুনরায় যুক্ত হয়েছে বাগেরহাট।
- সর্বশেষ ২০২৩ সালের ১২ নভেম্বর দোহাজারী-কক্সবাজার রেল প্রকল্পের উদ্বোধনের মাধ্যমে পর্যটন নগরী কক্সবাজার সংযুক্ত হয় রেল নেটওয়ার্কে।
- অন্যদিকে দেশে ১৬টি জেলায় এখনো রেলপথ স্থাপন করা হয়নি।
- মাস্টারপ্ল্যান অনুযায়ী ২০৪৫ সালের মধ্যে এই ১৬ জেলাকেও রেলপথের আওতায় আনতে চায় সরকার।
- জেলাগুলো হলো: নড়াইল, সাতক্ষীরা, মেহেরপুর, মাগুরা, খাগড়াছড়ি, বান্দরবান, রাঙামাটি, শেরপুর, মানিকগঞ্জ, লক্ষ্মীপুর, বরিশাল, বরগুনা, পটুয়াখালী, ভোলা, পিরোজপুর ও ঝালকাঠি।
উৎস: i) Railway Technology ওয়েবসাইট।
ii) ১৫ নভেম্বর ২০২৩, বাংলা ট্রিবিউন।

0
Updated: 1 month ago