কোন অপারেটিং সিস্টেমটি ওপেন সোর্স?
A
iOS
B
Windows
C
macOS
D
Android
উত্তরের বিবরণ
ওপেন সোর্স অপারেটিং সিস্টেম
ওপেন সোর্স অপারেটিং সিস্টেম হলো এমন সফটওয়্যার যা ব্যবহারকারীরা বিনা মূল্যে ব্যবহার, পরিবর্তন এবং বিতরণ করতে পারে। প্রদত্ত অপশনগুলির মধ্যে iOS, Windows, এবং macOS মূলত প্রাইভেট বা মালিকানাধীন সফটওয়্যার, যা সাধারণ ব্যবহারকারীদের সম্পূর্ণ সোর্স কোড অ্যাক্সেস দেয় না। অন্যদিকে, Android একটি ওপেন সোর্স অপারেটিং সিস্টেম, যা গুগল এবং এন্ড্রয়েড কমিউনিটি দ্বারা ডেভেলপ করা হয়েছে। ব্যবহারকারীরা এটির সোর্স কোড ডাউনলোড করতে পারে, প্রয়োজন অনুযায়ী পরিবর্তন করতে পারে এবং নতুন ভার্সন তৈরি করে বিতরণ করতে পারে। তাই ওপেন সোর্স হওয়ার কারণে Android অধিকতর স্বচ্ছতা ও কাস্টমাইজেশনের সুযোগ প্রদান করে।
সঠিক উত্তর: ঘ) Android
অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম:
-
অ্যান্ড্রয়েড একটি ওপেন সোর্স অপারেটিং সিস্টেম যা ২০০৮ সালে চালু হয়।
-
এটি গুগল কর্তৃক নির্মিত এবং লিনাক্স ভিত্তিক।
-
অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশনগুলো সাধারণত জাভা প্রোগ্রামিং ভাষায় লেখা হয়।
-
অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের ফাইল এক্সটেনশন হলো .apk (Android Application Package)।
-
Android OS হলো একটি মাল্টি-ইউজার অপারেটিং সিস্টেম।
-
Android ব্যবহৃত প্রথম ফোন হলো T-Mobile G1 (HTC Dream নামে বেশি পরিচিত)।
উৎস:
১. গুগলের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট
২. ব্রিটানিকা
0
Updated: 1 month ago
মেটার মালিকানাধীন মেসেজিং অ্যাপ কোনটি?
Created: 1 month ago
A
B
Telegram
C
Signal
D
Viber
WhatsApp হলো একটি জনপ্রিয় মেসেজিং অ্যাপ, যা ব্যবহারকারীদের টেক্সট, ভয়েস, ভিডিও কল, মিডিয়া শেয়ারিং এবং গ্রুপ চ্যাট করার সুবিধা প্রদান করে। ২০১৪ সালে এটি ফেসবুক (বর্তমানে Meta Platforms Inc.) অধিগ্রহণ করে।
মেটা প্ল্যাটফর্মস ইনকর্পোরেটেড (Meta Platforms, Inc.):
-
এর পূর্বনাম ছিল ফেসবুক ইনকর্পোরেটেড।
-
অক্টোবর ২০২১ সালে ফেসবুক নাম পরিবর্তন করে Meta রাখে।
-
এটি একটি আমেরিকান বহুজাতিক প্রযুক্তি সংস্থা।
-
মেটার অধীনস্থ কোম্পানিগুলো: ইনস্টাগ্রাম, হোয়াটসঅ্যাপ, ফেসবুক, ম্যাসেঞ্জার, থ্রেডস ইত্যাদি।
-
CEO: মার্ক জাকারবার্গ
-
প্রতিষ্ঠাকাল: ৪ জানুয়ারি ২০০৪
-
বাণিজ্যিক নাম: Meta
-
সদর দপ্তর: মেনলো পার্ক, ক্যালিফোর্নিয়া, যুক্তরাষ্ট্র
0
Updated: 1 month ago
DDoS আক্রমণ বলতে কী বোঝায়?
Created: 4 weeks ago
A
ক্ষতিকর সফটওয়্যার ছড়িয়ে দেওয়া
B
একসাথে অনেক অনুরোধ পাঠিয়ে সার্ভার বন্ধ করা
C
সিস্টেম থেকে গুরুত্বপূর্ণ ফাইল ইচ্ছাকৃতভাবে মুছে ফেলা
D
ব্যবহারকারীর লগইন তথ্য বা পাসওয়ার্ড চুরি করা
DDoS (Distributed Denial of Service) আক্রমণ হলো এমন একটি সাইবার আক্রমণ যেখানে একাধিক উৎস থেকে একটি সার্ভার বা নেটওয়ার্কে অতিরিক্ত পরিমাণে ট্রাফিক পাঠানো হয়, ফলে সেটি অতিরিক্ত চাপের কারণে অকার্যকর হয়ে পড়ে এবং স্বাভাবিক ব্যবহারকারীরা সেটি ব্যবহার করতে পারে না।
-
DDoS এর পূর্ণরূপ হলো Distributed Denial of Service।
-
এটি এক ধরনের সাইবার অপরাধ, যেখানে হ্যাকাররা ইচ্ছাকৃতভাবে একটি সার্ভার, ওয়েবসাইট বা নেটওয়ার্কের স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত করে।
-
DoS Attack হলো একক উৎস থেকে পরিচালিত আক্রমণ, যেখানে একটি ডিভাইস বা সার্ভারের কার্যকারিতা নষ্ট করার চেষ্টা করা হয়।
-
অপরদিকে, DDoS Attack হলো বহুসংখ্যক ডিভাইস (যেমন বটনেট) ব্যবহার করে একসাথে বিপুল পরিমাণ ট্রাফিক পাঠানো, যা লক্ষ্যবস্তু সিস্টেমকে আরও দ্রুত অকার্যকর করে দেয়।
-
এ ধরনের আক্রমণের ফলে সিস্টেম বা ওয়েবসাইট ধীর গতির হয়ে যায়, কখনও সম্পূর্ণরূপে বন্ধ হয়ে যায়, ফলে ব্যবহারকারীরা সেবা গ্রহণ করতে পারে না।
0
Updated: 4 weeks ago
অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার কী উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়?
Created: 3 weeks ago
A
ডেটা সংরক্ষণের জন্য
B
হার্ডওয়্যার রক্ষণাবেক্ষণের জন্য
C
ব্যবহারিক কাজ সম্পাদনের জন্য
D
হার্ডওয়্যার নিয়ন্ত্রণ করে
সঠিক উত্তর হলো গ) ব্যবহারিক কাজ সম্পাদনের জন্য।
অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার (Application Software) হলো এমন সফটওয়্যার যা ব্যবহারকারীর নির্দিষ্ট কাজ বা ব্যবহারিক সমস্যা সমাধানের জন্য তৈরি করা হয়। এটি ব্যবহারকারীকে টেক্সট, সংখ্যা, ছবি বা অন্যান্য তথ্য প্রক্রিয়াকরণের মাধ্যমে বিভিন্ন কাজ সম্পাদন করতে সহায়তা করে।
অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য
-
ব্যবহারকারীর প্রয়োজন অনুযায়ী নির্দিষ্ট কাজ সম্পাদনের জন্য তৈরি করা হয়।
-
ব্যবহারকারী যে সকল সফটওয়্যার ব্যবহার করে ব্যবহারিক সমস্যা সমাধান বা ডেটা প্রক্রিয়াকরণ করতে পারে, সেগুলোকে অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার বলা হয়।
-
এটি কম্পিউটারের ইউজার-ফ্রেন্ডলি ইন্টারফেস দিয়ে ব্যবহারকারীকে কার্যকর সমাধান দিতে সাহায্য করে।
-
সাধারণত ব্যবহারকারীকে টেক্সট, সংখ্যা, ছবি বা মিডিয়া নিয়ে কাজ করার সুযোগ প্রদান করে।
উদাহরণস্বরূপ অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার
-
একাউন্টিং সফটওয়্যার
-
অফিস সফটওয়্যার (যেমন MS Word, MS Excel)
-
গ্রাফিক্স সফটওয়্যার
-
মিডিয়া প্লেয়ার (ভিডিও ও অডিও)
-
ডাটাবেস সফটওয়্যার যেমন Oracle, FoxPro ইত্যাদি
0
Updated: 3 weeks ago