ব্যঞ্জন ধ্বনির সংক্ষিপ্ত রূপকে বলে-
A
রেফ
B
হসন্ত
C
কার
D
ফলা
উত্তরের বিবরণ
ব্যঞ্জনবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপ ও অনুবর্ণ
ফলা: ব্যঞ্জনবর্ণের কিছু সংক্ষিপ্ত রূপ, যা অন্য ব্যঞ্জনের নিচে বা ডান পাশে ঝুলে থাকে, তাদের ফলা বলা হয়। বাংলায় মোট ৬টি ফলা বর্ণ রয়েছে:
-
ন-ফলা
-
ব-ফলা
-
ম-ফলা
-
য-ফলা
-
র-ফলা
-
ল-ফলা
অনুবর্ণ: ব্যঞ্জনবর্ণের বিকল্প রূপকে অনুবর্ণ বলা হয়। অনুবর্ণের মধ্যে রয়েছে:
-
ফলা (উপরের মতো)
-
রেফ – র-এর বিশেষ অনুবর্ণ রূপ
-
বর্ণসংক্ষেপ – যুক্তবর্ণ লিখতে কিছু বর্ণকে সংক্ষেপে লেখা হয়। যেমন: ভ, দ, ন, ম, ষ, স। এছাড়া ৎ বর্ণটি ত-এর সংক্ষিপ্ত রূপ, যা স্বতন্ত্র বর্ণ হিসেবে গণ্য হয়।
উৎস: বাংলা ভাষার ব্যাকরণ ও নির্মাণ, নবম-দশম শ্রেণি (২০২২ সংস্করণ)
0
Updated: 1 month ago
'ফল' শব্দের 'ফ' কোন ধরনের ব্যঞ্জন?
Created: 2 months ago
A
মূর্ধা স্পৃষ্ট ব্যঞ্জন
B
ওষ্ঠ স্পৃষ্ট ব্যঞ্জন
C
কণ্ঠ স্পৃষ্ট ব্যঞ্জন
D
দন্ত স্পৃষ্ট ব্যঞ্জন
• স্পৃষ্ট ব্যঞ্জন:
যেসব ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণের সময় দুটি বাক্প্রত্যঙ্গ পরস্পরের সংস্পর্শে এসে বায়ুপথে বাধা সৃষ্টি করে, সেগুলোকে স্পৃষ্ট ব্যঞ্জন বলা হয়। এগুলোকে স্পর্শ ব্যঞ্জনধ্বনি নামেও পরিচিত।
উদাহরণ:
ফল, থলে, ঠাণ্ডা, ছুরি, খেলা — এই শব্দগুলির ফ, থ, ঠ, ছ, খ স্পৃষ্ট ব্যঞ্জনধ্বনি।
উচ্চারণ স্থানের ভিত্তিতে স্পৃষ্ট ব্যঞ্জনকে পাঁচ ভাগে ভাগ করা যায়:
-
ওষ্ঠ স্পৃষ্ট ব্যঞ্জন: প, ফ, ব, ভ
-
দন্ত স্পৃষ্ট ব্যঞ্জন: ত, থ, দ, ধ
-
মূর্ধা স্পৃষ্ট ব্যঞ্জন: ট, ঠ, ড, ঢ
-
তালু স্পৃষ্ট ব্যঞ্জন: চ, ছ, জ, ঝ
-
কণ্ঠ স্পৃষ্ট ব্যঞ্জন: ক, খ, গ, ঘ
0
Updated: 2 months ago
ব্যঞ্জনবর্ণের আগে, পরে, উপরে, নিচে বা উভয় দিকে যুক্ত হয় কোন বর্ণ?
Created: 2 months ago
A
অণুবর্ণ
B
ফলাবর্ণ
C
কারবর্ণ
D
রেফ
• কারবর্ণ:
স্বরবর্ণের মোট ১০টি সংক্ষিপ্ত রূপ রয়েছে, এগুলোর নাম কারবর্ণ: া,ি, ী, ু, ূ , ৃ, ে, ৈ, ো, ৌ ।
কারবর্ণের স্বতন্ত্র ব্যবহার নেই। এগুলো ব্যঞ্জনবর্ণের আগে, পরে, উপরে, নিচে বা উভয় দিকে যুক্ত হয়।
কোনো ব্যঞ্জনের সঙ্গে কারবর্ণ বা হসন্তচিহ্ন না থাকলে ব্যঞ্জনটির সঙ্গে একটি [অ] আছে বলে ধরে নেওয়া হয়।
0
Updated: 2 months ago
'হাতি' শব্দের 'হ' ধ্বনিটি কোন ধরনের ব্যঞ্জনধ্বনি?
Created: 1 month ago
A
কণ্ঠ্য
B
তালব্য
C
কণ্ঠনালীয়
D
ওষ্ঠ্য
বাংলা ভাষায় ব্যঞ্জনধ্বনির একটি বিশেষ শ্রেণি হলো কণ্ঠনালীয় ব্যঞ্জন। এ ধরনের ধ্বনি উচ্চারণের সময় বায়ু ধ্বনিদ্বার থেকে কণ্ঠনালি হয়ে সরাসরি মুখ দিয়ে বের হয়ে আসে।
-
বাংলা বর্ণমালায় মোট ১টি কণ্ঠনালীয় ব্যঞ্জনধ্বনি রয়েছে।
-
কণ্ঠনালীয় ব্যঞ্জনধ্বনি হলো হ।
-
উদাহরণ: হাতি শব্দের প্রথম অক্ষর ‘হ’ কণ্ঠনালীয় ব্যঞ্জনধ্বনির উদাহরণ।
0
Updated: 1 month ago