A
কর্মবাচ্য
B
ভাববাচ্য
C
যৌগিক
D
কর্মকর্তৃবাচ্য
উত্তরের বিবরণ
যে বাক্যে কোনো কর্ম থাকে না এবং শুধুমাত্র ক্রিয়ার কাজ বা অর্থ স্পষ্টভাবে বোঝানো হয়, তাকে ভাববাচ্য বলা হয়।
ভাববাচ্যের বৈশিষ্ট্য
-
ভাববাচ্যে ক্রিয়া সবসময় নাম পুরুষে ব্যবহৃত হয়।
-
এখানে কর্তার পরে সাধারণত ষষ্ঠী, দ্বিতীয় বা তৃতীয় বিভক্তি বসে।
উদাহরণ:
-
আমার খাওয়া হলো না। (এখানে ‘আমার’ = ষষ্ঠী বিভক্তি)
কর্তা উহ্য থাকলে ভাববাচ্য
অনেক সময় ভাববাচ্যে কর্তা থাকে না। শুধু কর্ম দিয়েই বাক্য গঠিত হয়।
উদাহরণ:
-
এ পথে চলা যায় না।
-
এবার ট্রেনে ওঠা যাক।
-
ডিঙি টেনে বের করতে হবে।
সহযোগী ক্রিয়া দিয়ে ভাববাচ্য
মূল ক্রিয়ার সঙ্গে সহযোগী ক্রিয়া যোগ হয়ে ভাববাচ্যের রূপ তৈরি হয়।
উদাহরণ:
-
এ রাস্তা আমার চেনা নেই।
উৎস: বাংলা ভাষার ব্যাকরণ, নবম-দশম শ্রেণি (২০১৯ সংস্করণ)

0
Updated: 1 day ago
যে বাচ্যের কর্ম থাকে না এবং বাক্যে ক্রিয়ার অর্থই প্রধানরূপে প্রতীয়মান হয় তাকে কোন বাচ্য বলে?
Created: 1 week ago
A
কর্তৃবাচ্য
B
ভাববাচ্য
C
কর্মবাচ্য
D
কর্ম-কর্তৃবাচ্য
ভাববাচ্য: - যে বাচ্যে কর্ম থাকে না এবং বাক্যে ক্রিয়ার অর্থই প্রধানরূপে প্রতীয়মান হয় তাকে ভাববাচ্য বলে। - ভাববাচ্যের ক্রিয়া সর্বদাই নাম পুরুষের হয়। - ভাববাচ্যের কর্তায় ষষ্ঠী, দ্বিতীয়া অথবা তৃতীয়া বিভক্তি প্রযুক্ত হয়। যেমন- - আমার (কর্তায় ষষ্ঠী) খাওয়া হলো না। - আমাকে (কর্তায় দ্বিতীয়া) এখন যেতে হবে। - তোমার দ্বারা (কর্তায় তৃতীয়) এ কাজ হবে না। উৎস: বাংলা ভাষার ব্যাকরণ ও নির্মতি, নবম-দশম শ্রেণি (২০২১ সংস্করণ)।

0
Updated: 1 week ago