A
কয়লা
B
খনিজ তেল
C
বায়ু শক্তি
D
প্রাকৃতিক গ্যাস
উত্তরের বিবরণ
নবায়নযোগ্য শক্তি (Renewable Energy)
-
সংজ্ঞা:
-
বারবার ব্যবহারযোগ্য শক্তি
-
পরিবেশবান্ধব, তাই গ্রীন শক্তিও বলা হয়
-
-
উৎসসমূহ:
১. সৌরশক্তি (Solar Energy):-
সূর্য থেকে প্রাপ্ত শক্তি
-
পৃথিবীর প্রায় সব শক্তির উৎস সূর্য
-
জীবাশ্ম জ্বালানি প্রকৃতপক্ষে বহু দিনের সঞ্চিত সৌরশক্তি
২. জলবিদ্যুৎ (Hydropower): -
পানির স্রোত ও জোয়ার-ভাটা ব্যবহার করে বিদ্যুৎ উৎপাদন
-
পানিতে আছে গতি শক্তি ও বিভব শক্তি
৩. বায়ু শক্তি (Wind Energy): -
পৃথিবী পৃষ্ঠের তাপমাত্রার পার্থক্যের কারণে বায়ু প্রবাহিত হয়
-
বায়ু প্রবাহজনিত গতিশক্তি তড়িৎ শক্তিতে রূপান্তর করা যায়
-
যন্ত্র: বায়ুকল (Wind turbine)
৪. বায়োমাস শক্তি (Biomass Energy): -
সৌর শক্তি গাছপালার মাধ্যমে রাসায়নিক শক্তিতে রূপান্তরিত হয়
-
বায়োমাস থেকে বায়োগ্যাস ও বিদ্যুৎ উৎপাদন সম্ভব
-
-
অ-নবায়নযোগ্য শক্তি:
-
কয়লা, খনিজ তেল, প্রাকৃতিক গ্যাস, নিউক্লিয় শক্তি
-

0
Updated: 14 hours ago
মরীচিকায় কোন ঘটনা ঘটে?
Created: 3 weeks ago
A
আলোর প্রতিফলন
B
আলোর বিচ্ছুরণ
C
আলোর প্রতিসরণ
D
আলোর পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলন
মরীচিকা:
-
মরীচিকা হলো আলোর পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলনের ফল।
-
-
উৎপত্তি ও কারণ:
-
আলোকরশ্মি যখন ঘন মাধ্যম থেকে হালকা মাধ্যমে প্রবেশ করে, প্রতিসরণের কারণে আলো অভিলম্ব থেকে দূরে সরে যায়।
-
যখন আলো ক্রান্তি কোণের চেয়ে বড় মানের কোণে বিভেদ তলে আপতিত হয়, তখন তা প্রতিসরিত হয়ে প্রথম মাধ্যমেই ফিরে আসে।
-
এই প্রক্রিয়াকেই বলা হয় পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলন, এবং এর ফলে সৃষ্টি হয় মরীচিকা।
-
-
লক্ষণ ও প্রভাব:
-
সাধারণত মরুভূমিতে দিনের বেলায় দেখা যায়।
-
এটি এক ধরনের দৃষ্টিভ্রম, যেখানে পথিক মনে করে সামনেই পানি আছে, কিন্তু কাছে গেলে দেখা যায় সেখানে কোনো পানি নেই।
-
পথিক কখনোই সেই অলীক পানির কাছে পৌঁছাতে পারে না।
-
উৎস:
i) Britannica
ii) পদার্থবিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 3 weeks ago
'এমারেল্ড ট্রায়াঙ্গল' কোন তিনটি দেশের সীমান্তে অবস্থিত?
Created: 3 weeks ago
A
কম্বোডিয়া, থাইল্যান্ড ও ভিয়েতনাম
B
কম্বোডিয়া, থাইল্যান্ড ও লাওস
C
থাইল্যান্ড, লাওস ও মায়ানমার
D
কম্বোডিয়া, লাওস ও মায়ানমার
এমারেল্ড ট্রায়াঙ্গল
-
অবস্থান: 'এমারেল্ড ট্রায়াঙ্গেল' হলো কম্বোডিয়া, থাইল্যান্ড ও লাওসের সীমান্তবর্তী অঞ্চল।
-
সীমান্ত দ্বন্দ্ব: কম্বোডিয়া ও থাইল্যান্ডের মধ্যে সীমান্ত বিরোধ শত বছরেরও বেশি পুরনো।
-
নামকরণ: সীমান্তে বিরোধপূর্ণ অঞ্চলটি ‘এমারেল্ড ট্রায়াঙ্গল’ নামে পরিচিত।
-
ঐতিহাসিক ঘটনা: এই অঞ্চলে ১১ শতকের মোয়ান থম মন্দির নিয়ে ২০০৮ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড শত্রুতা বৃদ্ধি পায়।
-
পরবর্তী সংঘাত: এরপরের বছরগুলিতে সীমান্ত সংঘাতে দুই দেশে হতাহতের ঘটনা ঘটে।
উৎস:
i) The Economic Times
ii) প্রথম আলো

0
Updated: 3 weeks ago
এশিয়া-আফ্রিকা মহাদেশকে পৃথক করেছে কোনটি?
Created: 18 hours ago
A
মালাক্কা
প্রণালী
B
বাব
এল-মান্দেব প্রণালী
C
বেরিং
প্রণালী
D
পক প্রণালী
সাধারণ জ্ঞান
ভূগোল ও পরিবেশ
ভূগোলের ধারণা
মানসিক দক্ষতা (Mental skills)
সাধারণ জ্ঞান
No subjects available.
বাব এল-মান্দেব প্রণালী
-
অবস্থান: আরব উপদ্বীপ ও আফ্রিকা মহাদেশের (দক্ষিণ-পশ্চিম) মধ্যবর্তী প্রণালী।
-
অর্থ: আরবি নাম “বাব আল-মান্দব” অর্থ “কান্নার দ্বার”।
-
সংযোগ: লোহিত সাগরকে এডেন উপসাগর ও ভারত মহাসাগরের সঙ্গে যুক্ত করে।
-
গুরুত্ব: সুয়েজ খালের পর থেকে ভূমধ্যসাগর ও পূর্ব এশিয়ার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ সামুদ্রিক বাণিজ্যপথের অংশ।
-
দূরত্ব ও প্রস্থ:
-
মোট দৈর্ঘ্য: প্রায় ১৪৮০ কিমি।
-
গড় প্রস্থ: প্রায় ৪৮০ কিমি।
-
-
বিভাজন:
-
প্রণালীটি পেরিম দ্বীপ দ্বারা দুই চ্যানেলে বিভক্ত:
-
পশ্চিম চ্যানেল: ২৬ কিমি প্রশস্ত।
-
পূর্ব চ্যানেল: ৩ কিমি প্রশস্ত।
-
-
-
ভূগোলগত গুরুত্ব: এশিয়া ও আফ্রিকা মহাদেশকে পৃথক করেছে এই প্রণালী।
-
অর্থনৈতিক গুরুত্ব: আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও জ্বালানি পরিবহনের জন্য বিশ্বের অন্যতম কৌশলগত প্রণালী।

0
Updated: 18 hours ago