A
১২ টি
B
১৫ টি
C
১৫০ টি
D
১২০ টি
উত্তরের বিবরণ
কি-বোর্ডের ফাংশন কী (F1–F12)
-
কি-বোর্ডে মোট ১০৫টি কী থাকে।
-
এর মধ্যে ১২টি ফাংশন কী থাকে, যা বিভিন্ন সফটওয়্যারে নির্দিষ্ট কাজের জন্য ব্যবহৃত হয়।
-
সাধারণত এগুলো F1 থেকে F12 পর্যন্ত থাকে।
F1–F12 ফাংশন কী-এর কাজ:
-
F1: সাধারণত Help মেনু খুলে।
-
F2: নির্বাচিত ফাইল বা ফোল্ডারের নাম পরিবর্তন (Rename) করতে ব্যবহার হয়।
-
F3: দ্রুত সার্চ বা খোঁজার অপশন চালু করে।
-
F4: Alt + F4 চাপলে বর্তমান উইন্ডো বন্ধ হয়।
-
F5: ব্রাউজার বা ডেস্কটপে Refresh করার জন্য।
-
F6: ব্রাউজারে Address bar সিলেক্ট করে।
-
F7: মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে Spelling ও Grammar Check চালু করে।
-
F8: উইন্ডোজ চালুর সময় Safe Mode চালুর জন্য।
-
F9: কোয়ার্ক এক্সপ্রেসে Measurement Toolbar চালু করার জন্য।
-
F10: Menu bar চালু করে।
-
F11: Fullscreen Mode চালু বা বন্ধ করে।
-
F12: ইংরেজি থেকে বাংলা বা বাংলা থেকে ইংরেজি পরিবর্তনের জন্য।
উৎস:
-
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
-
ব্রিটানিকা

0
Updated: 15 hours ago
কোন গেইটগুলো সার্বজনীন গেইট হিসেবে পরিচিত?
Created: 15 hours ago
A
AND এবং OR
B
NAND এবং NOR
C
XOR এবং NOT
D
OR এবং NOT
NAND এবং NOR গেইট – সার্বজনীন গেইট
সার্বজনীন গেইট:
-
যেসব গেইটের মাধ্যমে AND, OR এবং NOT গেইটের ফাংশন প্রতিস্থাপন করা যায়, তাদের সার্বজনীন গেইট বলা হয়।
-
অ্যান্ড, অর ও নট গেইটের সমন্বয়ে সব ধরনের লজিক সার্কিট বা যুক্তি বর্তনী তৈরি করা যায়।
-
ন্যান্ড গেইট ব্যবহার করেই যে কোন লজিক সার্কিট বা বর্তনী তৈরি করা সম্ভব, কারণ ন্যান্ড দিয়ে AND, OR ও NOT বাস্তবায়ন করা যায়।
-
একইভাবে, NOR গেইট দিয়েও সব ধরনের লজিক সার্কিট তৈরি করা সম্ভব।
-
এই কারণেই NAND ও NOR গেইটকে সার্বজনীন গেইট বলা হয়।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 15 hours ago
হার্ড ডিস্ক কী?
Created: 15 hours ago
A
অপটিক্যাল ডাটা সংরক্ষণ মাধ্যম
B
চৌম্বকীয় ডাটা সংরক্ষণ মাধ্যম
C
সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট টুল
D
কম্পিউটারের ডিসপ্লে ডিভাইস
হার্ড ডিস্ক – চৌম্বকীয় ডাটা সংরক্ষণ মাধ্যম
-
হার্ড ডিস্ক হলো অসংখ্য ফ্লপি ডিস্কের ক্ষমতার সমন্বয়ে তৈরি একটি ডিস্ক, যা কম্পিউটারের জন্য চৌম্বকীয় সংরক্ষণ মাধ্যম হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
-
এটি কম্পিউটারের তথ্য ভান্ডার হিসেবে কাজ করে।
-
সাধারণত কম্পিউটারের ভেতরে স্থায়ীভাবে বসানো থাকে, তবে বাইরের ডিভাইস হিসেবেও ব্যবহার করা যায়।
-
হার্ড ডিস্ক স্থানান্তরযোগ্য, অর্থাৎ একটি কম্পিউটারের হার্ডডিস্ক ড্রাইভ থেকে অন্য কম্পিউটারে ব্যবহার করা সম্ভব।
-
ফ্লপি ডিস্কের মতো, হার্ড ডিস্কও ড্রাইভে বসিয়ে কাজ করে এবং প্রয়োজন অনুযায়ী অন্য ড্রাইভে স্থানান্তর করা যায়।
উৎস:
-
কম্পিউটার শিক্ষা, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
-
ব্রিটানিকা

0
Updated: 15 hours ago
কোনটি CPU-এর অংশ নয়?
Created: 15 hours ago
A
নিয়ন্ত্রণ অংশ
B
রেজিস্টার
C
ইন্টারপ্রেটার
D
অ্যারিথমেটিক লজিক ইউনিট
ইন্টারপ্রেটার CPU-এর অংশ নয়
ইন্টারপ্রেটার হলো একটি প্রোগ্রামিং ভাষা অনুবাদক, যা উচ্চ-স্তরের প্রোগ্রামিং ভাষা (যেমন: পাইথন) থেকে লেখা কোডকে মেশিন কোডে অনুবাদ করে, যা CPU বুঝতে পারে। এটি CPU-এর অংশ নয়, বরং একটি সফটওয়্যার।
CPU-এর প্রধান অংশসমূহ:
১. নিয়ন্ত্রণ অংশ (Control Unit):
-
কম্পিউটারে সম্পাদিত সমস্ত কাজের নিয়ন্ত্রণ করে।
-
CPU, মেমোরি এবং ইনপুট/আউটপুট ডিভাইসের মধ্যে ডাটা প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করে।
-
ROM ও RAM-এ সঞ্চিত নির্দেশ অনুসারে কাজ করে এবং কম্পিউটারের অন্য সব অংশকে আদেশ দেয়।
-
বাইনারি কোডের ইন্সট্রাকশন স্মৃতি থেকে গ্রহণ করে ডিকোড করে।
২. অ্যারিথমেটিক লজিক ইউনিট (ALU) / গাণিতিক যুক্তি অংশ:
-
এখানে বিভিন্ন ধরনের অপারেশন সম্পাদিত হয়, যেমন: যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগ, OR, AND, NOR, XOR ইত্যাদি।
-
এতে প্রোগ্রাম কাউন্টার থাকে, যা পূর্বের ইন্সট্রাকশনের ঠিকানা রাখে।
-
কোন ইন্সট্রাকশন কখন সম্পাদিত হবে তা এই ঠিকানা থেকে জানানো যায়।
৩. রেজিস্টার বা মেমোরি (Registers / Memory):
-
CPU-এর একটি অংশ।
-
দ্রুত লিখন ও পঠন সম্ভব।
-
গাণিতিক যুক্তি অংশে তথ্য প্রক্রিয়াকরণে সাহায্য করে।
-
কোনো কাজের সময় ডাটা সাময়িকভাবে সংরক্ষণ করতে ব্যবহৃত হয়।
-
অপারেশনের ফলাফলও এখানে সাময়িকভাবে সঞ্চিত থাকে।
উৎস: কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি-১, এসএসসি ও দাখিল (ভোকেশনাল)

0
Updated: 15 hours ago