কিবোর্ডে ফাংশন কী কতটি থাকে?
A
১২ টি
B
১৫ টি
C
১৫০ টি
D
১২০ টি
উত্তরের বিবরণ
কি-বোর্ডের ফাংশন কী (F1–F12)
-
কি-বোর্ডে মোট ১০৫টি কী থাকে।
-
এর মধ্যে ১২টি ফাংশন কী থাকে, যা বিভিন্ন সফটওয়্যারে নির্দিষ্ট কাজের জন্য ব্যবহৃত হয়।
-
সাধারণত এগুলো F1 থেকে F12 পর্যন্ত থাকে।
F1–F12 ফাংশন কী-এর কাজ:
-
F1: সাধারণত Help মেনু খুলে।
-
F2: নির্বাচিত ফাইল বা ফোল্ডারের নাম পরিবর্তন (Rename) করতে ব্যবহার হয়।
-
F3: দ্রুত সার্চ বা খোঁজার অপশন চালু করে।
-
F4: Alt + F4 চাপলে বর্তমান উইন্ডো বন্ধ হয়।
-
F5: ব্রাউজার বা ডেস্কটপে Refresh করার জন্য।
-
F6: ব্রাউজারে Address bar সিলেক্ট করে।
-
F7: মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে Spelling ও Grammar Check চালু করে।
-
F8: উইন্ডোজ চালুর সময় Safe Mode চালুর জন্য।
-
F9: কোয়ার্ক এক্সপ্রেসে Measurement Toolbar চালু করার জন্য।
-
F10: Menu bar চালু করে।
-
F11: Fullscreen Mode চালু বা বন্ধ করে।
-
F12: ইংরেজি থেকে বাংলা বা বাংলা থেকে ইংরেজি পরিবর্তনের জন্য।
উৎস:
-
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
-
ব্রিটানিকা
0
Updated: 1 month ago
কোনটি ক্লাউড কম্পিউটিংয়ের অন্তর্ভুক্ত নয়?
Created: 1 month ago
A
পাবলিক ক্লাউড
B
প্রাইভেট ক্লাউড
C
হাইব্রিড ক্লাউড
D
ওপেন ক্লাউড
'ওপেন ক্লাউড' ক্লাউড কম্পিউটিংয়ের অন্তর্ভুক্ত নয়
ক্লাউড কম্পিউটিংয়ের ধরণ:
ক্লাউডের অবস্থান ও মানুষের মাঝে সেবার বিস্তৃতি অনুসারে তিন ভাগে বিভক্ত:
-
পাবলিক ক্লাউড
-
প্রাইভেট ক্লাউড
-
মিশ্র/হাইব্রিড ক্লাউড
ক্লাউড কম্পিউটিং:
-
কম্পিউটার রিসোর্স যেমন হার্ডওয়্যার, সফটওয়্যার, নেটওয়ার্ক ডিভাইস ইত্যাদি ব্যবহার করে কম্পিউটার নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সেবা প্রদান।
-
২০০৬ সালে অ্যামাজন ওয়েব সার্ভিস বাণিজ্যিকভাবে ক্লাউড কম্পিউটিং ব্যবহার শুরু করে।
বৈশিষ্ট্য:
-
On-demand
-
Resource scalability
-
Pay as you go
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, প্রকৌশলী মুজিবুর রহমান
0
Updated: 1 month ago
স্টারলিঙ্ক ইন্টারনেটের মূল সুবিধা কী?
Created: 2 weeks ago
A
অনির্দিষ্ট ফ্রি ডেটা
B
ফাইবার-অপটিক সংযোগের তুলনায় দ্রুত
C
প্রত্যন্ত ও গ্রামীণ অঞ্চলে ইন্টারনেট
D
বিল্ট-ইন স্ট্রিমিং সার্ভিস
স্টারলিঙ্ক ইন্টারনেটের মূল সুবিধা হলো প্রত্যন্ত ও গ্রামীণ অঞ্চলে দ্রুতগতির ইন্টারনেট সংযোগ নিশ্চিত করা। পৃথিবীর অনেক স্থানে এখনো ফাইবার-অপটিক বা ব্রডব্যান্ড অবকাঠামো পৌঁছেনি, ফলে সেইসব এলাকার মানুষ নির্ভরযোগ্য ইন্টারনেট সেবার বাইরে থাকে। স্টারলিঙ্ক (Starlink) এই সীমাবদ্ধতা দূর করতে মহাকাশে স্থাপিত হাজার হাজার স্যাটেলাইটের মাধ্যমে সরাসরি ব্যবহারকারীর রিসিভার ডিশে ইন্টারনেট সিগন্যাল প্রেরণ করে। এর ফলে ভৌগোলিক প্রতিবন্ধকতা যেমন পাহাড়ি এলাকা, দূরবর্তী দ্বীপ বা গ্রামীণ অঞ্চলেও স্থিতিশীল ইন্টারনেট সেবা পাওয়া সম্ভব হয়। তাই স্টারলিঙ্কের সবচেয়ে বড় শক্তি হলো সবার কাছে ইন্টারনেট পৌঁছে দেওয়া, যা ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি, শিক্ষা, ব্যবসা, চিকিৎসা ও যোগাযোগে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনছে।
সঠিক উত্তর: প্রত্যন্ত অঞ্চলে ইন্টারনেট সংযোগ নিশ্চিত করা।
• স্টারলিঙ্ক ইন্টারনেট (Starlink Internet): এটি ইলন মাস্ক প্রতিষ্ঠিত SpaceX-এর একটি প্রকল্প, যার উদ্দেশ্য হলো স্যাটেলাইট-ভিত্তিক ইন্টারনেট সেবা প্রদান করা।
• SpaceX কোম্পানিটি ২০১৫ সালে এই প্রকল্প শুরু করে এবং ২০১৮ সালে প্রথম প্রোটোটাইপ স্যাটেলাইট মহাকাশে পাঠায়।
• স্টারলিঙ্ক বর্তমানে পৃথিবীর নিম্ন কক্ষপথে (Low Earth Orbit বা LEO) হাজারো স্যাটেলাইট পরিচালনা করছে, যেগুলো সমন্বিতভাবে বৈশ্বিক ইন্টারনেট কাভারেজ নিশ্চিত করে।
• এটি Low Latency Internet Service প্রদান করে, যা প্রচলিত স্যাটেলাইট ইন্টারনেটের তুলনায় দ্রুত প্রতিক্রিয়া সময় নিশ্চিত করে।
• স্টারলিঙ্কের মাধ্যমে SpaceX নিজস্ব মহাকাশ মিশন, বিভিন্ন গবেষণা কেন্দ্র, এমনকি মার্কিন নভোচারী প্রতিষ্ঠান NASA পর্যন্ত ইন্টারনেট সেবা পেয়ে থাকে।
স্টারলিঙ্ক ইন্টারনেটের বৈশিষ্ট্য:
• পৃথিবীর যেকোনো স্থান থেকে সংযোগ স্থাপন করা যায়।
• স্থলভিত্তিক অবকাঠামোর ওপর নির্ভরশীল নয়।
• প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত হলেও যোগাযোগ বজায় রাখা সম্ভব।
• দ্রুতগতির (Broadband-level) ইন্টারনেট সরবরাহ করে।
• দূরবর্তী অঞ্চলে শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, ব্যবসা ও জরুরি যোগাযোগে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
• গ্রামীণ ও দ্বীপাঞ্চলে ডিজিটাল বৈষম্য হ্রাস করে বিশ্বব্যাপী ইন্টারনেট ব্যবহারের সমতা আনছে।
• বর্তমানে স্টারলিঙ্কের সেবা বিশ্বব্যাপী ৭০টিরও বেশি দেশে চালু রয়েছে এবং এটি ভবিষ্যতে আরও স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের মাধ্যমে পুরো পৃথিবীকে একক নেটওয়ার্কে যুক্ত করার লক্ষ্যে কাজ করছে।
0
Updated: 2 weeks ago
কোন প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগে ARPANET গঠিত হয়েছিল?
Created: 1 month ago
A
ISO
B
IEEE
C
DARPA
D
NASA
ARPANET
-
DARPA (Defense Advanced Research Projects Agency)-এর উদ্যোগে গঠিত
-
উদ্দেশ্য: নিরাপদ ও নির্ভরযোগ্য যোগাযোগ ব্যবস্থা, যাতে কোনো কেন্দ্র ধ্বংস হলেও তথ্য আদান-প্রদান বন্ধ না হয়
-
প্রথমে চারটি বিশ্ববিদ্যালয় সংযুক্ত হয়ে পরীক্ষামূলকভাবে কাজ শুরু
ARPANET তথ্য
-
১৯৬৮ সালে ARPANET, ইন্টারনেটের প্রাথমিক পর্যায়
-
পূর্ণরূপ: Advanced Research Projects Agency Network
-
১৯৬৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে প্রকৃত যাত্রা শুরু
-
১৯৮২ সালে TCP/IP উদ্ভাবনের মাধ্যমে ইন্টারনেটের প্রাথমিক যাত্রা
-
TCP/IP সর্বাধিক ব্যবহৃত প্রটোকল
-
১৯৯২ সালে ইন্টারনেট সোসাইটি (ISOC) প্রতিষ্ঠিত
উৎস: মৌলিক কম্পিউটার শিক্ষা, বিবিএ প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
0
Updated: 1 month ago