দ্বিতীয় প্রজন্মের মোবাইল সিস্টেমকে কোন ধরনের নেটওয়ার্ক বলা হয়?
A
অ্যানালগ সেলুলার নেটওয়ার্ক
B
ডিজিটাল সেলুলার নেটওয়ার্ক
C
স্যাটেলাইট কমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক
D
ফাইবার অপটিক নেটওয়ার্ক
উত্তরের বিবরণ
দ্বিতীয় প্রজন্মের মোবাইল সিস্টেম – ডিজিটাল সেলুলার নেটওয়ার্ক
দ্বিতীয় প্রজন্ম (১৯৯০-২০০০):
-
১৯৯০ সালে ইউরোপে দ্বিতীয় প্রজন্মের মোবাইল ফোন সর্বপ্রথম ব্যবহৃত হয়।
-
লক্ষ্য ছিল ট্রান্সমিশন কোয়ালিটি, সিস্টেম ক্যাপাসিটি উন্নয়ন এবং বিশাল এলাকা জুড়ে নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা।
দ্বিতীয় প্রজন্মের মোবাইল সিস্টেমের বৈশিষ্ট্য:
-
১৯৯০ সালে GSM এবং CDMA স্ট্যান্ডার্ড ব্যবহার করে 2G মোবাইল সিস্টেমের যাত্রা শুরু হয়।
-
ডিজিটাল ট্রান্সমিশন সিস্টেম ব্যবহার করা হয়; ভয়েস ও ডেটা প্রেরণ সম্ভব।
-
দ্বিতীয় প্রজন্মকে ডিজিটাল সেলুলার নেটওয়ার্ক বলা হয়।
-
প্রিপেইড পদ্ধতি, SMS, MMS, টেক্সট মেসেজিং সুবিধা চালু হয়।
-
ভয়েস কল সুবিধা চালু হয়।
-
মোবাইল ফোনে পেমেন্ট সিস্টেমের প্রবর্তন হয়।
-
আন্তর্জাতিক রোমিং সুবিধা এবং ইন্টারনেট ব্যবহার সুবিধা চালু হয়।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি: একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, মাহবুবুর রহমান।
0
Updated: 1 month ago
কোন প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগে ARPANET গঠিত হয়েছিল?
Created: 1 month ago
A
ISO
B
IEEE
C
DARPA
D
NASA
ARPANET
-
DARPA (Defense Advanced Research Projects Agency)-এর উদ্যোগে গঠিত
-
উদ্দেশ্য: নিরাপদ ও নির্ভরযোগ্য যোগাযোগ ব্যবস্থা, যাতে কোনো কেন্দ্র ধ্বংস হলেও তথ্য আদান-প্রদান বন্ধ না হয়
-
প্রথমে চারটি বিশ্ববিদ্যালয় সংযুক্ত হয়ে পরীক্ষামূলকভাবে কাজ শুরু
ARPANET তথ্য
-
১৯৬৮ সালে ARPANET, ইন্টারনেটের প্রাথমিক পর্যায়
-
পূর্ণরূপ: Advanced Research Projects Agency Network
-
১৯৬৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে প্রকৃত যাত্রা শুরু
-
১৯৮২ সালে TCP/IP উদ্ভাবনের মাধ্যমে ইন্টারনেটের প্রাথমিক যাত্রা
-
TCP/IP সর্বাধিক ব্যবহৃত প্রটোকল
-
১৯৯২ সালে ইন্টারনেট সোসাইটি (ISOC) প্রতিষ্ঠিত
উৎস: মৌলিক কম্পিউটার শিক্ষা, বিবিএ প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
0
Updated: 1 month ago
কোনটি আউটপুট ডিভাইস নয়?
Created: 1 month ago
A
প্লটার
B
স্পিকার
C
স্ক্যানার
D
প্রিন্টার
স্ক্যানার – আউটপুট ডিভাইস নয়
আউটপুট ডিভাইস:
কম্পিউটারে প্রক্রিয়াজাত ডেটা থেকে পাওয়া ফলাফল বা তথ্যকে আউটপুট বলা হয়।
উদাহরণ:
-
মনিটর (Monitor)
-
প্রিন্টার (Printer)
-
প্লটার (Plotter)
-
স্পিকার (Speaker)
-
মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর (Multimedia Projector)
-
ইমেজ সেটার (Image Setter)
-
ফিল্ম রেকর্ডার (Film Recorder)
-
হেডফোন (Headphone)
ইনপুট ডিভাইস:
যে যন্ত্র ব্যবহার করে আমরা কম্পিউটারকে নির্দেশ বা তথ্য প্রদান করি, তা ইনপুট ডিভাইস।
উদাহরণ:
-
কি-বোর্ড (Keyboard)
-
মাউস (Mouse)
-
ওএমআর (OMR)
-
ওসিআর (OCR)
-
ট্যাকবল (Trackball)
-
স্ক্যানার (Scanner)
-
জয়স্টিক (Joystick)
-
ডিজিটাইজার (Digitizer)
-
টাচ স্ক্রিন (Touch Screen)
-
লাইটপেন (Lightpen)
-
বার কোড রিডার (Bar Code Reader)
-
গ্রাফিক্স প্যাড (Graphics Pad)
-
পয়েন্ট অফ সেল (Point-of-Sale)
-
ডিজিটাল ক্যামেরা (Digital Camera)
ইনপুট-আউটপুট ডিভাইস:
কিছু ডিভাইস আছে যা ইনপুট এবং আউটপুট উভয়েই ব্যবহার করা যায়।
-
হার্ডডিস্ক
-
সিডি/ডিভিডি
-
পেনড্রাইভ
-
টাচ স্ক্রিন
উৎস:
-
কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি-১, এসএসসি ও দাখিল (ভোকেশনাল)
-
মৌলিক কম্পিউটার শিক্ষা, বিবিএ প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
0
Updated: 1 month ago
IoT কী?
Created: 1 month ago
A
একটি ফাইল কম্প্রেসার
B
ওয়েবসাইট তৈরির একটি প্রক্রিয়া
C
বস্তু/যন্ত্রের ইন্টারনেট ভিত্তিক সংযুক্তি
D
ম্যানুয়াল কন্ট্রোল সিস্টেম
সঠিক উত্তর - গ) বস্তু/যন্ত্রের ইন্টারনেট ভিত্তিক সংযুক্তি।
IoT (Internet of Things):
-
IoT (Internet of Things) এমন একটি প্রযুক্তি, যার মাধ্যমে নানা ধরণের বস্তু (যন্ত্র, সেন্সর, ডিভাইস) ইন্টারনেটের মাধ্যমে একে অপরের সাথে সংযুক্ত থাকে এবং তথ্য আদান-প্রদান করে। এটিকে ইন্টারনেট অব থিংস (IoT) বলা হয়।
-
আমাদের চারপাশে প্রতিদিনকার জীবনে ব্যবহৃত বিভিন্ন যন্ত্রপাতি যেমন: গাড়ির গ্যারেজের দরজা, গাড়ি, কন্ট্রোল, ফ্যান, টিভি, দরজার ইলেকট্রিক লক ইত্যাদি যন্ত্র বা জিনিসপত্রকে অটোমেটিক করার জন্য এসবের সাথে কম্পিউটার সিস্টেম সংযুক্ত থাকে।
-
এই প্রযুক্তির মাধ্যমে ঘরের বিভিন্ন ইলেক্ট্রনিক যন্ত্রপাতি যেমন: টিভি, ফ্রিজ, লাইট ইত্যাদি ইন্টারনেটের সাথে সংযুক্ত করে দূর থেকে নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণি, মো. মাহবুবুর রহমান।
0
Updated: 1 month ago