কোন রঙের আলাের
তরঙ্গদৈর্ঘ্য সবচেয়ে বেশি?
A
বেগুনি
B
নীল
C
কমলা
D
লাল
উত্তরের বিবরণ
আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য
-
দৃশ্যমান আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্যের ক্রম: বেগুনি < নীল < আসমানী < সবুজ < হলুদ < কমলা < লাল।
-
তরঙ্গদৈর্ঘ্য কম হলে তার বিক্ষেপণ বেশি হয়।
-
তরঙ্গদৈর্ঘ্য বেশি হলে তার বিক্ষেপণ কম হয়।
-
লাল আলো: তরঙ্গদৈর্ঘ্য সবচেয়ে বেশি, তাই এর বিক্ষেপণ, প্রতিসরণ ও বিচ্যুতি সবচেয়ে কম।
-
বেগুনি আলো: তরঙ্গদৈর্ঘ্য সবচেয়ে কম, তাই এর বিক্ষেপণ, প্রতিসরণ ও বিচ্যুতি সবচেয়ে বেশি।
0
Updated: 1 month ago
Where was the Anti-Ballistic Missile Treaty signed?
Created: 1 month ago
A
Paris
B
Geneva
C
Washington, D.C.
D
Moscow
Anti-Ballistic Missile Treaty (ABM Treaty) হলো একটি ক্ষেপনাস্ত্র সীমিতকরণ দ্বিপাক্ষিক চুক্তি, যা যুক্তরাষ্ট্র ও সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের মধ্যে স্বাক্ষরিত হয়। এটি Treaty on the Limitation of Anti-Ballistic Missile Systems নামেও পরিচিত।
-
স্বাক্ষরের তারিখ: ২৬ মে, ১৯৭২
-
কার্যকরের তারিখ: ৩ অক্টোবর, ১৯৭২
-
স্বাক্ষরের স্থান: মস্কো, রাশিয়া
-
বিষয়: দ্বিপাক্ষিক অস্ত্র সীমিতকরণ
-
চুক্তি বাতিল হয় ২০০২ সালে
তথ্যসূত্র:
0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশ সংবিধান হাতে লেখার দায়িত্ব কার ওপর ন্যস্ত ছিল?
Created: 1 month ago
A
হাশেম খান
B
এ.কে.এম আব্দুর রউফ
C
কামরুল ইসলাম
D
সমরজিৎ রায় চৌধুরী
বাংলাদেশের সংবিধান হাতে লেখা ও সংরক্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন এ.কে.এম. আব্দুর রউফ, যার নিকট সংবিধানের মূল রচনা তৈরি হয়।
-
১৫ ডিসেম্বর, ১৯৭২ সালে গণপরিষদের সদস্যরা হাতে লেখা সংবিধানের কপিতে স্বাক্ষর প্রদান করেন।
-
বাংলাদেশ সংবিধান কার্যকর হয় ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭২ থেকে।
-
একমাত্র বিরোধী দলীয় সদস্য সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত সংবিধানে স্বাক্ষর করেননি।
-
হস্তলিখিত সংবিধানে মোট ৩৯৯ জন গণপরিষদ সদস্যের স্বাক্ষর রয়েছে।
-
হস্তলিখিত সংবিধানের মূল লেখক হলেন এ.কে.এম. আব্দুর রউফ।
উল্লেখযোগ্য তথ্য:
-
হাশেম খান বাংলাদেশের একজন খ্যাতিমান চিত্রশিল্পী, যিনি ১৯৯২ সালে একুশে পদক লাভ করেন।
-
কামরুল হাসান "পটুয়া" হিসাবেও পরিচিত।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশ কত সালে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার সদস্যপদ লাভ করে?
Created: 1 month ago
A
১৯৭৩ সালে
B
১৯৭৪ সালে
C
১৯৭২ সালে
D
১৯৭১ সালে
International Labour Organization (ILO) হলো জাতিসংঘের একমাত্র ত্রিপক্ষীয় সংস্থা, যা শ্রমিক, নিয়োগকর্তা ও সরকারের অংশগ্রহণে বিশ্বব্যাপী শ্রম মান, নীতি ও কর্মসংস্থান সম্পর্কিত নীতিমালা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করে। এটি শ্রমিকদের অধিকার ও নিরাপদ, মানসম্মত কাজ নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
-
প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯১৯ সালে।
-
১৯৪৬ সালের ১৪ ডিসেম্বর জাতিসংঘের প্রথম বিশেষায়িত সংস্থার মর্যাদা লাভ করে।
-
সদর দপ্তর অবস্থিত জেনেভা, সুইজারল্যান্ডে।
-
বর্তমান মহাপরিচালক গিলবার্ট এফ হাউংবো, যিনি ২০২২ সালের অক্টোবরে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
-
বাংলাদেশ ১৯৭২ সালে ILO-এর সদস্যপদ লাভ করে।
-
ILO ১৯৬৯ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করে।
-
সংস্থার প্রধান কাজ: সদস্য রাষ্ট্রের সরকার, নিয়োগকর্তা ও শ্রমিকদের একত্রিত করে শ্রম মান নির্ধারণ, নীতি তৈরি এবং সকল নারী ও পুরুষের জন্য উপযুক্ত কাজের প্রচার।
0
Updated: 1 month ago