নিচের কোনটি একই সাথে ইনপুট ও আউটপুট হিসেবে কাজ করে?
A
Mouse
B
Microphone
C
Touch Screen
D
Printer
উত্তরের বিবরণ
ইনপুট, আউটপুট ও ইনপুট-আউটপুট ডিভাইস
টাচস্ক্রিন
টাচস্ক্রিন এমন একটি ডিভাইস যা একই সাথে ইনপুট এবং আউটপুট—দুটোর কাজই করে।
ইনপুট ডিভাইস
যে হার্ডওয়্যার বা যন্ত্রের মাধ্যমে কম্পিউটার বাইরের পরিবেশ বা ব্যবহারকারীর কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করে, সেগুলোকে ইনপুট ডিভাইস বলা হয়।
উদাহরণ:
Keyboard, Mouse, Trackball, Joystick, Barcode Reader, Point-of-sale, OMR, OCR, Scanner, Digitizer, Light pen, Graphics Pad, Digital Camera ইত্যাদি।
আউটপুট ডিভাইস
কম্পিউটার প্রক্রিয়াজাত ফলাফল ব্যবহারকারীর সামনে উপস্থাপন করার জন্য যে হার্ডওয়্যার ব্যবহৃত হয় তাকে আউটপুট ডিভাইস বলে।
উদাহরণ:
Monitor, Printer, Plotter, Speaker, Multimedia Projector, Image Setter, Film Recorder, Headphone ইত্যাদি।
ইনপুট-আউটপুট ডিভাইস
কিছু ডিভাইস আছে যেগুলো ইনপুট ও আউটপুট—দুটো কাজই করতে সক্ষম।
উদাহরণ:
Pendrive, Modem, Touchscreen ইত্যাদি।
উৎস: মৌলিক কম্পিউটার শিক্ষা, বিবিএ প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
0
Updated: 1 month ago
নিচের কোনটি Bluetooth-এর IEEE standard?
Created: 1 month ago
A
IEEE 802.15
B
IEEE 802.1
C
IEEE 802.3
D
IEEE 802.11
ব্লুটুথ (Bluetooth) হলো একটি স্বল্প দূরত্বের বাইরের তার ছাড়া (wireless) ডেটা আদান-প্রদানের প্রযুক্তি, যা আধুনিক প্রায় সব ধরনের ডিভাইসকে একে অপরের সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে সংযুক্ত করতে সক্ষম।
এটি Wireless Personal Area Network (WPAN) প্রটোকলের অংশ এবং প্রযুক্তিগতভাবে IEEE 802.15 নামে পরিচিত।
-
ব্লুটুথের কার্যকরী পাল্লা সাধারণত ১০ মিটার, তবে ব্যাটারির শক্তি বৃদ্ধি করলে এটি ১০০ মিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি করা সম্ভব।
-
ব্লুটুথ ব্যবহার করে কম্পিউটার, মোবাইল ফোন, গেমিং কনসোল, ডিজিটাল ক্যামেরা, প্রিন্টার, ল্যাপটপ, জিপিএস রিসিভার ইত্যাদিতে ডেটা বিনা খরচে বিনিময় করা যায়।
অন্যান্য ওয়্যারলেস প্রযুক্তির IEEE স্ট্যান্ডার্ড:
-
Wi-Fi: IEEE 802.11
-
WiMAX: IEEE 802.16
0
Updated: 1 month ago
নিচের কোনটি ডাটাবেজ ল্যাংগুয়েজ?
Created: 2 months ago
A
Data Definition Language
B
Data Manipulation Language
C
Query Language
D
উপরের সবগুলোই
ডাটাবেজ হচ্ছে তথ্যভান্ডার।
কম্পিউটার আবিষ্কারের আগে বিভিন্ন তথ্য কাগজপত্র বা ফাইলের স্তুপে জমা রাখা হতো। কিন্তু বর্তমানে তথ্য সংরক্ষণ ও ব্যবস্থাপনার জন্য ব্যবহার করা হয় ডাটাবেজ।
ডাটাবেজের জন্য বিশেষ কিছু ভাষা ব্যবহৃত হয়, যেগুলোকে বলা হয় ডাটাবেজ ল্যাংগুয়েজ। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—
-
Data Definition Language (DDL): এ ভাষার সাহায্যে ডাটার ধরণ ও ডেটার মধ্যে সম্পর্ক নির্ধারণ করা হয়।
-
Data Manipulation Language (DML): এর মাধ্যমে ডাটাবেজে তথ্য যোগ, পরিবর্তন ও মুছে ফেলা যায়।
-
Query Language: এটি ব্যবহার করে প্রয়োজনীয় তথ্য খোঁজা বা ডেটার উপর বিভিন্ন হিসাব-নিকাশ করা হয়।
-
এছাড়া QUEL, QBE, SQL ইত্যাদিও বহুল ব্যবহৃত ডাটাবেজ ল্যাংগুয়েজ।
উৎস: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি, নবম-দশম শ্রেণি
0
Updated: 2 months ago
DNS সার্ভারের কাজ হচ্ছে _____ কে _____ address-এ পরিবর্তন করা।
Created: 1 month ago
A
Email, DNS
B
MAC Address, IP
C
Domain name, IP
D
Email, IP
DNS সার্ভারের মূল কাজ হলো ডোমেইন নেমকে আইপি অ্যাড্রেসে রূপান্তর করা, যাতে ব্যবহারকারীরা সহজে ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে পারে। কারণ, সংখ্যার সমন্বয়ে গঠিত আইপি অ্যাড্রেস মনে রাখা মানুষের জন্য কঠিন, তাই সহজে ব্যবহারযোগ্য ডোমেইন নেম ব্যবহার করা হয়।
-
ডোমেইন নেম:
-
এটি হলো ইন্টারনেটের সাথে সংযুক্ত নেটওয়ার্ক সার্ভারের একটি নির্দিষ্ট নাম।
-
উদাহরণস্বরূপ, www.google.com-এর আইপি অ্যাড্রেস হলো 216.58.212.164।
-
ডোমেইন নেমের বিভিন্ন অংশ থাকে, যা ডট (.) অপারেটর দ্বারা পৃথক করা হয়।
-
-
DNS সার্ভার:
-
DNS বা Domain Name System হলো সেই পদ্ধতি যার মাধ্যমে ডোমেইন নেম নিয়ন্ত্রণ ও পরিচালনা করা হয়।
-
এটি ডোমেইন নেমকে আইপি অ্যাড্রেসে অনুবাদ করে।
-
যখন একজন ব্যবহারকারী একটি ওয়েবসাইটে ক্লিক করে, তখন সেই নির্দেশনা DNS সার্ভারের কাছে পৌঁছে।
-
0
Updated: 1 month ago