Time-shared OS-এর জন্য কোন sheduling policy সবচেয়ে ভাল?
A
First come first serve
B
Round-robin
C
Shortest job first
D
Last come first serve
উত্তরের বিবরণ
Time-shared Operating System (OS)
টাইম শেয়ারিং হলো এক ধরনের অপারেটিং সিস্টেম, যেখানে একটি কেন্দ্রীয় কম্পিউটারকে একাধিক ব্যবহারকারী একই সময়ে ব্যবহার করতে পারে। প্রত্যেক ব্যবহারকারী মনে করে সে আলাদা কম্পিউটার ব্যবহার করছে, যদিও বাস্তবে সবার কাজ খুব অল্প সময়ের ভাগে ভাগ হয়ে প্রসেস করা হয়।
Round Robin Scheduling Policy
টাইম-শেয়ারড সিস্টেমে প্রসেস বা ব্যবহারকারীর কাজগুলোকে সমান সুযোগ দেওয়ার জন্য Round Robin শিডিউলিং ব্যবহার করা হয়। এতে প্রতিটি প্রসেসকে নির্দিষ্ট সময় (time quantum) দেওয়া হয়। সময় শেষ হলে কাজটি সাময়িকভাবে থেমে গিয়ে অন্য প্রসেসকে সুযোগ দেওয়া হয়। এভাবে পালাক্রমে সবার কাজ এগোয়।
একইভাবে সার্ভার সিস্টেমেও রাউন্ড রবিন নীতি ব্যবহার করা যায়। যেমন— যদি একটি কোম্পানির একাধিক সার্ভার থাকে, তাহলে প্রথম ব্যবহারকারীকে প্রথম সার্ভারে, দ্বিতীয় ব্যবহারকারীকে দ্বিতীয় সার্ভারে পাঠানো হয়। এভাবে ঘুরে ঘুরে সবার মধ্যে কাজ ভাগ করে দেওয়া হয়।
তাই টাইম-শেয়ারড অপারেটিং সিস্টেমের জন্য Round Robin scheduling-ই সবচেয়ে উপযোগী।
উৎস: Computerhope website
 
                            
                        
                        
                        
                        
                        0
Updated: 1 month ago
Oracle Corporation-এর প্রতিষ্ঠাতা কে?
Created: 2 months ago
A
Bill Gates
B
Tim Cook
C
Andrew S Grove
D
Lawrence J. Ellison
Oracle Corporation
Oracle Corporation হলো একটি মার্কিন বহুজাতিক সফটওয়্যার কোম্পানি। এটি প্রধানত ডাটাবেস সফটওয়্যার এবং ক্লাউড প্রযুক্তিতে কাজ করে। কোম্পানিটি ল্যারি এলিসন, বব মাইনার এবং এড ওটস ১৯৭৭ সালে প্রতিষ্ঠা করেন। সফটওয়্যার নির্মাণের ক্ষেত্রে Oracle মাইক্রোসফট এবং আইবিএম-এর পরে অন্যতম প্রধান প্রতিষ্ঠান হিসেবে গণ্য হয়।
উৎস: এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকা
 
                                    
                                
                                
                                
                                0
Updated: 2 months ago
ইউনিকোডের মাধ্যমে সম্ভাব্য কতগুলো চিহ্নকে নির্দিষ্ট করা যায়?
Created: 1 month ago
A
২৫৬টি
B
৪০৯৬টি
C
৬৫৫৩৬টি
D
৪২৯৪৯৬৭২৯৬টি
ইউনিকোড (Unicode)
- 
ইউনিকোড হলো একটি 16-বিট আলফানিউমেরিক কোড, যার পূর্ণ নাম Universal Code। 
- 
এটি পৃথিবীর সকল ভাষার বর্ণ, সংখ্যা ও চিহ্ন ডিজিটাল ডিভাইসে ব্যবহারের জন্য ব্যবহার করা হয়। 
- 
ইউনিকোডে প্রতিটি বর্ণের জন্য একটি বিশেষ সংখ্যা নির্ধারিত থাকে, যা 0000₁₆ থেকে 10FFFF₁₆ পর্যন্ত সীমার মধ্যে থাকে। 
- 
16-বিটের কারণে ইউনিকোডের মাধ্যমে মোট 65,536টি (2¹⁶) ভিন্ন চিহ্ন নির্দিষ্ট করা যায়। 
- 
এটি মানে, প্রতিটি ভাষার চিহ্নের জন্য সর্বোচ্চ 4 বাইট পর্যন্ত স্থান সংরক্ষণ করা সম্ভব। 
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, মাহবুবুর রহমান।
 
                                    
                                
                                
                                
                                0
Updated: 1 month ago
ই-মেইল আদান প্রদানে ব্যবহৃত SMTP-এর পূর্ণরূপ কি?
Created: 1 month ago
A
Simple Message Transmission Protocol
B
Strategic Mail Transfer Protocol
C
Strategic Mail Transmission Protocol
D
Simple Mail Transfer Protocol
ইমেইল প্রোটোকলসমূহ
ইমেইল সার্ভারে প্রধানত তিনটি প্রোটোকল ব্যবহৃত হয়: POP, IMAP, এবং SMTP।
SMTP:
- 
SMTP এর পূর্ণরূপ হলো Simple Mail Transfer Protocol। 
- 
এটি মূলত ব্যবহার হয় ইমেইল পাঠানোর জন্য। সাধারণত যে মেইলগুলো অন্যের কাছে পাঠানো হয়, সেগুলোকে আউটগোয়িং মেইল বলা হয়। 
- 
এই প্রোটোকল আউটগোয়িং মেইল সার্ভারের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনে সাহায্য করে। 
- 
SMTP সাধারণত পোর্ট 25 এর মাধ্যমে কাজ করে। 
উৎস: ব্রিটানিকা
 
                                    
                                
                                
                                
                                0
Updated: 1 month ago