TV Remote এর Carrier Frequency-র Range কত?
A
< 100 MHZ
B
< 1 GHZ
C
< 2 GHZ
D
Infra-red range-এর
উত্তরের বিবরণ
ইনফ্রারেড (Infrared)
-
ইনফ্রারেড হলো এক ধরনের তড়িৎচৌম্বক তরঙ্গ, যার ফ্রিকোয়েন্সি সাধারণত ৩০০ GHz থেকে ৪০০ THz এর মধ্যে থাকে।
-
খুব কাছাকাছি অবস্থান করা ডিভাইসগুলোর মধ্যে যোগাযোগের জন্য ইনফ্রারেড ব্যবহার করা হয়।
-
এই যোগাযোগে দুই প্রান্তে থাকে একটি ট্রান্সমিটার (সংকেত প্রেরক) ও একটি রিসিভার (সংকেত গ্রহণকারী)।
-
টেলিভিশন বা ভিসিআর-এর রিমোট কন্ট্রোল, এবং কী-বোর্ড, মাউস, প্রিন্টারসহ বিভিন্ন ডিভাইসের ওয়্যারলেস যোগাযোগে ইনফ্রারেডের ব্যবহার দেখা যায়।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
0
Updated: 1 month ago
একটি প্রতিষ্ঠানে ডিভাইস ভাগাভাগি করে নেয়ার সুবিধা হলো-
Created: 2 months ago
A
অর্থ সাশ্রয়
B
সময় সাশ্রয়
C
স্থানের সাশ্রয়
D
উপরের সবকটি
অর্থ সাশ্রয়
- একই ধরনের বহুল ডিভাইস ক্রয়ের পরিবর্তে সবার মধ্যে ভাগ করে নেওয়ার ফলে অনেক বেশি অর্থ সাশ্রয় করা সম্ভব।
- প্রতি ব্যবহারকারীকে আলাদাভাবে ডিভাইস কিনতে হবে না।
সময় সাশ্রয়
- ডিভাইস ভাগাভাগি করে নেওয়ার ফলে সময়ের অপচয় রোধ করা সম্ভব হয়।
উদাহরণস্বরূপ, একই সময়ে প্রিন্টার শেয়ার করলে কাজের সময়ের অপচয় রোধ করা যায়।
স্থানের সাশ্রয়
- ডিভাইসগুলো একই স্থানে ভাগাভাগি করে নেওয়ার ফলে কম জায়গায় বেশি কাজ চালানো সম্ভব হয়।
- প্রতিটি ব্যবহারকারীর জন্য আলাদা ডিভাইস রাখতে হবে না।
তাই, একটি প্রতিষ্ঠানে ডিভাইস শেয়ারিং বা ভাগাভাগি করার প্রধান সুবিধা হলো অর্থ, সময় এবং স্থানের সাশ্রয়।
0
Updated: 2 months ago
ইউনিকোডের মাধ্যমে সম্ভাব্য কতগুলো চিহ্নকে নির্দিষ্ট করা যায়?
Created: 1 week ago
A
২৫৬টি
B
৪০৯৬টি
C
৬৫৫৩৬টি
D
৪২৯৪৯৬৭২৯৬টি
ইউনিকোড (Unicode)
-
ইউনিকোড হলো একটি 16-বিট আলফানিউমেরিক কোড, যার পূর্ণ নাম Universal Code।
-
এটি পৃথিবীর সকল ভাষার বর্ণ, সংখ্যা ও চিহ্ন ডিজিটাল ডিভাইসে ব্যবহারের জন্য ব্যবহার করা হয়।
-
ইউনিকোডে প্রতিটি বর্ণের জন্য একটি বিশেষ সংখ্যা নির্ধারিত থাকে, যা 0000₁₆ থেকে 10FFFF₁₆ পর্যন্ত সীমার মধ্যে থাকে।
-
16-বিটের কারণে ইউনিকোডের মাধ্যমে মোট 65,536টি (2¹⁶) ভিন্ন চিহ্ন নির্দিষ্ট করা যায়।
-
এটি মানে, প্রতিটি ভাষার চিহ্নের জন্য সর্বোচ্চ 4 বাইট পর্যন্ত স্থান সংরক্ষণ করা সম্ভব।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, মাহবুবুর রহমান।
0
Updated: 1 week ago
নিচের কোন প্রযুক্তি Face Recognition System-এর সহায়ক ভূমিকা পালন করে?
Created: 1 month ago
A
Applied Artificial Intelligence (AI)
B
Applied Internet of Things (IoT)
C
Virtual Reality
D
উপরের কোনটিই নয়
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (Artificial Intelligence) প্রযুক্তি বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, যার মধ্যে Face Recognition System উল্লেখযোগ্য। এটি এমন একটি ক্ষেত্র যেখানে কম্পিউটার মানুষের মতো চিন্তা, অনুভব এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা অর্জন করে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সমন্বয়, যা মানুষের চিন্তাভাবনার পদ্ধতি অনুকরণ করে কম্পিউটারে প্রয়োগ করা হয়। এর মূল লক্ষ্য হলো কম্পিউটারকে এমনভাবে উন্নত করা যাতে এটি শুধু চিন্তা করতে পারে না, দেখতে, শুনতে, হাঁটতে এবং অনুভব করতে সক্ষম হয়।
এছাড়াও, কম্পিউটার কীভাবে মানুষের মতো সমস্যা সমাধান করবে, অসম্পূর্ণ তথ্য থেকে পূর্ণাঙ্গ সিদ্ধান্তে পৌঁছাবে এবং পরিকল্পনা প্রণয়ন করবে, সেসব বিষয়ের উপর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার আরও গবেষণা চলছে।
-
Artificial Intelligence-এর সংজ্ঞা ও উদ্দেশ্য:
-
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা Artificial Intelligence হলো বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সমন্বয়।
-
এটি কম্পিউটারে মানুষের মতো চিন্তাভাবনার ক্ষমতা প্রদান করে।
-
মূল উদ্দেশ্য হলো কম্পিউটারকে উন্নত করে দেখার, শোনার, হাঁটার এবং অনুভব করার ক্ষমতা প্রদান করা।
-
সমস্যা সমাধান, পরিকল্পনা প্রণয়ন এবং অসম্পূর্ণ তথ্য থেকে সিদ্ধান্ত গ্রহণের মতো কার্যক্রমে কম্পিউটারকে সক্ষম করা।
-
-
Artificial Intelligence-এর ব্যবহার:
-
Face Recognition System
-
Speech Recognition System
-
Natural Language Processing (NLP)
-
0
Updated: 1 month ago