A
অধ্যাপনাই ছাত্রদের তপস্যা।
B
তোমাকে দেখে সে আশ্চর্য হয়েছে।
C
আমি সন্তোষ হলাম।
D
কোনোটিই নয়
উত্তরের বিবরণ
অশুদ্ধ বাক্য: আমি সন্তোষ হলাম।
শুদ্ধ বাক্য: আমি সন্তুষ্ট হলাম।
অশুদ্ধ বাক্য: তোমাকে দেখে সে আশ্চর্য হয়েছে।
শুদ্ধ বাক্য: তোমাকে দেখে সে আশ্চর্যান্বিত হয়েছে।
অশুদ্ধ বাক্য: অধ্যাপনাই ছাত্রদের তপস্যা।
শুদ্ধ বাক্য: অধ্যয়নই ছাত্রদের তপস্যা।
উৎস: ভাষা-শিক্ষা, ড. হায়াৎ মামুদ।

0
Updated: 20 hours ago
'কোণঠাসা করা' বাগ্ধারার অর্থ কী?
Created: 3 days ago
A
সর্বনাশ করা
B
দুর্বল জায়গায় খোঁচা
C
বেকায়দায় ফেলা
D
সর্বস্বান্ত করা
কিছু বাগধারা ও তাদের অর্থ
-
কোণঠাসা করা: বেকায়দায় ফেলা
-
ঘুঘু চরানো: সর্বনাশ করা
-
আঁতে ঘা: দুর্বল জায়গায় খোঁচা দেওয়া
-
ভিটায় ঘুঘু চরানো: সম্পূর্ণ সর্বস্বান্ত করা
উৎস: ভাষা-শিক্ষা, ড. হায়াত মামুদ

0
Updated: 3 days ago
‘বিদ্যান মূর্খ অপেক্ষা শ্ৰেষ্ঠতর’ বাক্যটির শুদ্ধরূপ কোনটি?
Created: 1 week ago
A
বিদ্যান মূর্খ অপেক্ষা শ্ৰেষ্ঠ
B
বিদ্বান মূর্খ অপেক্ষা শ্ৰেষ্ঠতর।
C
বিদ্বান মূর্খ অপেক্ষা শ্ৰেষ্ঠ
D
বিদ্বান অপেক্ষা মূর্খ শ্ৰেষ্ঠ
“বিদ্যান” নয়, সঠিক শব্দ হলো “বিদ্বান” → যার বিদ্যা আছে।
-
"বিদ্যান" শব্দটি শুদ্ধ নয়।
-
-
“অপেক্ষা” শব্দটি ব্যবহার করে তুলনা করা হয়। যেমন:
-
"সে আমার অপেক্ষা বড়"।
-
-
যখন দুই কিছুর মধ্যে সরাসরি তুলনা বোঝানো হয়, তখন “শ্রেষ্ঠতর” শব্দ ব্যবহার করা শুদ্ধ।
-
"শ্রেষ্ঠ" = সর্বোত্তম।
-
"শ্রেষ্ঠতর" = তুলনামূলকভাবে উত্তম।
-
➡ তাই শুদ্ধ বাক্য হবে: বিদ্বান মূর্খ অপেক্ষা শ্রেষ্ঠতর।

0
Updated: 1 week ago
শুদ্ধ বাক্যটি চিহ্নিত করুন-
Created: 3 months ago
A
বিদ্যান ব্যক্তিগণ দরিদ্রের শিকার হন
B
বিদ্যান ব্যক্তিগণ দারিদ্রতার শিকার হন
C
বিদ্বান ব্যক্তিগণ দারিদ্র্যের শিকার হন
D
বিদ্যান ব্যক্তিগণ দরিদ্রতার স্বীকার হন
শুদ্ধ বাক্য:
বিদ্বান ব্যক্তিগণ দারিদ্র্যের শিকার হন।
● বিশ্লেষণ:
অপশন ‘ক’-তে ‘দরিদ্রের’ শব্দটির বানান অশুদ্ধ।
অপশন ‘ঘ’-তে ‘স্বীকার’ শব্দ ব্যবহৃত হওয়ায় বাক্যের অর্থগত অসংগতি দেখা দেয়, কারণ এখানে ‘শিকার হন’ উপযুক্ত, ‘স্বীকার করেন’ নয়।
● গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
‘দারিদ্রতা’ শব্দটি একটি অপপ্রয়োগ। এটি ‘দারিদ্র্য’ বা ‘দরিদ্রতা’ নয়।
ঠিক তেমনি, ‘দৈন্যতা’ শব্দটিও ভুল, যার শুদ্ধ রূপ ‘দৈন্য’।
● নিয়ম:
‘তা’, ‘ত্ব’, ও ‘য’ — এ তিনটি বিশেষ্যবাচক প্রত্যয়। এরা কেবলমাত্র বিশেষণ শব্দকে বিশেষ্যরূপ দিতে পারে।
ফলে কোনো শব্দ যদি পূর্ব থেকেই বিশেষ্য হয়, তার সঙ্গে এই প্রত্যয় যুক্ত করা অনুচিত। যেমন:
‘দীন’ (বিশেষণ) + ‘য’ = ‘দৈন্য’ (বিশেষ্য)।
এই ‘দৈন্য’ এর সঙ্গে আবার ‘তা’ যুক্ত করে ‘দৈন্যতা’ বললে তা ভুল হয়।
● কিছু সাধারণ অপপ্রয়োগ ও তাদের শুদ্ধ রূপ:
অশুদ্ধ শব্দ | শুদ্ধ রূপ |
---|---|
অধৈর্যতা | অধৈর্য / ধীরতা |
আলস্যতা | আলস্য / অলসতা |
ঐক্যতা | ঐক্য / একতা |
দৈন্যতা | দৈন্য / দীনতা |
কার্পণ্যতা | কার্পণ্য / কৃপণতা |
ভাষা-শিক্ষা, ড. হায়াৎ মামুদ

0
Updated: 3 months ago