'লিপিমালা' গ্রন্থের রচয়িতা কে?
A
রামরাম বসু
B
উইলিয়াম কেরি
C
গোলোকনাথ শর্মা
D
গোলোকনাথ শর্মা
উত্তরের বিবরণ
ফোর্ট উইলিয়ামের পর্বে ১৮০১ থেকে ১৮১৫ সালের মধ্যে ৮ জন লেখক ১৩টি বাংলা গদ্যপুস্তক লিখেছেন। এসমূহ হলো:
-
উইলিয়াম কেরী রচিত:
-
কথোপকথন (১৮০১)
-
ইতিহাসমালা (১৮১২)
-
-
রামরাম বসু রচিত:
-
রাজা প্রতাপাদিত্য চরিত্র (১৮০১)
-
লিপিমালা (১৮০২)
-
-
গোলোকনাথ শর্মা রচিত:
-
হিতোপদেশ (১৮০২)
-
-
মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার রচিত:
-
বত্রিশ সিংহাসন (১৮০২)
-
হিতোপদেশ (১৮০৮)
-
রাজাবলি (১৮০৮)
-
প্রবোধচন্দ্রিকা (১৮৩৩)
-
-
তারিণীচরণ মিত্র রচিত:
-
ওরিয়েন্টাল ফেবুলিস্ট (১৮০৩)
-
-
রাজীবলোচন মুখোপাধ্যায় রচিত:
-
মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্র রায়স্য চরিত্রং (১৮০৫)
-
-
চণ্ডীচরণ মুন্শী রচিত:
-
তোতা ইতিহাস (১৮০৫)
-
-
হরপ্রসাদ রায় রচিত:
-
পুরুষ পরীক্ষা (১৮১৫)
-
উৎস: বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস, মাহবুবুল আলম।
0
Updated: 1 month ago
'অ্যা গ্রামার অফ দ্যা বেঙ্গল ল্যাঙ্গুয়েজ' গ্রন্থটি কত প্রকাশিত হয়?
Created: 2 weeks ago
A
১৭৮০ সাল
B
১৭২০ সাল
C
১৭৭৮ সাল
D
১৭৬৯ সাল
বাংলা ভাষার ব্যাকরণচর্চার ইতিহাসে ন্যাথানিয়েল ব্র্যাসি হ্যালহেড-এর নাম বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। তাঁর রচিত ‘A Grammar of the Bengal Language’ গ্রন্থটি ছিল প্রথম পূর্ণাঙ্গ ও প্রামাণ্য বাংলা ব্যাকরণ, যা বাংলা ভাষাকে গবেষণার ক্ষেত্র হিসেবে বিশ্বে পরিচিত করে তোলে।
মূল তথ্যসমূহ:
-
ন্যাথানিয়েল ব্র্যাসি হ্যালহেড রচিত ‘A Grammar of the Bengal Language’ গ্রন্থটি ১৭৭৮ সালে হুগলি থেকে প্রকাশিত হয়।
-
এটি ছিল ইংরেজি ভাষায় রচিত প্রথম পূর্ণাঙ্গ বাংলা ব্যাকরণগ্রন্থ।
-
তিনি বাংলা ভাষাকে বিশ্লেষণমূলকভাবে উপস্থাপন করেন এবং ব্যাকরণে বাংলা উদাহরণ ও বাংলা লিপি ব্যবহার করেন—যা পূর্বে কেউ করেননি।
-
এর আগে পর্তুগিজ ধর্মযাজকরা রোমান অক্ষরে সীমিত আকারে বাংলা ব্যাকরণ ও অভিধান রচনার চেষ্টা করেছিলেন, তবে তা ছিল অনিয়মিত ও অসম্পূর্ণ।
-
হ্যালহেডই প্রথম নিয়মতান্ত্রিক পদ্ধতিতে বাংলা ব্যাকরণ রচনা করেন, যা পরবর্তী বাংলা ভাষাবিদদের জন্য ভিত্তি স্থাপন করে।
হ্যালহেড সম্পর্কে অতিরিক্ত তথ্য:
-
তিনি ১৭৫১ সালের ২৫ মে লন্ডনের এক উচ্চ মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।
-
পেশাগতভাবে তিনি ছিলেন একজন প্রাচ্যবিদ ও বৈয়াকরণিক।
0
Updated: 2 weeks ago
আধুনিক কবিদের মধ্যে কোন সাহিত্যিক ব্রজবুলি ভাষায় পদ রচনা করেছেন?
Created: 2 months ago
A
সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত
B
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
C
মাইকেল মধুসূদন দত্ত
D
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও বৈষ্ণব পদাবলি
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বৈষ্ণবীয় মনস্তত্ত্বের প্রতি গভীর অনুরাগ প্রকাশ করেছেন। তাঁর সোনার তরী কাব্যগ্রন্থের বহু কবিতায়, বিশেষত বর্ষার ঋতুবৈচিত্র্যকে কেন্দ্র করে রচিত কবিতাগুলিতে, এই প্রভাব স্পষ্টভাবে দেখা যায়।
কাদম্বরী দেবীর অনুরোধে তিনি ব্রজবুলি ভাষায় পদ রচনা করেন, যা ‘ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলি’ নামে পরিচিত। এর একটি সুপরিচিত উদাহরণ হলো—
“মরণরে, তুঁহু মম শ্যাম সমান”
উৎস: বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস — মাহবুবুল আলম; বাংলা সাহিত্যের কথা — ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ; লাল নীল দীপাবলি; বাংলা সাহিত্যের রূপরেখা — গোপাল হালদার।
0
Updated: 2 months ago
'বিদ্যাসুন্দর' কাব্যের রচয়িতা কে?
Created: 2 months ago
A
আবদুল হাকিম
B
সাবিরিদ খান
C
দৌলত কাজী
D
মুহম্মদ কবীর
বিদ্যাসুন্দর
-
বিদ্যাসুন্দর কাব্যের রচয়িতা সাবিরিদ খান, যিনি মধ্যযুগের বাংলা কবি।
-
কাহিনি রচনায় তিনি প্রচলিত লোককাহিনি অবলম্বন করেছেন।
-
বিদ্যাসুন্দরের কাহিনি কালিকামঙ্গল ধারার অন্তর্গত।
সাবিরিদ খানের আখ্যানমূলক কাব্যসমূহ:
-
বিদ্যাসুন্দর
-
রসুল বিজয়
-
হানিফা-কয়রাপরী
0
Updated: 2 months ago