ফোর্ট উইলিয়ম কলেজ কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়?
A
১৭৯৩ সালে
B
১৮০০ সালে
C
১৮০১ সালে
D
১৯০০ সালে
উত্তরের বিবরণ
ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ
প্রতিষ্ঠা:
-
লর্ড ওয়েলেসলী ১৮০০ খ্রিস্টাব্দে কলকাতায় প্রতিষ্ঠা করেন।
ভাষা ও শিক্ষা কার্যক্রম:
-
বাংলাসহ ভারতের বহু ভাষা শিক্ষা ও প্রসারের জন্য কলেজ প্রতিষ্ঠা করা হয়।
-
উইলিয়ম কেরীকে স্থানীয় ভাষা বিভাগের প্রধান হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।
-
১৮০১ সালের মে মাসে উইলিয়ম কেরী বাংলা বিভাগের অধ্যাপক নিযুক্ত হন।
-
১৮০৫ সালের মধ্যে কলেজে মোট ১২টি অনুষদ খোলা হয়।
উৎস:
-
বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস — মাহবুবুল আলম
-
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা
0
Updated: 1 month ago
আসছে ফাল্গুনে আমরা দ্বিগুণ হবো’ — এটি কোন প্রসঙ্গে বলা হয়েছে?
Created: 2 months ago
A
প্রেমের প্রসঙ্গ
B
রাজনৈতিক নির্বাচন নিয়ে
C
উৎসব উদ্যাপন নিয়ে
D
ভাষা দিবসে পুলিশের দমন-পীড়নের প্রতিক্রিয়ায়
‘আরেক ফাল্গুন’
-
রচয়িতা: জহির রায়হান
-
প্রকাশকাল: ১৯৫৫
-
বিষয়: ভাষা আন্দোলন; ২১ ফেব্রুয়ারি পালনের অভিজ্ঞতা
-
উল্লেখযোগ্য চরিত্র: মুনিম, আসাদ, রসুল, সালমা
-
উপন্যাসের বৈশিষ্ট্য: বাঙালির জাতীয় ঐতিহাসিক ঘটনা রূপায়িত
জহির রায়হান
-
জন্ম: ১৯৩৫, ফেনি জেলা
-
প্রকৃত নাম: মোহাম্মদ জহিরুল্লাহ
-
পেশা: কথাশিল্পী, চলচ্চিত্র পরিচালক
-
প্রথম পরিচালিত চলচ্চিত্র: ‘কখনো আসে নি’
-
সৃষ্ট সিনেমাস্কোপ ছবি: ‘বাহানা’
-
প্রাপ্তি: 'কাঁচের দেয়াল' শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র হিসেবে নিগার পুরস্কার লাভ
উল্লেখযোগ্য উপন্যাসসমূহ
-
হাজার বছর ধরে
-
আরেক ফাল্গুন
-
বরফ গলা নদী
-
আর কতদিন
-
শেষ বিকেলের মেয়ে
-
তৃষ্ণা
-
কয়েকটি মৃত্যু
0
Updated: 2 months ago
'কায়েশ' চরিত্রটি কোন কাব্যের অন্তর্ভুক্ত?
Created: 1 month ago
A
ইউসুফ-জোলেখা
B
লায়লী মজনু
C
চন্দ্রাবতী
D
পদ্মাবতী
লায়লী-মজনু কাব্য বাংলা সাহিত্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ রোমান্টিক কাব্য, যা ফারসির প্রখ্যাত কাব্য ‘লায়লী-মজনু’ এর ভাবানুবাদ। মূল কাহিনির উৎস আরবি লোকগাঁথা, যা সারা বিশ্বে পরিচিত প্রেমকাহিনি।
-
কাব্যের প্রধান চরিত্র: কায়েশ (মজনু) ও লায়লী।
-
কাব্যটি রচনা করেছেন দৌলত উজির বাহরাম খান, ফারসি কবি জামীর লায়লী-মজনু কাব্যের ভাবানুবাদ ও স্বাধীন রচনার সংমিশ্রণে।
-
কাহিনি সংক্ষেপে:
-
আমির-পুত্র কায়েশ বাল্যকালে বণিক কন্যা লায়লী-এর প্রেমে পড়ে।
-
কায়েশ প্রেমে এত আবেগময় হয় যে তাকে মজনু বা পাগল বলা হয়।
-
লায়লীও মজনুর প্রতি গভীর আকর্ষণ অনুভব করে।
-
তাদের বিবাহে প্রবল বাধা সৃষ্টি হয়; মজনু বনজঙ্গলে ঘুরে বেড়ায়, লায়লী অন্যত্র বিবাহিত হলেও তার মন মজনুর প্রতি স্থির থাকে।
-
দীর্ঘ বিরহের শেষে তাদের মৃত্যু ঘটে করুণভাবে।
-
-
কাব্যের বৈশিষ্ট্য:
-
এটি কাব্যরস, লিপিচাতুর্য, ভব্যতা ও শালীনতায় সমৃদ্ধ।
-
রচনার রীতি গতানুগতিক, কিন্তু কবিত্বশক্তি ও ভাব প্রকাশে সফল।
-
-
ড. মুহম্মদ এনামুল হকের মতে, ষোড়শ শতাব্দীর বাংলা সাহিত্যে সমকক্ষ কাব্য বিরল।
0
Updated: 1 month ago
‘মন্দির ও মসজিদ’ গ্রন্থটি রচনা করেন কে?
Created: 2 months ago
A
ফররুখ আহমদ
B
কাজী নজরুল ইসলাম
C
কায়কোবাদ
D
মীর মশাররফ হোসেন
‘মন্দির ও মসজিদ’
-
কাজী নজরুল ইসলাম রচিত একটি প্রবন্ধ।
কাজী নজরুল ইসলাম
-
বাংলাদেশের জাতীয় কবি।
-
অবিভক্ত বাংলার সাহিত্য, সমাজ ও সংস্কৃতির অন্যতম শ্রেষ্ঠ ব্যক্তিত্ব।
-
জন্ম: ১৩০৬ বঙ্গাব্দের ১১ জ্যৈষ্ঠ (১৮৯৯ খ্রি.) পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার চুরুলিয়া গ্রামে।
কাজী নজরুল ইসলামের প্রবন্ধ গ্রন্থসমূহ
-
রাজবন্দীর জবানবন্দি
-
দুর্দিনের যাত্রী
-
যুগবাণী
-
রুদ্র মঙ্গল
-
মন্দির ও মসজিদ
-
আমি সৈনিক
0
Updated: 2 months ago