বাংলা ভাষায় নিলীন বর্ণ আছে কয়টি?
A
১টি
B
২টি
C
৩টি
D
৪টি
উত্তরের বিবরণ
‘অ’ নিলীন বর্ণ
-
সংজ্ঞা: ‘অ’ বর্ণ অন্য বর্ণের সঙ্গে যুক্ত হলে দেখা যায় না।
-
কারণ: ‘অ’-এর কোনো সংক্ষিপ্ত রূপ নেই। তাই এটি নিলীন বর্ণ।
-
বৈশিষ্ট্য:
-
একমাত্র নিলীন বর্ণ হলো ‘অ’।
-
অন্য সব স্বরধ্বনির সংক্ষিপ্ত রূপ আছে, তাই অন্য বর্ণের সঙ্গে যুক্ত হলে দেখা যায়।
-
উদাহরণ:
-
কর = কর্ + অ → ‘অ’ দেখা যায় না
-
করা = কর্ + আ → ‘আ’ দেখা যায়
মন্তব্য: ‘অ’ অন্য বর্ণের সঙ্গে লুকিয়ে থাকতে পারে বা নিঃশেষে লীন হয়ে থাকে।
0
Updated: 1 month ago
অস্বচ্ছ যুক্তবর্ণ কোনটি?
Created: 2 weeks ago
A
শ্চ
B
ঞ্জ
C
দ্ম
D
ষ্ঠ
অস্বচ্ছ যুক্তবর্ণ হলো সেই ধরনের যুক্তবর্ণ যা সহজে আলাদা করা যায় না। যেমন ঞ্জ (ঞ + জ)।
• অন্যান্য উদাহরণ:
-
শ্চ = শ্ + চ
-
দ্ম = দ্ + ম
-
ষ্ঠ = ষ্ + ঠ
• উল্লেখযোগ্য বিষয়:
-
একাধিক বর্ণ একত্রিত হয়ে যুক্তবর্ণ গঠিত হয়।
-
সহজে চেনা যায় এমন যুক্তবর্ণকে স্বচ্ছ যুক্তবর্ণ বলা হয়।
-
সহজে চেনা না গেলে তাকে অস্বচ্ছ যুক্তবর্ণ বলা হয়।
0
Updated: 2 weeks ago
'ফলা' বর্ণ নয় কোনটি?
Created: 1 month ago
A
জ-ফলা
B
ন-ফলা
C
ব-ফলা
D
ল-ফলা
বাংলা ভাষায় অনুবর্ণ হলো ব্যঞ্জনবর্ণের বিকল্প রূপ। এর মধ্যে মূলত ফলা, রেফ ও বর্ণসংক্ষেপ অন্তর্ভুক্ত থাকে। এদের বৈশিষ্ট্য ও ব্যবহার নিচে দেওয়া হলো।
-
ফলা: ব্যঞ্জনবর্ণের কিছু সংক্ষিপ্ত রূপ অন্য ব্যঞ্জনের নিচে বা ডান পাশে ঝুলে থাকে। এদেরকে ফলা বলা হয়। বাংলা বর্ণমালায় মোট ৬টি ফলা রয়েছে— ন-ফলা, ব-ফলা, ম-ফলা, য-ফলা, র-ফলা ও ল-ফলা। এগুলো পূর্ণাঙ্গ বর্ণ নয়, বরং সংক্ষিপ্ত রূপ। যেমন, জ-ফলা আসলে একটি বর্ণ নয়, বরং অনুবর্ণের অন্তর্ভুক্ত।
-
রেফ: র-এর একটি অনুবর্ণ হলো রেফ। সাধারণত র কোনো ব্যঞ্জনের আগে যুক্ত হলে রেফ আকারে ব্যবহৃত হয়।
-
বর্ণসংক্ষেপ: যুক্তবর্ণ লিখতে অনেক সময় কোনো বর্ণকে সংক্ষিপ্ত রূপে প্রকাশ করা হয়। এটিকে বর্ণসংক্ষেপ বলা হয়। যেমন— ৎ বর্ণটি মূলত ত-এর সংক্ষিপ্ত রূপ, তবে বাংলা বর্ণমালায় এটি স্বতন্ত্র বর্ণ হিসেবে স্বীকৃত।
0
Updated: 1 month ago
বাগযন্ত্রের অংশ কোনটি?
Created: 1 month ago
A
স্বরযন্ত্র
B
ফুসফুস
C
দাঁত
D
উপরের সবকটি
বাগ্যন্ত্র হলো ধ্বনি উৎপাদনের জন্য যেসব প্রত্যঙ্গ ব্যবহৃত হয়, তাদের সমষ্টি। এটি মানবদেহের ফুসফুস থেকে শুরু করে ঠোঁট পর্যন্ত সমস্ত অংশকে অন্তর্ভুক্ত করে, যা ধ্বনি উচ্চারণে সক্রিয় ভূমিকা রাখে।
বাগ্যন্ত্রের মূল অংশগুলো হলো:
-
ফুসফুস
-
শ্বাসনালি
-
স্বরযন্ত্র
-
জিভ
-
আলজিভ
-
তালু
-
মূর্ধা
-
দন্তমূল
-
ওষ্ঠ
-
নাসিকা
-
দাঁত
0
Updated: 1 month ago