A
০.২ ডায়াপ্টর
B
০.৫ ডায়াপ্টর
C
২.০ ডায়াপ্টর
D
৫.০ ডায়াপ্টর
No subjects available.
উত্তরের বিবরণ
লেন্সের ক্ষমতা (Power of a Lens)
-
উত্তল লেন্স প্রধান অক্ষের সমান্তরাল আলোকরশ্মিগুচ্ছকে অভিসারী করে একটি বিন্দুতে মিলিত করে।
-
অবতল লেন্স প্রধান অক্ষের সমান্তরাল আলোকরশ্মিগুচ্ছকে অপসারী করে; ফলে মনে হয় রশ্মিগুলো কোনো নির্দিষ্ট বিন্দু থেকে ছড়িয়ে পড়ছে।
-
আলোকরশ্মিকে অভিসারী বা অপসারী করার ক্ষমতাকে লেন্সের ক্ষমতা বলা হয়।
সংজ্ঞা:
এখানে, হলো লেন্সের ফোকাস দূরত্ব (মিটারে) এবং ক্ষমতার একক হলো ডায়াপ্টর (D)।
উদাহরণ
-
একটি উত্তল লেন্সের ফোকাস দূরত্ব ২ মিটার হলে,
-
লেন্সের ক্ষমতা ধনাত্মক (+) অথবা ঋণাত্মক (–) হতে পারে।
ব্যাখ্যা
-
→ লেন্সটি উত্তল, এবং এটি আলোকরশ্মিগুচ্ছকে প্রধান অক্ষের ১ মিটার দূরে মিলিত করবে।
-
→ লেন্সটি অবতল, এবং এটি আলোকরশ্মিগুচ্ছকে এমনভাবে অপসারী করবে যেন সেগুলো লেন্স থেকে ½ মিটার বা ৫০ সেমি দূরের একটি বিন্দু থেকে আসছে বলে মনে হয়।
উৎস: বিজ্ঞান, নবম–দশম শ্রেণি

0
Updated: 1 day ago
নিচের কোন উদ্ভিদ কেবল ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চলে দেখা যায়?
Created: 5 days ago
A
খেজুর পাম
B
সাগু পাম
C
নিপা পাম
D
তাল পাম
ম্যানগ্রোভ
-
ম্যানগ্রোভ হলো সমুদ্র উপকূলের বিশেষ ধরনের বনভূমি, যা জোয়ার-ভাটার প্রভাবে আংশিক বা সম্পূর্ণভাবে প্লাবিত হয়।
-
এই বন সাধারণত উষ্ণমন্ডলীয় এবং উপ-উষ্ণমন্ডলীয় অঞ্চলে দেখা যায়।
-
ম্যানগ্রোভ ইকোসিস্টেমে অন্তর্ভুক্ত থাকে পানি, পলি, পুষ্টি উপাদান, জৈব পদার্থ এবং বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণী। সব উপাদান একে অপরের সাথে সংযুক্তভাবে কাজ করে।
-
ম্যানগ্রোভ বনভূমি মূলত লবণাক্ত সমতলভূমিতে গঠিত হয়, যেখানে জোয়ার-ভাটার নিয়মিত প্রভাব থাকে।
গোলপাতা (Nipa Palm)
-
গোলপাতা হলো Nypa fruticans প্রজাতির একটি পামজাতীয় উদ্ভিদ, যা Arecaceae (Palmae) গোত্রভুক্ত।
-
এটি ম্যানগ্রোভ উদ্ভিদ হিসেবে পরিচিত এবং এশিয়া, ওসেনিয়া ও আফ্রিকার পূর্ব উপকূলের ম্যানগ্রোভ বনগুলোতে বিস্তৃত।
-
উদ্ভিদের কান্ড স্বল্প ও অনুভূমিক, এবং এতে অসংখ্য শিকড় থাকে। পাতাগুলো লম্বা ও খাড়া, প্রায় ৩–৯ মিটার পর্যন্ত।
-
বাংলাদেশে, বিশেষ করে সুন্দরবনের স্বল্প ও মধ্য লবণাক্ত অঞ্চলে গোলপাতা বেশি জন্মায়।
উৎস: বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 5 days ago
সূর্যে শক্তি উৎপন্ন হয়-
Created: 1 month ago
A
পরমাণুর ফিশন পদ্ধতিতে
B
পরমাণুর ফিউশন পদ্ধতিতে
C
রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে
D
তেজস্ক্রিয়তার ফলে
সূর্যে শক্তি উৎপন্ন হয় পরমাণুর ফিউশন পদ্ধতিতে।
- সূর্য থেকে যে শক্তি পাওয়ার যায় তাকে বলা হয় সৌরশক্তি।
- সূর্য সকল শক্তির উৎস।
- পৃথিবীতে যত শক্তি আছে তার সবই কোনো না কোনোভাবে সূর্যের কিরণ থেকে তৈরি হয়েছে।
- প্রকৃতপক্ষে সূর্যের শক্তির উৎস পারমাণবিক শক্তি, কারণ সূর্যে ফিউশন বিক্রিয়ার মাধ্যমে শক্তি উৎপন্ন হয়।
- এ শক্তি পৃথিবীতে বিকিরিত হয়।
উৎস: সাধারণ বিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 month ago
মাইটোকন্ড্রিয়ায় কত ভাগ প্রোটিন?
Created: 1 month ago
A
৭০%
B
৭২%
C
৭৩%
D
৮০%
মাইটোকন্ড্রিয়া:
-
মাইটোকন্ড্রিয়া হলো কোষের সেই অঙ্গাণু যা শ্বাস-প্রশ্বাসের কাজ করে।
-
এটি শ্বসনের মাধ্যমে কোষের জন্য শক্তি প্রস্তুত করে।
-
মাইটোকন্ড্রিয়ার গঠন প্রায় ৭৩% প্রোটিন, ২৫-৩০% লিপিড এবং অল্প পরিমাণে ডিএনএ, আরএনএ, ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম থাকে।
-
যেহেতু শক্তি উৎপাদনের সমস্ত প্রক্রিয়া এখানে সংঘটিত হয়, তাই মাইটোকন্ড্রিয়াকে ‘শক্তি উৎপাদনের কারখানা’ বা ‘পাওয়ার হাউস’ হিসেবে পরিচিত।
তথ্যসূত্র: নবম-দশম শ্রেণির জীববিজ্ঞান।

0
Updated: 1 month ago