কোনটির অভাবে চিঠি লেখার উদ্দেশ্য ব্যর্থ হয়?
A
প্রেরকের ঠিকানা
B
প্রাপকের ঠিকানা
C
পত্র গর্ভ
D
স্বাক্ষর ও তারিখ
উত্তরের বিবরণ
প্রাপকের ঠিকানার অভাবে চিঠি লেখার উদ্দেশ্য ব্যর্থ হয়। কারণ প্রাপকের ঠিকানার অভাবে চিঠি উপযুক্ত স্থানে পৌঁছাবে না। এইজন্য প্রাপকের ঠিকানার অভাবে চিঠিকে "ডেড লেটার" বলা হয়।
0
Updated: 1 month ago
'সবুজপত্র' প্রকাশিত হয় কোন সালে?
Created: 2 months ago
A
১৯০৯
B
১৯১০
C
১৯১৪
D
১৯২১
সবুজপত্র পত্রিকা
বাংলা সাহিত্যে চলিত গদ্যরীতি প্রথম প্রবর্তন করেন প্রমথ চৌধুরী। তিনি ১৯১৪ সালে (বৈশাখ ১৩২১ বঙ্গাব্দ) মাসিক ‘সবুজপত্র’ পত্রিকা প্রকাশ শুরু করেন, যা প্রায় ১৩ বছর ধরে প্রকাশিত হয়েছিল। এই পত্রিকার মাধ্যমেই বাংলা সাহিত্যে চলিত রীতি প্রতিষ্ঠা পায়।
প্রমথ চৌধুরী
-
বাংলা ভাষার সাধু ও চলিত রূপ নিয়ে প্রথম তুলনামূলক আলোচনা করেন প্রমথ চৌধুরী।
-
তিনি ছিলেন চলিত গদ্যের প্রবর্তক ও একাধারে বিদ্রূপাত্মক প্রাবন্ধিক।
-
তাঁর ছদ্মনাম ছিল ‘বীরবল’।
-
১৯০২ সালে ভারতী পত্রিকায় প্রকাশিত ‘বীরবলের হালখাতা’ নামক প্রবন্ধে প্রথম তিনি চলিত রীতির ব্যবহার করেন।
-
বাংলা কাব্যে তিনিই প্রথম ইতালীয় সনেট রূপ প্রবর্তন করেন।
-
তাঁর সম্পাদনায় প্রকাশিত ‘সবুজপত্র’ (১৯১৪) বাংলা গদ্যে এক নতুন যুগের সূচনা করে।
প্রবন্ধগ্রন্থসমূহ
-
নানা কথা
-
আমাদের শিক্ষা
-
রায়তের কথা
-
প্রবন্ধ সংগ্রহ
-
বীরবলের হালখাতা
-
তেল-নুন-লকড়ি
গল্পগ্রন্থসমূহ
-
চার ইয়ারী কথা
-
নীললোহিত
-
আহুতি
উৎস: বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা, ড. সৌমিত্র শেখর, বাংলাপিডিয়া।
0
Updated: 2 months ago
সারাংশে প্রত্যক্ষ উক্তির ক্ষেত্রে কী করতে হবে?
Created: 1 month ago
A
গ্রহণ করতে হবে
B
পরিবর্তন করতে হবে
C
অবিকল লিখতে হবে
D
বর্জন করতে হবে
গদ্য বা পদ্যের অংশবিশেষের অন্তর্নিহিত মূল ভাবকে সহজ - সরল ও প্রাঞ্জল ভাষায় সংক্ষেপে প্রকাশ করাকে বলে - সারাংশ ।
সারাংশ বা সারমর্ম আলোচিত - বাক্যতত্ত্বে।
একটি রচনার মূলভাব নিহিত থাকে - সারাংশে বা সারমর্মে।
সারাংশের মূল উদ্দেশ্য - অন্তর্নিহিত তাৎপর্য তুলে ধরা।
‘সারাংশ লিখন’ শিক্ষার উদ্দেশ্য - বক্তব্য সংক্ষেপণ।
সারাংশ বা সারমর্ম সাধারণত অনুচ্ছেদে লিখতে হয় - একটি।
সারাংশ লিখতে ভাষায় বাহুল্য, উপমা, অলংকার এ সকল - বর্জনীয়।
সারাংশে প্রত্যক্ষ উক্তি - বর্জন করতে হয়।
0
Updated: 1 month ago
‘মানুষের মৃত্যু হলে তবুও মানব থেকে যায়’- কে রচনা করেন এই কাব্যাংশ?
Created: 1 month ago
A
সুধীন্দ্রনাথ দত্ত
B
প্রেমেন্দ্র মিত্র
C
সমর সেন
D
জীবনানন্দ দাশ
‘মানুষের মৃত্যু হলে তবুও মানব থেকে যায়’ এই কবিতাংশটির রচয়িতা হলেন জীবনানন্দ দাশ। এটি তাঁর গ্রন্থ ‘জীবনানন্দ দাশের শ্রেষ্ঠ কবিতা’ (১৯৫৪)-এ সংকলিত হয়েছে। কবিতায় মানুষের মৃত্যু হলেও তার মানবিক চেতনা ও প্রভাব অদৃশ্য হয় না, অতীতের জীবনের অভিজ্ঞতা আজকের মানুষের কাছে প্রেরণা এবং চেতনার পরিমাপ হিসেবে আসে।কবিতায় জীবনের ভিড়ের অতীতের ক্ষয়, মৃত্যুর পর অন্ধকারে হারিয়ে যাওয়া বিষয়গুলো সংক্ষেপে ।
জীবনানন্দ দাশ
-
জীবনানন্দ দাশ আধুনিক যুগের এবং ত্রিশের দশকের অন্যতম কবি।
-
তিনি ১৮৯৯ সালে বরিশালে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁদের আদি নিবাস ছিল বিক্রমপুরের গাওপাড়া গ্রামে।
-
পিতা সত্যানন্দ দাশ ছিলেন স্কুলশিক্ষক ও সমাজসেবক এবং ব্রহ্মবাদী পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক।
-
মাতা কুসুমকুমারী দাশ ছিলেন একজন বিখ্যাত কবি।
-
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জীবনানন্দ দাশের কবিতাকে “চিত্ররূপময়” কবিতা হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন।
-
জীবনানন্দ দাশকে বলা হয়ে থাকে - ধূসরতার কবি, তিমির হননের কবি, নির্জনতার কবি, রূপসী বাংলার কবি।
জীবনানন্দ দাশের রচিত উপন্যাস:
-
মাল্যবান
-
সতীর্থ
জীবনানন্দ দাশের রচিত কাব্যগ্রন্থ:
-
ঝরাপালক
-
ধূসর পাণ্ডুলিপি
-
বনলতা সেন
-
মহাপৃথিবী
-
সাতটি তারার তিমির
-
রূপসী বাংলা
-
বেলা অবেলা কালবেলা
0
Updated: 1 month ago