A
১০১০০১০১
B
১০০১০১০১০
C
১০০১০১০১০
D
১১০০১০০১
উত্তরের বিবরণ
হেক্সাডেসিমাল → বাইনারি রূপান্তর
ধাপসমূহ:
-
হেক্সাডেসিমেল সংখ্যা লিখো।
-
প্রতিটি হেক্সাডেসিমেল অঙ্ককে ৪-বিট বাইনারি হিসেবে রূপান্তর করো:
-
সবগুলো মিলিয়ে লেখো:
উপসংহার:
উৎস:
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণি, প্রকৌশলী মুজিবুর রহমান

0
Updated: 1 day ago
কম্পিউটার কোন সংখ্যা পদ্ধতিতে কাজ করে?
Created: 1 day ago
A
রোমান
B
বাইনারি
C
দশমিক
D
ষোড়শিক
বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি:
- যে সংখ্যা পদ্ধতিতে সংখ্যা গণনা করার জন্য ২টি অঙ্ক বা প্রতীক ব্যবহৃত হয় তাকে বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি বলে।
যেমন-(১০১০)।
- বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতিতে যেহেতু ০ এবং ১ এই দুইটি প্রতিক বা চিহ্ন ব্যবহার করা হয়।
- বাইনারি সংখ্যার ভিত্তি হচ্ছে ২।
- এ পদ্ধতিতে ০ এবং ১ মোট ২টি মৌলিক অঙ্ক আছে।
- বাইনারি সংখ্যার মাধ্যমে কম্পিউটারের সমস্ত যোগ বিয়োগ ও অন্যান্য কার্যাদি সম্পন্ন করা হয়।
উৎস: কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি-২, এসএসসি ও দাখিল (ভোকেশনাল)।

0
Updated: 1 day ago
নিচের কোনটি 52(16) এর বাইনারী রূপ?
Created: 19 hours ago
A
01010010(2)
B
01110011(2)
C
00001100(2)
D
11110000(2)
হেক্সাডেসিমেল সংখ্যা পদ্ধতি
- যে সংখ্যা পদ্ধতিতে ১৬ টি (০, ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭, ৮, ৯, A, B, C, D, E, F) প্রতীক বা চিহ্ন ব্যবহার করা হয় তাকে হেক্সাডেসিমেল সংখ্যা পদ্ধতি বলে, যেমন- (১২০৯A)১৬।
- হেক্সাডেসিমেল সংখ্যা পদ্ধতিতে মোট ১৬ টি প্রতীক বা চিহ্ন ব্যবহার করা হয় বলে এর বেজ বা ভিত্তি হচ্ছে ১৬।
- হেক্সাডেসিমেল সংখ্যা পদ্ধতিকে চার বিট সংখ্যা পদ্ধতিও বলা হয়।
- হেক্সাডেসিমেল সংখ্যা পদ্ধতিতে ব্যবহৃত ১৬ টি (০, ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭, ৮, ৯, A, B, C, D, E, F) প্রতীক বা চিহ্নকে চার বিটের মাধ্যমেই প্রকাশ করা যায়।
- A, B, C, D, E, F প্রতীক গুলোকে যথাক্রমে ১০, ১১, ১২, ১৩, ১৪, ১৫ দ্বারা প্রকাশ করা যায়।
- ডিজিটাল সিস্টেমে বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাইনারি সংখ্যাকে নির্ভুল ও সহজে উপস্থাপন করার জন্য হেক্সাডেসিমেল সংখ্যা পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।
- এছাড়া বিভিন্ন মেমোরি অ্যাড্রেস ও রং এর কোড হিসেবে হেক্সাডেসিমেল সংখ্যা পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।
এখানে,
5 = 0101
2 = 0010
∴ (52)16 = (01010010)2
উৎস: কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি, এইচএসসি প্রোগ্রাম, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 19 hours ago
বাইনারি সংখ্যা 11010 এর ২ এর পরিপূরক (2’s Complement) কত?
Created: 6 days ago
A
01010
B
00110
C
00101
D
01011
২-এর পরিপূরক (2's Complement)
কোনো বাইনারি সংখ্যার প্রতিটি বিট উল্টে দিলে (0 → 1, 1 → 0) যে সংখ্যা পাওয়া যায় তাকে ১-এর পরিপূরক (1’s Complement) বলে।
কোনো বাইনারি সংখ্যার ১-এর পরিপূরকের সাথে ১ যোগ করলে যে সংখ্যা পাওয়া যায় তাকে ২-এর পরিপূরক (2’s Complement) বলা হয়।
১৯৪৫ সালে জন ভন নিউম্যান (John von Neumann) প্রথম EDSAC কম্পিউটারে ২-এর পরিপূরক ব্যবহারের প্রস্তাব করেন।
উদাহরণ:
প্রদত্ত সংখ্যা = 11010
Step 1: ১-এর পরিপূরক নির্ণয়
11010 → 00101
Step 2: এতে ১ যোগ করতে হবে
00101 + 1 = 00110
অতএব, 11010 এর ২-এর পরিপূরক হলো 00110
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (মাহবুবুর রহমান), একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি

0
Updated: 6 days ago