A
গাণিতিক অপারেশন করার সার্কিট
B
ইনপুট পালস গণনা করা সিকুয়েন্সিয়াল সার্কিট
C
ডেটা স্টোর করার ডিভাইস
D
আউটপুট ডিভাইস
উত্তরের বিবরণ
কাউন্টার (Counter)
-
সংজ্ঞা: একটি সিকুয়েন্সিয়াল সার্কিট, যা ইনপুট পালসের সংখ্যা গণনা করতে সক্ষম।
-
মূল বৈশিষ্ট্য:
-
রেজিস্টারের মতো ব্যবহারযোগ্য বিশেষ কাজের জন্য।
-
বিভিন্ন সিকুয়েন্স অনুসরণ করতে পারে, সাধারণত বাইনারি সিকুয়েন্স।
-
n-বিট বাইনারি কাউন্টার = n ফ্লিপ-ফ্লপ + সংশ্লিষ্ট গেইট → গণনা করে 0 থেকে 2ⁿ-1 পর্যন্ত।
-
কাউন্টারের সর্বাধিক সংখ্যা = মডিউলাস (Modulus) বা মোড নাম্বার।
-
n ফ্লিপ-ফ্লপ → মডিউলাস = 2ⁿ।
-
ফ্লিপ-ফ্লপ বৃদ্ধি → মডিউলাস বৃদ্ধি।
-
কাউন্টারের ব্যবহার:
-
ক্লক পালসের সংখ্যা গণনা
-
টাইমিং সিগনাল প্রদান
-
ডিজিটাল ঘড়ি
-
ডিজিটাল কম্পিউটার
-
অ্যানালগ সিগনালকে ডিজিটাল সিগনালে রূপান্তর
সূত্র: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, প্রকৌশলী মুজিবুর রহমান

0
Updated: 1 day ago
কোন ধরনের সার্কিট দুটি এক-বিট ইনপুটকে যোগ করে একই সাথে যোগফল এবং হাতে থাকা সংখ্যা (ক্যারি) নির্ণয় করতে সক্ষম?
Created: 1 week ago
A
হাফ-অ্যাডার
B
ফুল-অ্যাডার
C
এনকোডার
D
ডিকোডার
অ্যাডার (Adder)
ডিজিটাল ইলেকট্রনিক্সে যে সমবায় সার্কিটের মাধ্যমে যোগফল নির্ণয় করা হয়, তাকে অ্যাডার বলা হয়। অ্যাডার দুই ধরনের—
হাফ-অ্যাডার (Half Adder):
এটি একটি মৌলিক কম্বিনেশনাল লজিক সার্কিট।
দুটি এক-বিট সংখ্যা যোগ করতে পারে।
এর দুটি আউটপুট থাকে—
Sum (যোগফল)
Carry (ক্যারি বা হাতে থাকা সংখ্যা)
যখন কেবল দুটি বিট যোগ করার মাধ্যমে ফলাফল নির্ণয় করতে হয়, তখন হাফ-অ্যাডার ব্যবহার করা হয়।
ফুল-অ্যাডার (Full Adder):
এটি একটি উন্নততর অ্যাডার সার্কিট।
এটি তিনটি ইনপুট গ্রহণ করে—দুটি বিট এবং একটি ক্যারি।
আউটপুট হিসেবে প্রদান করে—
Sum (যোগফল)
Carry (ক্যারি বা হাতে থাকা সংখ্যা)
এনকোডার (Encoder)
এনকোডার হলো এমন এক প্রকার ইলেকট্রনিক বা ডিজিটাল সার্কিট, যা মানুষের বোধগম্য ভাষা (যেমন আলফাবেট)-কে কম্পিউটারের বোধগম্য বা যান্ত্রিক ভাষায় রূপান্তর করে।
ডিকোডার (Decoder)
ডিকোডার হলো এমন এক প্রকার ইলেকট্রনিক বা ডিজিটাল সার্কিট, যা কম্পিউটারে ব্যবহৃত ভাষাকে আবার মানুষের বোধগম্য ভাষায় রূপান্তর করে।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, প্রকৌশলী মুজিবুর রহমান

0
Updated: 1 week ago