১ বাইট সমান কত বিট?
A
৪
B
৮
C
১৬
D
১০২৪
উত্তরের বিবরণ
বিট ও বাইট
-
বিট (Bit): বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতিতে ০ বা ১ অঙ্ককে বিট বলে।
-
বিটের ব্যবহার: ডেটা কমিউনিকেশন ও তথ্য পরিমাপের মৌলিক একক।
-
বাইট (Byte): ১ বাইট = ৮ বিট।
ডেটা পরিমাপ এককসমূহ:
| একক | সমতা |
|---|---|
| ১ নিবল (Nibble) | ৪ বিট |
| ১ বাইট (Byte) | ৮ বিট |
| ১ কিলোবিট (Kb) | ১০০০ বিট |
| ১ মেগাবিট (Mb) | ১০০০ কিলোবিট |
| ১ গিগাবিট (Gb) | ১০০০ মেগাবিট |
| ১ টেরাবিট (Tb) | ১০০০ গিগাবিট |
| ১ কিলোবাইট (KB) | ১০২৪ বাইট |
| ১ মেগাবাইট (MB) | ১০২৪ কিলোবাইট |
| ১ গিগাবাইট (GB) | ১০২৪ মেগাবাইট |
| ১ টেরাবাইট (TB) | ১০২৪ গিগাবাইট |
| ১ পেটাবাইট (PB) | ১০২৪ টেরাবাইট |
সূত্র:
-
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, প্রকৌশলী মুজিবুর রহমান
-
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, মাহবুবুর রহমান
0
Updated: 1 month ago
প্রধানত ডিবাগিং-এর উদ্দেশ্য কী?
Created: 1 month ago
A
কোড কম্পাইল করা
B
ডকুমেন্টেশন লেখা
C
কোডে ত্রুটি খুঁজে বের করে তা সংশোধন করা
D
পারফরম্যান্স উন্নত করা
ডিবাগিং-এর প্রধান উদ্দেশ্য হলো কোডে থাকা ত্রুটি বা বাগ খুঁজে বের করা এবং তা সংশোধন করা (গ)। প্রোগ্রাম লেখার সময় অনিচ্ছাকৃত ভুল ঘটতে পারে, যা কোডকে সঠিকভাবে কার্যকর হতে বাধা দেয়। ডিবাগিং প্রক্রিয়া শুধু সিনট্যাক্স জনিত ভুল নয়, বরং লজিক্যাল বা রানটাইম ত্রুটি শনাক্ত করতেও সাহায্য করে। এর মাধ্যমে প্রোগ্রামার বুঝতে পারে কোন অংশে সমস্যা হচ্ছে এবং কোন পরিবর্তন করলে কোডটি সঠিকভাবে কাজ করবে।
প্রোগ্রাম ডিবাগিং সম্পর্কে তথ্য:
-
প্রোগ্রাম তৈরির সময় বিভিন্ন কারণে ত্রুটি (Bug) দেখা দিতে পারে, যা প্রোগ্রামের সঠিক কার্যকারিতাকে বাধাগ্রস্ত করে।
-
ডিবাগিং প্রক্রিয়ায় প্রোগ্রামার কোডের ত্রুটিপূর্ণ অংশ সনাক্ত এবং সংশোধন করে।
-
এটি সফটওয়্যার উন্নয়নের একটি অপরিহার্য ধাপ, যা প্রোগ্রামের স্থায়িত্ব এবং নির্ভরযোগ্যতা নিশ্চিত করে।
-
ডিবাগিং শুধুমাত্র কোড পরীক্ষা নয়, বরং প্রোগ্রামিং দক্ষতা বৃদ্ধিরও একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
0
Updated: 4 weeks ago
What gate voltage needs to be applied to Enhancement-type N-channel MOSFET?
Created: 1 week ago
A
+ VDD
B
- VDD
C
- VDD
D
0
Enhancement-type N-channel MOSFET (E-MOSFET) চালু করতে gate-এ একটি ধনাত্মক ভোল্টেজ (+VDD) প্রয়োগ করতে হয়। কারণ এটি স্বাভাবিক অবস্থায় OFF থাকে এবং কন্ডাক্টিভ চ্যানেল তৈরি করতে positive gate-to-source voltage (VGS) প্রয়োজন হয়।
বিস্তারিতভাবে—
-
Enhancement-type (Normally OFF): যখন VGS = 0, তখন MOSFET বন্ধ থাকে, কারণ source ও drain-এর মধ্যে কোনো পরিবাহী চ্যানেল তৈরি হয় না।
-
N-channel Operation: N-channel MOSFET-এ ইলেকট্রন হলো প্রধান চার্জ বাহক। তাই একটি positive gate voltage প্রয়োগ করলে ইলেকট্রনগুলো gate-এর দিকে আকৃষ্ট হয় এবং gate oxide-এর নিচে একটি পাতলা পরিবাহী স্তর (N-channel) তৈরি হয়।
-
Threshold Voltage (VT): চ্যানেল গঠনের জন্য gate voltage-কে অবশ্যই VGS > VT হতে হবে; অর্থাৎ, থ্রেশহোল্ড ভোল্টেজের চেয়ে বেশি ভোল্টেজ প্রয়োগ করতে হয় যাতে drain থেকে source-এর দিকে কারেন্ট প্রবাহ শুরু হয়।
-
+VDD: ডিজিটাল সার্কিটে সাধারণত VDD ধনাত্মক সরবরাহ ভোল্টেজ নির্দেশ করে এবং এটি উচ্চ লজিক লেভেল হিসেবে ব্যবহৃত হয়। যেহেতু MOSFET চালু করতে ধনাত্মক ভোল্টেজ প্রয়োজন, তাই প্রদত্ত বিকল্পগুলোর মধ্যে +VDD-ই সঠিক উত্তর।
0
Updated: 1 week ago
২০০৬ সালে কোন কোম্পানি প্রথম বাণিজ্যিকভাবে IaaS সেবা চালু করেছিল?
Created: 1 month ago
A
B
Cisco
C
IBM
D
Amazon
Amazon EC2 এবং IaaS (Infrastructure as a Service)
২০০৬ সালে Amazon প্রথম বাণিজ্যিকভাবে IaaS সেবা চালু করে, যার নাম ছিল Amazon Elastic Compute Cloud (EC2)। এই সেবার মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা ক্লাউডে ভার্চুয়াল সার্ভার চালাতে পারতেন এবং প্রয়োজন অনুযায়ী কম্পিউটিং রিসোর্স ব্যবহার করতে পারতেন। এর আগে প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিজস্ব ডেটা সেন্টার ও সার্ভার ইনফ্রাস্ট্রাকচার স্থাপন করতে হতো, যা ব্যয়বহুল এবং সময়সাপেক্ষ। Amazon EC2 এর মাধ্যমে কম্পিউটিং ক্ষমতা দ্রুত বাড়ানো বা কমানো সম্ভব হলো, যা ক্লাউড কম্পিউটিংয়ের যুগে এক বিপ্লবী পদক্ষেপ ছিল।
সঠিক উত্তর: ঘ) Amazon
ক্লাউড কম্পিউটিং
কম্পিউটার রিসোর্স ব্যবহার করে নেটওয়ার্কের মাধ্যমে কোনো সার্ভিস বা সেবা প্রদানকে ক্লাউড কম্পিউটিং বলা হয়।
১৯৬০ সালে জন ম্যাকার্থি প্রথম ক্লাউড কম্পিউটিং ধারণা দেন।
২০০৫ থেকে Amazon EC2 ব্যবহার শুরু হয়, এবং ২০০৬ সালে প্রথম বাণিজ্যিকভাবে ক্লাউড কম্পিউটিং কার্যকর হয়।
ক্লাউড কম্পিউটিং-এর বৈশিষ্ট্য (NIST অনুযায়ী)
Resource Flexibility / Scalability: ব্যবহারকারীর চাহিদা অনুযায়ী সেবা বাড়ানো বা কমানো যায়।
On Demand: ব্যবহারকারী যখন খুশি তখন সেবা গ্রহণ করতে পারে।
Pay as you go: ব্যবহার অনুযায়ী অর্থ প্রদান করতে হয়, আগে থেকে সার্ভিস রিজার্ভ করতে হয় না।
ক্লাউড কম্পিউটিং সার্ভিস মডেল
IaaS (Infrastructure as a Service):
ক্লাউড সেবাদাতা নেটওয়ার্ক, CPU, স্টোরেজ এবং অন্যান্য মৌলিক কম্পিউটিং রিসোর্স প্রদান করে।
ব্যবহারকারী প্রয়োজন অনুযায়ী OS ও সফটওয়্যার চালাতে পারে।
PaaS (Platform as a Service):
হার্ডওয়্যার, OS, ওয়েব সার্ভার, ডেটাবেস ও প্রোগ্রাম এক্সিকিউশন পরিবেশ প্রদান করে।
ডেভেলপাররা তাদের সফটওয়্যার এই প্ল্যাটফর্মে চালাতে পারে।
SaaS (Software as a Service):
ব্যবহারকারীরা ক্লাউডে তৈরি করা অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার ইন্টারনেটের মাধ্যমে চালাতে পারে।
উৎস:
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণি, মাহবুবুর রহমান
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
0
Updated: 1 month ago