কোনটি ভাবসম্প্রসারেণর বৈশিষ্ট নয়?
A
একাধিক অনুচ্ছেদ
B
বাক্যের পুনরাবৃত্তি
C
প্রবাদ প্রবচেনর ব্যবহার
D
অভিমত প্রদান
উত্তরের বিবরণ
ভাবসম্প্রসারণের বৈশিষ্ট্য নয় - বাক্যের পুনারাবৃত্তি করা। কোন মূলভাব বা মূল বক্তব্যকে ব্যাখা বিশ্লেষণ করে সহজ সরল ভাষায় উপস্থাপন করাকে ভাব সম্প্রসারণ বলে। ভাব সম্প্রসারণ লেখার সময় কতগুলা নিয়ম মানতে হয়। যেমন:
১/মূল ভাব, সম্প্রসারিত ভাব, মন্তব্য। - তিনটি অনুচ্ছেদ এ লেখা।
২/বাক্যের পুনারাবৃত্তি না ঘটা
৩/উক্তির ব্যবহার না করা।
৪/অনাকাঙ্ক্ষিত বাক্য ব্যবহার করে মূল ভাবকে বড় করা।
৫/ব্যাখার ভাষা সহজ, সরল, সাবলীল করা।
0
Updated: 1 month ago
দুটি বিশেষণ পদে গঠিত কর্মধারয় সমাসের দৃষ্টান্ত কোনটি?
Created: 1 month ago
A
কাঁচকলা
B
চালাকচতুর
C
দুঃশাসন
D
মহাত্মা
• দুটি বিশেষণ পদে গঠিত কর্মধারয় সমাসের উদাহরণ: চালাকচতুর।
--------------------
• কর্মধারয় সমাস:
বিশেষ্য ও বিশেষণ পদে বা বিশেষ্য ও বিশেষণ ভাবাপন্ন পদে যে সমাস হয় এবং যেখানে পরপদের অর্থ প্রধানরূপে প্রাধান্য পায় তাকে 'কর্মধারয়' সমাস বলে। কর্মধারয় সমাসে সাধারণত বিশেষণ পদ আগে বসে।
যেমন:
- ফুলের মতো কুমারী = ফুলকুমারী,
- নীল যে পদ্ম = নীলপদ্ম।
সমাসবদ্ধ শব্দে বিশেষ্য ও বিশেষণের অবস্থানগত পার্থক্য নির্দেশ করে কিছু উদাহরণ:
(বিশেষণ+ বিশেষ্য):
কাঁচা যে কলা = কাঁচকলা;
দুঃ যে শাসন = দুঃশাসন;
মহৎ যে আত্মা = মহাত্মা।
(বিশেষণ+ বিশেষণ):
যে চালাক সেই চতুর = চালাকচতুর,
যা কাঁচা তা-ই মিঠা = কাঁচামিঠা (কাঁচামিঠে)।
উৎস: ভাষা-শিক্ষা, ড. হায়াৎ মামুদ।
0
Updated: 1 month ago
ঋ, র, ষ এর পর কোন বর্গের ধ্বনি থাকলে তার পরবর্তী 'ন' 'ণ' হয়?
Created: 2 weeks ago
A
প বর্গ
B
চ বর্গ
C
ট বর্গ
D
ত বর্গ
যখন ঋ, র বা ষ-এর পরে স্বরধ্বনি, ষ, য়, ব, হ, ৎ, অথবা ক-বর্গীয় ও প-বর্গীয় ধ্বনি থাকে, তখন তার পরবর্তী ন মূর্ধন্য ‘ণ’ হয়ে যায়। অর্থাৎ, উচ্চারণগত নিয়মে এ অবস্থায় ‘ন’ → ‘ণ’ রূপে রূপান্তরিত হয়।
উদাহরণ হিসেবে উল্লেখ করা যায়—
-
কৃপণ: ঋ-কারের পরে প্, তার পরে ণ → কৃ + প + ণ।
-
হরিণ: র-এর পরে স্বরধ্বনি (ই), তার পরে ণ → হ + রি + ণ।
-
অর্পণ: র্-এর পরে প্, তারপর অ ও ণ → অ + র্ + প + ণ।
-
লক্ষণ: ষ (ক্) + অ + ণ → ল + ক্ষ + ণ।
-
এছাড়াও রুক্মিণী, ব্রাহ্মণ প্রভৃতি শব্দেও একই নিয়ম প্রযোজ্য।
0
Updated: 2 weeks ago
যে যে পদে সমাস হয় তাদের প্রত্যেকটি পদকে কী বলে?
Created: 1 month ago
A
ব্যাসবাক্য
B
সমস্যমান পদ
C
সমস্তপদ
D
উত্তরপদ
যে যে পদে সমাস হয় তাদের প্রত্যেকটির নাম সমস্যমান পদ। সমাস এর পরিভাষা পাঁচটি। সমস্যমান পদ, ব্যাসবাক্য, সমস্তপদ, পূর্বপদ, পরপদ। সমাস যুক্তপ্রদেশ প্রথম অংশকে পূর্বপদ বলে। সমাস যুক্ত পদের পরবর্তী অংশকে পরপদ বলে।
সমাসবদ্ধ বা সমাস নিষ্পন্ন পদটির নাম সমস্ত পদ। সমস্ত পদ কে ভাঙলে যে বাক্য পাওয়া যায় তাকে বলা হয় ব্যাসবাক্য।
0
Updated: 1 month ago