A
মানব
B
পানীয়
C
জয়
D
স্মরণীয়
উত্তরের বিবরণ
ষ্ণ (অ) প্রত্যয় - অপত্য অর্থে ব্যবহৃত হয়। যেমন: মনু + ষ্ণ = মানব, যদু + ষ্ণ = যাদব

0
Updated: 1 day ago
'কাব্য' - শব্দটি কোন প্রত্যয়যোগে গঠিত?
Created: 4 days ago
A
অ
B
য
C
য্য
D
ষ্ণ
তদ্ধিত ‘য’ প্রত্যয়
নিয়ম:
যখন তদ্ধিত ‘য’ প্রত্যয় যুক্ত হয়, তখন প্রাতিপদিকের অ, আ, ই, ঈ ইত্যাদি স্বরধ্বনি লোপ পায়।
উদাহরণ:
-
সম্ + য → সাম্য
-
কবি + য → কাব্য
-
মধুর + য → মাধুর্য
-
প্রাচী + য → প্রাচ্য
-
প্রচুর + য → প্রাচুর্য
উৎস:
-
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ, নবম-দশম শ্রেণি (২০১৯ সংস্করণ)

0
Updated: 4 days ago
'সর্বাঙ্গীণ' শব্দের সঠিক প্রকৃতি-প্রত্যয়-
Created: 3 days ago
A
সর্বঙ্গ + ঈন
B
সর্ব + অঙ্গীন
C
সর্ব + ঙ্গীন
D
সর্বাঙ্গ + ঈন
শব্দের প্রত্যয় ও তাৎপর্য
শব্দের উদাহরণ:
-
বাংলা একাডেমি আধুনিক বাংলা অভিধান অনুযায়ী,
-
‘সর্বাঙ্গীণ’ শব্দের গঠন হলো সর্বাঙ্গ + ঈন।
-
অর্থ: সর্বাঙ্গব্যাপী (প্রতি দিকে ছড়িয়ে থাকা বা সব অংশে উপস্থিত)।
-
প্রত্যয় (Suffix):
-
শব্দ বা ধাতুর পরে এমন কিছু অংশ যুক্ত হলে যা নিজে কোনো অর্থ বহন করে না কিন্তু নতুন শব্দ তৈরি করে, সেটাকে প্রত্যয় বলে।
-
উদাহরণ:
-
বাঘ + আ → বাঘা
-
দিন + ইক → দৈনিক
-
দুল্ + অনা → দোলনা
-
কৃ + তব্য → কর্তব্য
-
তদ্ধিত প্রত্যয় (Taddhita Suffix):
-
কোনো শব্দের পরে যুক্ত প্রত্যয় যদি মূল শব্দের অর্থের সাথে নতুন অর্থ যোগ করে, তবে তাকে তদ্ধিত প্রত্যয় বলে।
-
তদ্ধিত প্রত্যয় দ্বারা তৈরি শব্দকে বলা হয় তদ্ধিতান্ত শব্দ।
-
উদাহরণ:
-
‘আ’ এবং ‘ইক’ হলো তদ্ধিত প্রত্যয়।
-
তাই ‘বাঘা’ ও ‘দৈনিক’ হলো তদ্ধিতান্ত শব্দ।
-
কৃৎপ্রত্যয় (Krit Suffix):
-
ধাতুর পরে যুক্ত যে প্রত্যয়গুলি মূল ক্রিয়ার অর্থকে নতুনভাবে বাস্তবায়িত করে, সেগুলোকে কৃৎপ্রত্যয় বলে।
-
কৃৎপ্রত্যয় দিয়ে তৈরি শব্দকে বলা হয় কৃদন্ত শব্দ।
-
উদাহরণ:
-
‘অনা’ এবং ‘তব্য’ হলো কৃৎপ্রত্যয়।
-
তাই ‘দোলনা’ ও ‘কর্তব্য’ হলো কৃদন্ত শব্দ।
-
উৎস: বাংলা একাডেমি, আধুনিক বাংলা অভিধান, প্রমিত বাংলা ভাষার ব্যাকরণ ও নির্মাণ (৯ম–১০ম শ্রেণি, ২০২১).

0
Updated: 3 days ago
”দোলনা” শব্দের সঠিক প্রকৃত-প্রত্যয় কোনটি?
Created: 1 month ago
A
√দুল্ + অন
B
√দুল্ + অনা
C
√দল্ + ওনা
D
√দুল্ + আন
• ”অনা”- কৃৎ প্রত্যয় যোগে বাংলা শব্দ গঠন:
- √দুল্ + অনা= দুলনা> দোলনা।
- √খেল্ + অনা =খেলনা।
উল্লেখ্য,
- ধাতুর সঙ্গে যখন কোনো ধ্বনি বা ধ্বনি-সমষ্টি যুক্ত হয়ে বিশেষ্য বা বিশেষণ পদ তৈরি হয়, তখন ক্রিয়ামূল বা ধাতুকে বলা হয় ক্রিয়া প্রকৃতি বা প্রকৃতি, আর ক্রিয়া প্রকৃতির সঙ্গে যে ধ্বনি বা ধ্বনিসমষ্টি যুক্ত হয়, তাকে বলে কৃৎ-প্রত্যয়।
যেমন-
- চল্ (ক্রিয়া প্রকৃতি)+ অন (কৃৎ-প্রত্যয়) = চলন (বিশেষ্য পদ)।
- চল (ক্রিয়া প্রকৃতি) + অন্ত (কৃৎ-প্রত্যয়) = চলন্ত (বিশেষণ পদ)।

0
Updated: 1 month ago