নিচের কোন দেশ 'হর্ন অফ আফ্রিকা' এর অংশ নয়?
A
জিবুতি
B
কেনিয়া
C
ইরিত্রিয়া
D
সোমালিয়া
উত্তরের বিবরণ
⇒ কেনিয়া 'হর্ন অফ আফ্রিকা' এর অংশ নয়।
হর্ন অফ আফ্রিকা:
- আফ্রিকার হর্ন বলতে পূর্ব আফ্রিকার অঞ্চল বোঝানো হয়।
- আফ্রিকার মানচিত্র লক্ষ্য করলে দেখা যায় এর উত্তর-পূর্ব অংশ আরব সাগরে শিং এর মত বর্ধিত হয়েছে।
- এর অংশগুলো হলো জিবুতি, ইরিত্রিয়া, ইথিওপিয়া এবং সোমালিয়া দেশগুলির আবাসস্থল।
- হর্ন অফ আফ্রিকা অঞ্চলের একটি অংশ সোমালি উপদ্বীপ নামেও পরিচিত।
- হর্নে ইথিওপিয়ান মালভূমির উচ্চভূমি, ওগাডেন মরুভূমি এবং ইরিথ্রিয়ান, এবং সোমালিয়ান উপকূলের মতো বিভিন্ন অঞ্চল রয়েছে এবং এটি আমহারা, টাইগ্রে, ওরোমো এবং সোমালি জনগণের আবাসস্থল।
- এর উপকূল লোহিত সাগর, এডেন উপসাগর এবং ভারত মহাসাগর দ্বারা ঘেরা।
- এটি দীর্ঘদিন ধরে আরব উপদ্বীপ এবং দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়ার সাথে যোগাযোগ করেছে।
তথ্যসূত্র - ব্রিটেনিকা ওয়েবসাইট।
0
Updated: 1 month ago
Where was the Anti-Ballistic Missile Treaty signed?
Created: 1 month ago
A
Paris
B
Geneva
C
Washington, D.C.
D
Moscow
Anti-Ballistic Missile Treaty (ABM Treaty) হলো একটি ক্ষেপনাস্ত্র সীমিতকরণ দ্বিপাক্ষিক চুক্তি, যা যুক্তরাষ্ট্র ও সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের মধ্যে স্বাক্ষরিত হয়। এটি Treaty on the Limitation of Anti-Ballistic Missile Systems নামেও পরিচিত।
-
স্বাক্ষরের তারিখ: ২৬ মে, ১৯৭২
-
কার্যকরের তারিখ: ৩ অক্টোবর, ১৯৭২
-
স্বাক্ষরের স্থান: মস্কো, রাশিয়া
-
বিষয়: দ্বিপাক্ষিক অস্ত্র সীমিতকরণ
-
চুক্তি বাতিল হয় ২০০২ সালে
তথ্যসূত্র:
0
Updated: 1 month ago
সংবিধান অনুযায়ী প্রজাতন্ত্রের নির্বাহী ক্ষমতা কার উপর ন্যস্ত?
Created: 1 month ago
A
রাষ্ট্রপতি
B
প্রধানমন্ত্রী
C
আইনসভা
D
বিচারপতি
বাংলাদেশ একটি গণপ্রজাতান্ত্রিক রাষ্ট্র, যেখানে সকল ক্ষমতার মূল উৎস জনগণ। দেশটি সংসদীয় পদ্ধতির এককেন্দ্রিক সরকার ব্যবস্থা দ্বারা পরিচালিত হয়।
-
স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালীন, ১৯৭১ সালের ১০ই এপ্রিল বাংলাদেশের প্রথম সরকার, মুজিবনগর সরকার, গঠিত হয়।
-
এই ব্যবস্থায় রাষ্ট্রপতি রাষ্ট্রপ্রধান এবং প্রধানমন্ত্রী সরকার প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
-
রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে রাষ্ট্রপতি দেশের অন্যান্য সকল ব্যক্তির ঊর্ধ্বে অবস্থান করেন এবং সংবিধান অনুযায়ী প্রদত্ত ক্ষমতা প্রয়োগ ও কর্তব্য পালন করেন।
-
সংসদীয় রীতি অনুযায়ী, প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে একটি মন্ত্রিপরিষদ গঠিত হয়।
-
সংবিধান অনুযায়ী প্রজাতন্ত্রের নির্বাহী ক্ষমতা প্রধানমন্ত্রীর এবং তাঁর মন্ত্রিসভার উপর ন্যস্ত।
-
প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রিসভা যৌথভাবে সংসদের নিকট দায়বদ্ধ থাকেন।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
২১ দফা কর্মসূচির মুখ্য রচয়িতা ছিলেন -
Created: 1 month ago
A
আবুল মনসুর আহমদ
B
মাওলানা আতাহার আলী
C
আবুল কালাম শামসুদ্দিন
D
আবুল কাশেম
যুক্তফ্রন্ট:
- ১৯৫৩ সালে যুক্তফ্রন্ট গঠিত হয়েছিল।
- যুক্তফ্রন্টের নির্বাচনী প্রতীক ছিলো 'নৌকা'।
- ২১ ফেব্রুয়ারিকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য যুক্তফ্রন্টের ইশতেহার করা হয় ২১ দফা।
- ২১ দফা কর্মসূচির মুখ্য রচয়িতা ছিলেন আবুল মনসুর আহমদ।
- যুক্তফ্রন্ট তাদের ঐতিহাসিক ২১ দফা দাবিতে গণমানুষের অধিকারের কথা তুলে ধরে।
- এই দফাগুলো সংক্ষেপে বর্ণিত হলো:
১. বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা।
২. বিনা ক্ষতিপূরণে জমিদারি উচ্ছেদ করা এবং ভূমিহীন কৃষকদের মধ্যে উদ্বৃত্ত জমি বিতরণ।
৩. পাটের ব্যবসায় জাতীয়করণ করা।
৪. সমবায় কৃষি ব্যবস্থা প্রবর্তন করা।
৫. পূর্ব পাকিস্তানে লবণ শিল্প প্রতিষ্ঠা করা।
৬. কারিগর মুহাজিরদের কাজের ব্যবস্থা করা।
৭. বন্যা ও দুর্ভিক্ষ রোধের জন্য খাল খনন ও সেচের ব্যবস্থা করা।
৮. শিল্প ও খাদ্যে দেশকে স্বাবলম্বী করা।
৯. অবৈতনিক বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষার প্রবর্তন করা।
১০. শিক্ষা ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন করা।
১১. ঢাকা ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়কে স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে পরিণত করা।
১২. শাসন ব্যয় হ্রাস করা ও মন্ত্রীদের বেতন এক হাজার টাকার বেশি না করা।
১৩. দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি বন্ধ করার কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
১৪. জন নিরাপত্তা আইন ও অর্ডিন্যান্স প্রভৃতি বাতিল করা।
১৫. বিচার ও শাসন বিভাগ পৃথকীকরণ করা।
১৬. মুখ্যমন্ত্রীর বাসভবন 'বর্ধমান হাউস'কে বাংলা ভাষা গবেষণাগারে পরিণত করা।
১৭. বাংলা ভাষা করার দাবিতে নিহত শহীদদের স্মৃতির উদ্দেশ্যে শহীদ মিনার নির্মাণ করা।
১৮. একুশে ফেব্রুয়ারিকে শহীদ দিবস ঘোষণা করে সরকারি ছুটির দিন ঘোষণা।
১৯. লাহোর প্রস্তাবের ভিত্তিতে পূর্ব পাকিস্তানের পূর্ণ স্বায়ত্তশাসন প্রদান।
২০. আইন পরিষদের মেয়াদ কোনোভাবেই বৃদ্ধি না করা।
২১. আইন পরিষদের আসন শূন্য হলে তিন মাসের মধ্যে উপনির্বাচন দিয়ে তা পূরণ করা।
তথ্যসূত্র - ইতিহাস ১ম পত্র, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।
0
Updated: 1 month ago