'হাইফা' সমুদ্র বন্দর কোন দেশে অবস্থিত?
A
জর্ডান
B
লিবিয়া
C
ইসরায়েল
D
মিশর
উত্তরের বিবরণ
হাইফা সমুদ্র বন্দর:
- হাইফা সমুদ্র বন্দর উত্তর-পশ্চিম ইসরায়েলে অবস্থিত।
- এটি ইসরায়েলের অন্যতম প্রধান গভীর-সমুদ্র বন্দর।
- বন্দরটি ১৯৩৩ সালে উদ্বোধন করা হয়।
- প্রতি বছর প্রায় ২০ মিলিয়ন টন পণ্যবাহী জাহাজ বন্দর দিয়ে যাতায়াত করে, যা ইসরায়েলের অন্য যেকোনো বন্দরের চেয়ে বেশি।
ইসরায়েল:
- ইসরায়েল মধ্যপ্রাচ্যে, ভূমধ্যসাগরের পূর্ব প্রান্তে অবস্থিত।
- আয়তন: এর স্বীকৃত ভূমির আয়তন অর্থাৎ পশ্চিম তীর ও গাজা উপত্যকা বাদ দিয়ে, প্রায় ২২,০৭২ বর্গকিলোমিটার (৮,৫২২ বর্গমাইল)।
- সীমান্তবর্তী দেশ: মিশর, জর্ডান, সিরিয়া, লেবানন।
- ভাষা: হিব্রু।
- ধর্ম: ইহুদি।
- মুদ্রা: নতুন ইসরায়েলি শেকেল (NIS)।
0
Updated: 1 month ago
According to UNDP, which country has the highest Score in Human Development Index in 2025?
Created: 1 month ago
A
Denmark
B
Norway
C
Iceland
D
Finland
সর্বশেষ মে ২০২৫-এ United Nations Development Programme (UNDP) 'Human Development Report 2025' প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী বিশ্বে মানব উন্নয়ন সূচকে (HDI) শীর্ষে রয়েছে আইসল্যান্ড এবং সর্বনিম্ন অবস্থানে সিয়েরা লিওন। বাংলাদেশের অবস্থান ১৩০তম।
-
মানব উন্নয়ন সূচকে শীর্ষ দেশগুলো হলো:
১. আইসল্যান্ড
২. নরওয়ে
৩. সুইজারল্যান্ড
৪. ডেনমার্ক
৫. জার্মানি
0
Updated: 1 month ago
বিশ্বকাপ ক্রিকেটে বাংলাদেশের পক্ষে প্রথম সেঞ্চুরি করেন কে?
Created: 1 month ago
A
মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ
B
তামিম ইকবাল
C
সাকিব আল হাসান
D
মুশফিকুর রহিম
বিশ্বকাপ ক্রিকেটে বাংলাদেশের পক্ষে প্রথম সেঞ্চুরি করেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ।
-
তিনি প্রথম সেঞ্চুরি করেন ২০১৫ সালে, ইংল্যান্ড ও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে।
-
সাকিব আল হাসানের দুটি এবং মুশফিকুর রহিমের একটি সেঞ্চুরি রয়েছে বিশ্বকাপে।
-
২০২৩ বিশ্বকাপে বাংলাদেশের একমাত্র ব্যাটার হিসেবে সেঞ্চুরি করেন মাহমুদউল্লাহ।
-
মুম্বাইতে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ১১১ রানের ইনিংস খেলেন, যা একাধিক রেকর্ডের সৃষ্টি করে।
-
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে শতকটি ছিল তার বিশ্বমঞ্চে তৃতীয় সেঞ্চুরি।
-
একাধিক বিশ্বকাপে সেঞ্চুরি করা বাংলাদেশের প্রথম খেলোয়াড়ও তিনি।
0
Updated: 1 month ago
What is the minimum gap needed between the original sound and the reflected sound to perceive an echo?
Created: 3 weeks ago
A
1 second
B
0.05 second
C
0.5 second
D
0.1 second
ইকো বা প্রতিধ্বনি তখনই শোনা যায় যখন মূল শব্দ এবং প্রতিফলিত শব্দের মধ্যে পর্যাপ্ত সময় ব্যবধান থাকে। মানব কানে দুটি শব্দকে আলাদা করে শোনার জন্য অন্তত 0.1 সেকেন্ড ব্যবধান প্রয়োজন। শব্দ বাতাসে প্রায় 340 মিটার/সেকেন্ড বেগে চলে, তাই 0.1 সেকেন্ডে এটি প্রায় 34 মিটার পথ অতিক্রম করে। প্রতিফলিত শব্দকে আলাদা করে শোনার জন্য শব্দকে কমপক্ষে 17 মিটার দূরে কোনো পৃষ্ঠে প্রতিফলিত হতে হয়, কারণ এটি যাওয়া-আসা মিলিয়ে 34 মিটার পথ পাড়ি দেয়। সুতরাং, প্রতিধ্বনি শোনার ন্যূনতম সময় ব্যবধান হলো 0.1 সেকেন্ড।
শব্দ এবং প্রতিধ্বনি সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
-
কোন শব্দ শোনার পর প্রায় 0.1 সেকেন্ড পর্যন্ত তার রেশ আমাদের মস্তিষ্কে থাকে।
-
এই সময়কে শব্দানুভূতির স্থায়িত্বকাল বলা হয়। এই সময়ের মধ্যে প্রতিধ্বনি হলে তা শোনা যায় না। তাই প্রতিধ্বনি শোনার জন্য মূল শব্দ এবং প্রতিধ্বনি শোনার মধ্যে সময় ব্যবধান 0.1 সেকেন্ড বা তার বেশি হতে হবে।
-
প্রতিফলক এবং শব্দ উৎসের মধ্যে দূরত্ব এমন হতে হবে যেন শব্দ তরঙ্গ উৎসের কাছে ফিরে আসতে 0.1 সেকেন্ড বা তার বেশি সময় নেয়।
-
বাতাসে শব্দের দ্রুতি তাপমাত্রার উপর নির্ভর করে।
-
0°C বা 273 K তাপমাত্রায় শব্দের দ্রুতি প্রায় 332 মিটার/সেকেন্ড।
-
0°C বা 273 K তাপমাত্রায় প্রতিফলিত শব্দ শোনার জন্য শব্দ উৎস এবং প্রতিফলকের মধ্যে ন্যূনতম দূরত্ব প্রায় 16.6 মিটার হতে হবে।
-
তাপমাত্রা বেশি হলে প্রতি ডিগ্রির জন্য ন্যূনতম দূরত্ব 0.3 মিটার বৃদ্ধি পায়।
-
সুতরাং, প্রতিধ্বনি শোনার শর্ত হলো শ্রোতা বা উৎস এবং প্রতিফলকের মধ্যে ন্যূনতম দূরত্ব 16.6 মিটার (0°C বা 273 K তাপমাত্রায়) বজায় রাখা।
0
Updated: 3 weeks ago