'গ্রেট ব্যারিয়ার রিফ' কোথায় অবস্থিত?
A
ব্রাজিল
B
অস্ট্রেলিয়া
C
ইন্দোনেশিয়া
D
ফিলিপাইন
উত্তরের বিবরণ
গ্রেট ব্যারিয়ার রিফ:
-
অবস্থান: অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ড, কোরাল সাগর।
-
বিশ্বের বৃহত্তম প্রবাল প্রাচীর; আনুমানিক ৩,৪৪,৪০০ কিমি² বিস্তৃত।
-
গঠন: ২,৯০০+ পৃথক রিফ সিস্টেম, ৭৬০ ফ্রেঞ্জ রিফ, ৩০০ প্রবাল রশ্মি, ৯০০ দ্বীপ।
-
ব্যবহার: অস্ট্রেলিয়ান আদিবাসী ও টরেস স্ট্রেইট দ্বীপবাসীদের।
0
Updated: 1 month ago
মায়ানমারের সাথে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলা কয়টি?
Created: 1 month ago
A
১টি
B
২টি
C
৩টি
D
৪টি
বাংলাদেশের সীমান্ত বাংলাদেশের ভূগোল ও প্রতিরক্ষা কৌশলের গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
-
বাংলাদেশের সাথে দুটি দেশের সীমান্ত সংযোগ রয়েছে: ভারত ও মিয়ানমার।
-
দেশের মোট সীমান্তবর্তী জেলা সংখ্যা ৩২টি।
-
ভারতের সাথে সীমান্তবর্তী জেলা সংখ্যা ৩০টি, এবং ভারতের ৫টি রাজ্যের সঙ্গে সীমান্ত রয়েছে।
-
মিয়ানমারের সাথে সীমান্তবর্তী জেলা সংখ্যা ৩টি।
-
রাঙ্গামাটি জেলা তিন দেশের — বাংলাদেশ, ভারত ও মিয়ানমার — যৌথ সীমান্তরেখার স্থান।
তথ্যসূত্র:
0
Updated: 1 month ago
জলবায়ুর প্রধান নিয়ামক কোনটি?
Created: 1 month ago
A
সমুদ্রস্রোত
B
বায়ুপ্রবাহ
C
অক্ষাংশ
D
উপরের সবগুলো
জলবায়ু হলো কোনো নির্দিষ্ট অঞ্চলের দীর্ঘমেয়াদি আবহাওয়ার গড় অবস্থা, যা সাধারণত ৩০-৪০ বছরের পর্যবেক্ষণের ওপর ভিত্তি করে নির্ধারিত হয়।
-
জলবায়ু বলতে কোনো অঞ্চলের অনেক বছরের বায়ুমণ্ডলের নিম্নস্তরের সামগ্রিক গড় অবস্থা বোঝায়।
-
জলবায়ু নিয়ত পরিবর্তনশীল নয়, অর্থাৎ এটি স্থায়ী বৈশিষ্ট্য ধারণ করে।
-
আবহাওয়া এবং জলবায়ুর পার্থক্য হলো:
-
আবহাওয়া ⇒ কোনো দেশ বা মহাদেশের বায়ুমণ্ডলের স্বল্পস্থায়ী অবস্থা।
-
জলবায়ু ⇒ কোনো দেশ বা মহাদেশের বায়ুমণ্ডলের দীর্ঘস্থায়ী অবস্থা।
-
-
বাংলাদেশের জলবায়ু ‘ক্রান্তীয় মৌসুমি’ ধরণের।
-
জলবায়ুর প্রধান নিয়ামকগুলো হলো: অক্ষাংশ, উচ্চতা, সমুদ্র থেকে দূরত্ব, বায়ুপ্রবাহ, বনভূমি, সমুদ্রস্রোত, পর্বতের অবস্থান, ভূমির ঢাল এবং মৃত্তিকা।
তথ্যসূত্র:
0
Updated: 1 month ago
ভূ-ত্বক সৃষ্টির প্রথম পর্যায়ের ভূমিরূপের মধ্যে কোনটি অন্তর্ভুক্ত?
Created: 3 weeks ago
A
পর্বতশ্রেণি
B
মালভূমি
C
মহাদেশ ও মহাসাগর
D
মহীসোপান ও মহীঢাল
পৃথিবীর প্রধান ভূমিরূপসমূহ পৃথিবীর ভূ-পৃষ্ঠের ভিন্নতাকে প্রতিফলিত করে। স্থলভাগে কোথাও সুউচ্চ পাহাড় ও পর্বত, কোথাও মালভূমি, কোথাও সুবিস্তৃত সমভূমি দেখা যায়।
প্রধান তথ্য:
-
পৃথিবীর ভূ-ভাগের শতকরা ৫৮% সমভূমি, ১৮% পার্বত্যময়, এবং অবশিষ্ট ২৪% মালভূমি ও পাহাড় দ্বারা বিস্তৃত।
-
ভূগোলবিদরা ভূমিরূপকে তিনটি পর্যায়ে ভাগ করেছেন:
১. প্রথম পর্যায়ের ভূমিরূপ
২. দ্বিতীয় পর্যায়ের ভূমিরূপ
৩. তৃতীয় পর্যায়ের ভূমিরূপ
প্রথম পর্যায়ের ভূমিরূপ:
-
ভূ-ত্বক সৃষ্টির প্রথম পর্যায়ে মহাদেশ ও মহাসাগর তৈরি হয়।
-
উপরের অংশগুলো মহাদেশীয় ভূ-ভাগ এবং নিচু অংশগুলো মহাসাগরীয় অঞ্চল গঠন করে।
-
এ প্রধান দুই ভূমিরূপকে প্রথম পর্যায়ের ভূমিরূপ বলা হয়।
দ্বিতীয় পর্যায়ের ভূমিরূপ:
-
মহাদেশীয় ভূ-ভাগ ও মহাসাগরের তলদেশে পরবর্তী পর্যায়ে যে ভূমিরূপ তৈরি হয় তা দ্বিতীয় পর্যায়ের ভূমিরূপ।
-
উদাহরণ: পর্বত, মালভূমি, সমভূমি, মহীসোপান, মহীঢাল, গভীর সমুদ্রের সমভূমি, গভীর সমুদ্রখাত।
তৃতীয় পর্যায়ের ভূমিরূপ:
-
ভূ-পৃষ্ঠের উপরিভাগে ক্ষয় ও রূপান্তরের ফলে যে ভূমিরূপ সৃষ্টি হয় তা তৃতীয় পর্যায়ের ভূমিরূপ।
-
এগুলো বিভিন্ন অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক প্রক্রিয়া দ্বারা তৈরি হয়।
-
উদাহরণ: নদী, হিমবাহ, বায়ুপ্রবাহ, সমুদ্রতরঙ্গ, ভূ-গর্ভস্থ জলধারা এবং জৈবিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ভূমি ক্ষয় ও পুনঃঅবক্ষেপণ ঘটে। এর ফলে উপত্যকা, গিরিখাত প্রভৃতি ভূমিরূপ সৃষ্টি হয়।
0
Updated: 3 weeks ago