'চলন বিল' কোন কোন জেলার অংশ?
A
নেত্রকোনা ও ময়মনসিংহ
B
পাবনা ও নাটোর
C
বরিশাল ও পটুয়াখালী
D
কুমিল্লা ও নোয়াখালী
উত্তরের বিবরণ
চলন বিল (Chalan Beel):
-
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ও সমৃদ্ধ জলাভূমি।
-
অবস্থান: রাজশাহী, পাবনা ও সিরাজগঞ্জ জেলার অংশবিশেষে বিস্তৃত।
-
বিশেষত: সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ, পাবনার চাটমোহর ও নাটোরের সিংড়া ও গুমনী নদীর উত্তর পাড়।
0
Updated: 1 month ago
'হাকালুকি হাওর' কোন জেলায় অবস্থিত?
Created: 1 month ago
A
সুনামগঞ্জ
B
হবিগঞ্জ
C
মৌলভীবাজার
D
কিশোরগঞ্জ
হাকালুকি হাওর:
-
বাংলাদেশের বৃহত্তম হাওর, অবস্থান: মৌলভীবাজার ও সিলেট।
-
হাওরে প্রায় ২৩৮টি বিল।
-
প্রধান জলরাশি: জুরী ও পানাই নদী।
উল্লেখযোগ্য:
-
টাঙ্গুয়ার হাওর: সুনামগঞ্জ জেলায় অবস্থিত।
0
Updated: 1 month ago
'মিঠামইন হাওর' কোথায় অবস্থিত?
Created: 1 month ago
A
সুনামগঞ্জ
B
মৌলভীবাজার
C
পাবনা
D
কিশোরগঞ্জ
মিঠামইন হাওর কিশোরগঞ্জ জেলার একটি গুরুত্বপূর্ণ হাওর, যা স্থানীয় জীবিকা, কৃষি এবং পর্যটনের ক্ষেত্রে বিশেষ গুরুত্ব বহন করে। এটি অঞ্চলটিতে পরিবেশ ও জলবায়ুর ওপরও প্রভাব ফেলে।
-
মিঠামইন হাওরের উত্তরে ইটনা ও আজমিরিগঞ্জ উপজেলা,
-
দক্ষিণে অষ্টগ্রাম উপজেলা,
-
পূর্বে বানিয়াচং ও অষ্টগ্রাম উপজেলা,
-
পশ্চিমে করিমগঞ্জ ও নিকলী উপজেলা অবস্থিত।
-
২০১৯ অর্থবছরে ইটনা-মিঠামইন ও অষ্টগ্রামে প্রায় ৪৭ কিলোমিটার পাকা সড়ক নির্মাণ করা হয় সড়ক ও জনপথ বিভাগের মাধ্যমে।
-
এই সড়ক নির্মাণে ব্যয় হয় ১,২৬৮ কোটি টাকা।
-
সড়ক চালুর ফলে মিঠামইন হাওর বর্তমানে জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত।
-
বাংলাদেশের বৃহত্তম হাওর হলো হাকালুকি হাওর, যা মৌলভীবাজার ও সিলেট জেলায় অবস্থিত।
-
দ্বিতীয় বৃহত্তম হাওর হলো টাঙ্গুয়ার হাওর ও শনির হাওর, যা সুনামগঞ্জ জেলায় অবস্থিত।
-
হাইল হাওর মৌলভীবাজার জেলায় অবস্থিত এবং এটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও পাখি পর্যবেক্ষণের জন্য প্রসিদ্ধ।
মিঠামইন হাওরের জলজ পরিবেশ, মাছধরা ও স্থানীয় কৃষি জীবিকা উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। হাওরের চারপাশে বনাঞ্চল ও ছোট ছোট জলাভূমি থাকার কারণে এটি প্রাকৃতিক বাস্তুতন্ত্রের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ।
0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশের প্রথম রামসার সাইট কোনটি?
Created: 1 month ago
A
চলনবিল
B
টাঙ্গুয়ার হাওর
C
রাতারগুল
D
সুন্দরবন
রামসার কনভেনশন হলো একটি আন্তর্জাতিক চুক্তি যা ১৯৭১ সালে ইরানের রামসার শহরে স্বাক্ষরিত হয়। এর মূল উদ্দেশ্য হলো জলাভূমি সংরক্ষণ এবং সারা বিশ্বের এসব এলাকার টেকসই ব্যবহারের মাধ্যমে পরিবেশগত ভারসাম্য রক্ষা করা। বাংলাদেশ ১৯৯২ সালের ২১ সেপ্টেম্বর এই চুক্তি কার্যকর করেছে এবং বর্তমানে দেশের দুটি এলাকা রামসার সাইট হিসেবে অন্তর্ভুক্ত।
-
রামসার কনভেনশনকে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত জলাভূমি সংরক্ষণের চুক্তি হিসেবে মানা হয়।
-
বাংলাদেশের রামসার সাইট দুইটি হলো: সুন্দরবন এবং টাঙ্গুয়ার হাওর।
-
সুন্দরবন বাংলাদেশের প্রথম রামসার সাইট।
-
১৯৯২ সালের ২১ মে সুন্দরবনকে রামসার সাইট হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
-
দ্বিতীয় রামসার সাইট হলো টাঙ্গুয়ার হাওর, যা সুনামগঞ্জ জেলায় অবস্থিত।
-
২০০০ সালের ২৯ জানুয়ারি টাঙ্গুয়ার হাওরকে সুন্দরবনের পর বাংলাদেশের দ্বিতীয় রামসার সাইট হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
0
Updated: 1 month ago