A
২৩ ডিসেম্বর
B
২১ মার্চ
C
২৩ মার্চ
D
২২ ডিসেম্বর
উত্তরের বিবরণ
পৃথিবীর ঋতু ও সূর্যের অবস্থান:
-
২১ মার্চ: দিন-রাত সমান হয়; দিনটি বাসন্ত বিষুব বা মহাবিষুব।
-
২২ ডিসেম্বর: সূর্য মকররেখার উপর লম্বভাবে কিরণ দেয়; উত্তর গোলার্ধে দিন ছোট, রাত বড় → শীতকাল শুরু; দক্ষিণ গোলার্ধে দিন বড়, রাত ছোট → গ্রীষ্মকাল।
-
২৩ সেপ্টেম্বর: দক্ষিণ গোলার্ধ সূর্যের দিকে ঝুঁকে দিন বড়, রাত ছোট; উত্তর গোলার্ধে দিন ছোট, রাত বড়।
-
উত্তর গোলার্ধে বসন্তকাল: ২২ ডিসেম্বরের পর ২১ মার্চ পর্যন্ত; দক্ষিণ গোলার্ধে এই সময়ে শরৎকাল।
-
ঋতু পরিবর্তনের সময় দিনের বেলা সূর্যকিরণ ভূপৃষ্ঠ গরম করে, রাতের বেলা তা বিকিরিত হয়ে ঠান্ডা হয়।

0
Updated: 22 hours ago
'গ্রেট ব্যারিয়ার রিফ' কোথায় অবস্থিত?
Created: 22 hours ago
A
ব্রাজিল
B
অস্ট্রেলিয়া
C
ইন্দোনেশিয়া
D
ফিলিপাইন
গ্রেট ব্যারিয়ার রিফ:
-
অবস্থান: অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ড, কোরাল সাগর।
-
বিশ্বের বৃহত্তম প্রবাল প্রাচীর; আনুমানিক ৩,৪৪,৪০০ কিমি² বিস্তৃত।
-
গঠন: ২,৯০০+ পৃথক রিফ সিস্টেম, ৭৬০ ফ্রেঞ্জ রিফ, ৩০০ প্রবাল রশ্মি, ৯০০ দ্বীপ।
-
ব্যবহার: অস্ট্রেলিয়ান আদিবাসী ও টরেস স্ট্রেইট দ্বীপবাসীদের।

0
Updated: 22 hours ago
বাংলাদেশের কোন নদী প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত?
Created: 22 hours ago
A
কর্ণফুলী
B
হালদা
C
সাঙ্গু
D
মাতামুহুরী
ভূগোল
নদী গবেষণা ইনস্টিটীউট
নদী সম্পর্কিত তথ্য
বিখ্যাত নদ-নদী খাল ও সমুদ্র বন্দর
ভূগোল ও পরিবেশ
ভূগোলের ধারণা
No subjects available.
প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন ক্ষেত্র:
-
বাংলাদেশের একমাত্র প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন ক্ষেত্র: হালদা নদী।
-
উৎপত্তি: খাগড়াছড়ির বাদনাতলী পর্বতশৃঙ্গ; কর্ণফুলীর উপনদী।
-
অবস্থান: চট্টগ্রাম জেলা; মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট ঘোষিত মৎস্য অভয়াশ্রম।
-
হালদা নদী বঙ্গবন্ধু মৎস্য হেরিটেজ হিসেবে ঘোষণা।
-
বৈশিষ্ট্য: বিশ্বের একমাত্র জোয়ার-ভাটার নদী এবং এশিয়ার একমাত্র প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন কেন্দ্র; সরাসরি রুই মাছের নিষিক্ত ডিম সংগ্রহ হয়।

0
Updated: 22 hours ago
আনুমানিক কত বছর পূর্বের সময়কে প্লাইস্টোসিনকাল বলা হয়?
Created: 2 weeks ago
A
৫,০০০ বছর
B
১০,০০০ বছর
C
২৫,০০০ বছর
D
৫০,০০০ বছর
প্লাইস্টোসিনকালের সোপানসমূহ:
-
আজ থেকে প্রায় ২৫,০০০ বছর পূর্বের সময়কে প্লাইস্টোসিনকাল বলা হয়।
-
এ অঞ্চলের মাটির রঙ লাল ও ধূসর।
-
দেশের উত্তর-পশ্চিমাংশের বরেন্দ্রভূমি, মধ্যভাগের মধুপুর ও ভাওয়ালের গড়, এবং কুমিল্লা জেলার লালমাই পাহাড় বা উচ্চভূমি এর অন্তর্ভুক্ত।
-
ধারণা করা হয় যে, প্লাইস্টোসিনকালে এসব উচ্চভূমি গঠিত হয়েছিল।
ক) বরেন্দ্রভূমি:
-
বরেন্দ্রভূমি রাজশাহী বিভাগের নওগাঁ, রাজশাহী, বগুড়া, জয়পুরহাট এবং রংপুর বিভাগের গাইবান্ধা, রংপুর ও দিনাজপুর জেলার অংশবিশেষ নিয়ে গঠিত।
-
এর আয়তন ৯,৩২০ বর্গকিলোমিটার।
-
প্লাবন সমভূমি থেকে এর উচ্চতা ৬ থেকে ১২ মিটার।
-
এটি প্লাইস্টোসিন যুগের সর্ববৃহৎ উঁচুভূমি।
-
বর্তমানে বরেন্দ্র বহুমুখী সেচ প্রকল্প এবং আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি ব্যবহার করে এ অঞ্চলকে কৃষিকাজের জন্য বিশেষ উপযোগী করা হয়েছে।
খ) মধুপুর ও ভাওয়ালের গড়:
-
টাঙ্গাইল ও ময়মনসিংহ জেলার মধুপুর এবং গাজীপুর জেলার ভাওয়ালের গড় নিয়ে এলাকাটি গঠিত।
-
এটি প্লাইস্টোসিন যুগের দ্বিতীয় বৃহত্তম উঁচুভূমি।
-
সমভূমি থেকে এর গড় উচ্চতা প্রায় ৩০ মিটার এবং আয়তন ৪,১০৩ বর্গকিলোমিটার।
-
এখানকার মৃত্তিকা কৃষিকাজের জন্য তেমন উপযোগী নয়, তবে এটি দেশের গজারী বৃক্ষের কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত।
গ) লালমাই পাহাড়:
-
কুমিল্লা শহর থেকে প্রায় ৮ কিলোমিটার পশ্চিমে লালমাই থেকে ময়নামতি পর্যন্ত বিস্তৃত।
-
এর আয়তন প্রায় ৩৪ বর্গকিলোমিটার এবং গড় উচ্চতা ২১ মিটার।
-
পাহাড়ের মাটি লাল এবং নুড়ি, বালি ইত্যাদি দ্বারা গঠিত।
তথ্যসূত্র: ভূগোল ও পরিবেশ, এসএসসি প্রোগ্রাম, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 2 weeks ago