"বাসন্ত বিষুব" বলা হয় কোন দিনটিকে?
A
২৩ ডিসেম্বর
B
২১ মার্চ
C
২৩ মার্চ
D
২২ ডিসেম্বর
উত্তরের বিবরণ
পৃথিবীর ঋতু ও সূর্যের অবস্থান:
-
২১ মার্চ: দিন-রাত সমান হয়; দিনটি বাসন্ত বিষুব বা মহাবিষুব।
-
২২ ডিসেম্বর: সূর্য মকররেখার উপর লম্বভাবে কিরণ দেয়; উত্তর গোলার্ধে দিন ছোট, রাত বড় → শীতকাল শুরু; দক্ষিণ গোলার্ধে দিন বড়, রাত ছোট → গ্রীষ্মকাল।
-
২৩ সেপ্টেম্বর: দক্ষিণ গোলার্ধ সূর্যের দিকে ঝুঁকে দিন বড়, রাত ছোট; উত্তর গোলার্ধে দিন ছোট, রাত বড়।
-
উত্তর গোলার্ধে বসন্তকাল: ২২ ডিসেম্বরের পর ২১ মার্চ পর্যন্ত; দক্ষিণ গোলার্ধে এই সময়ে শরৎকাল।
-
ঋতু পরিবর্তনের সময় দিনের বেলা সূর্যকিরণ ভূপৃষ্ঠ গরম করে, রাতের বেলা তা বিকিরিত হয়ে ঠান্ডা হয়।
0
Updated: 1 month ago
ডোভার প্রণালী কোন দুইটি দেশকে পৃথক করেছে?
Created: 1 month ago
A
যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্স
B
ইতালি ও স্পেন
C
ফ্রান্স ও পর্তুগাল
D
ফ্রান্স ও ইতালি
ডোভার প্রণালী হলো একটি গুরুত্বপূর্ণ নৌপথ যা যুক্তরাজ্যকে ফ্রান্স থেকে পৃথক করেছে এবং বাণিজ্য ও নৌচলাচলের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
-
প্রণালীটি ইংলিশ চ্যানেল তথা আটলান্টিক মহাসাগরের সঙ্গে উত্তর সাগরকে যুক্ত করেছে।
-
প্রণালীর প্রস্থ: ১৮ থেকে ২৫ মাইল (৩০ থেকে ৪০ কিমি)
-
প্রণালীর গভীরতা: ১২০ থেকে ১৮০ ফুট (৩৫ থেকে ৫৫ মিটার)
-
ডোভার প্রণালী বিশ্বের সবচেয়ে ব্যস্ত সমুদ্রপ্রণালী হিসেবে পরিচিত।
তথ্যসূত্র:
0
Updated: 1 month ago
বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশের রাজনৈতিক সমুদ্রসীমা -
Created: 1 month ago
A
১২ নটিক্যাল
B
২২.২২ নটিক্যাল
C
২২০ নটিক্যাল
D
৩৬০ নটিক্যাল
বাংলাদেশের সমুদ্রসীমা দেশের ভূগোল ও অর্থনৈতিক অঞ্চল নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
-
বঙ্গোপসাগরের উপকূলরেখার দৈর্ঘ্য: ৭১৬ কিলোমিটার
-
বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশের রাজনৈতিক সমুদ্রসীমা: ১২ নটিক্যাল মাইল (২২.২২ কিলোমিটার)
-
বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমুদ্রসীমা: ২০০ নটিক্যাল মাইল (৩৭০.৪০ কিলোমিটার)
-
১ নটিক্যাল মাইল = ১.৮৫২ কিলোমিটার
তথ্যসূত্র:
0
Updated: 1 month ago
পৃথিবীর আহ্নিক গতি বলতে কী বোঝায়?
Created: 3 weeks ago
A
সূর্যের চারপাশে পৃথিবীর আবর্তন
B
পৃথিবীর নিজ অক্ষে আবর্তন
C
চাঁদের চারপাশে পৃথিবীর আবর্তন
D
পৃথিবীর কক্ষপথ পরিবর্তন
পৃথিবীর আহ্নিক গতি বলতে বোঝায় পৃথিবীর নিজ অক্ষে পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে আবর্তন। পৃথিবী সূর্যকে কেন্দ্র করে প্রতি ২৩ ঘণ্টা ৫৬ মিনিট ৪ সেকেন্ডে বা প্রায় ২৪ ঘণ্টায় একবার সম্পূর্ণ আবর্তন করে। এই সময়কে সৌরদিন বলা হয় এবং এই আবর্তনকেই আহ্নিক গতি বা দৈনিক গতি বলা হয়। আহ্নিক গতির মূল কারণ হলো পৃথিবীর আবর্তন ও পৃথিবীর আকৃতি।
আহ্নিক গতির ফলাফল:
১. দিবা-রাত্রির সংঘটন: পৃথিবীর নিজ অক্ষে পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে আবর্তনের কারণে, আবর্তনরত অংশ যেখানে সূর্যের আলো পড়ে তা দিন হয় এবং অপর অংশে অন্ধকার থাকে, অর্থাৎ রাত।
২. জোয়ার-ভাটা: আহ্নিক গতির কারণে সমুদ্রে প্রতিদিন দুইবার জোয়ার এবং দুইবার ভাটা সৃষ্টি হয়।
৩. বায়ুপ্রবাহ ও সমুদ্রস্রোতের সৃষ্টি: ফেরেলের কোরিওলিস সূত্র অনুযায়ী আহ্নিক গতির ফলে বায়ুপ্রবাহ ও সমুদ্রস্রোত উত্তর গোলার্ধে ডানদিকে এবং দক্ষিণ গোলার্ধে বামদিকে বাঁকে প্রবাহিত হয়।
0
Updated: 3 weeks ago