'সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ড' কী?
A
একটি সামুদ্রিক গিরিখাত
B
একটি দ্বীপ
C
একটি চর
D
একটি পর্বতশৃঙ্গ
উত্তরের বিবরণ
সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ড (Swatch of No Ground):
-
অবস্থান: বঙ্গোপসাগরের মহীসোপান, গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্র বদ্বীপের পশ্চিমে।
-
প্রকার: গিরিখাত, মহীসোপানকে কৌণিকভাবে অতিক্রম করে।
-
স্থানীয় নাম: "গঙ্গা খাদ"।
-
গভীরতা: প্রায় ১,২০০ মিটার।
-
বিস্তার: বঙ্গোপসাগরের নিচে কান্দা ও উপ-বদ্বীপ উপত্যকার আকারে প্রায় ২,০০০ কিমি।
0
Updated: 1 month ago
নিচের কোন দ্বীপটি বঙ্গোপসাগরে অবস্থিত?
Created: 2 months ago
A
হাওয়াই দ্বীপ
B
মাদাগাস্কার দ্বীপ
C
আন্দামান দ্বীপ
D
ফিজি দ্বীপ
বঙ্গোপসাগর (Bay of Bengal)
-
বঙ্গোপসাগর হলো ভারত মহাসাগরের উত্তর-পূর্বাংশ।
-
এটি দক্ষিণ-পূর্ব ও দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে ভাগ করা হয়েছে।
-
পূর্বদিকে আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ দ্বারা এটি আন্দামান সাগর (বর্মা সাগর) থেকে পৃথক।
-
দক্ষিণ সীমানা: শ্রীলঙ্কার সাঙ্গামান কান্দা থেকে শুরু হয়ে ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রা দ্বীপ পর্যন্ত বিস্তৃত।
বঙ্গোপসাগর ঘিরে দেশসমূহ
-
উত্তর-পশ্চিম ও পশ্চিমে → ভারত
-
উত্তরে → বাংলাদেশ
-
পূর্বে → মিয়ানমার
-
দক্ষিণ-পশ্চিমে → শ্রীলঙ্কা
-
দক্ষিণ-পূর্বে → ইন্দোনেশিয়া
-
এছাড়া ভারতের আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ পূর্বদিকে অবস্থিত।
বিশেষ বৈশিষ্ট্য
-
বিশ্বের সবচেয়ে বড় উপসাগর।
-
উপকূলে রয়েছে বিশ্বের বৃহত্তম বনভূমি সুন্দরবন।
-
এর তীরে অবস্থিত বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘ প্রাকৃতিক সমুদ্রসৈকত কক্সবাজার।
0
Updated: 2 months ago
বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশের রাজনৈতিক সমুদ্রসীমা -
Created: 1 month ago
A
১২ নটিক্যাল
B
২২.২২ নটিক্যাল
C
২২০ নটিক্যাল
D
৩৬০ নটিক্যাল
বাংলাদেশের সমুদ্রসীমা দেশের ভূগোল ও অর্থনৈতিক অঞ্চল নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
-
বঙ্গোপসাগরের উপকূলরেখার দৈর্ঘ্য: ৭১৬ কিলোমিটার
-
বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশের রাজনৈতিক সমুদ্রসীমা: ১২ নটিক্যাল মাইল (২২.২২ কিলোমিটার)
-
বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমুদ্রসীমা: ২০০ নটিক্যাল মাইল (৩৭০.৪০ কিলোমিটার)
-
১ নটিক্যাল মাইল = ১.৮৫২ কিলোমিটার
তথ্যসূত্র:
0
Updated: 1 month ago
ডোভার প্রণালী কোন দুইটি দেশকে পৃথক করেছে?
Created: 1 month ago
A
যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্স
B
ইতালি ও স্পেন
C
ফ্রান্স ও পর্তুগাল
D
ফ্রান্স ও ইতালি
ডোভার প্রণালী হলো একটি গুরুত্বপূর্ণ নৌপথ যা যুক্তরাজ্যকে ফ্রান্স থেকে পৃথক করেছে এবং বাণিজ্য ও নৌচলাচলের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
-
প্রণালীটি ইংলিশ চ্যানেল তথা আটলান্টিক মহাসাগরের সঙ্গে উত্তর সাগরকে যুক্ত করেছে।
-
প্রণালীর প্রস্থ: ১৮ থেকে ২৫ মাইল (৩০ থেকে ৪০ কিমি)
-
প্রণালীর গভীরতা: ১২০ থেকে ১৮০ ফুট (৩৫ থেকে ৫৫ মিটার)
-
ডোভার প্রণালী বিশ্বের সবচেয়ে ব্যস্ত সমুদ্রপ্রণালী হিসেবে পরিচিত।
তথ্যসূত্র:
0
Updated: 1 month ago