কোবাল্ট-৬০ থেকে নির্গত কোন রশ্মি ক্যান্সার কোষ ধ্বংসে ব্যবহৃত হয়?
A
গামা রশ্মি
B
বিটা রশ্মি
C
রঞ্জন রশ্মি
D
আলফা রশ্মি
উত্তরের বিবরণ
0
Updated: 1 month ago
এক্স-রে রশ্মি জীবন্ত কোষের উপর কী প্রভাব ফেলে?
Created: 1 month ago
A
উত্তেজিত করে
B
বিকশিত করে
C
রক্ষা করে
D
ধ্বংস করে
শব্দের সঞ্চালন
-
শব্দ সৃষ্টির উৎস হলো কম্পনশীল বস্তু।
-
কোনো মাধ্যমের কণাগুলোর কম্পনের ফলে যে আন্দোলন তৈরি হয় এবং যা মাধ্যমের মধ্য দিয়ে চলাচল করে, তাকে ঢেউ বলা হয়।
-
উদাহরণ: একটি লম্বা স্প্রিং-এর এক প্রান্তে আঘাত করলে স্প্রিংটি সংকুচিত ও প্রসারিত হয়ে আন্দোলন সঞ্চালন করে; শব্দের ঢেউও এভাবেই সঞ্চালিত হয়।
-
-
শব্দের এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যাতায়াতকে শব্দ সঞ্চালন বলা হয়।
-
শব্দ সঞ্চালনের জন্য মাধ্যমের প্রয়োজন, যা হতে পারে কঠিন, তরল বা বায়বীয়।
-
কঠিন মাধ্যমে শব্দের গতি সর্বোচ্চ এবং সঠিকভাবে সঞ্চালিত হয়।
-
তরল মাধ্যমে শব্দ বায়ুর চেয়ে দ্রুত এবং ভালোভাবে সঞ্চালিত হয়।
-
বায়ু মাধ্যমে শব্দ তুলনামূলকভাবে ধীরগতিতে সঞ্চালিত হয়।
-
-
মাধ্যম ছাড়া শব্দ সঞ্চালিত হয় না, অর্থাৎ শূন্য মাধ্যমে শব্দ সঞ্চালিত হয় না।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
শরীরের ভিতরের কোনো ক্ষতের অবস্থান নির্ণয়ে কোন রশ্মি ব্যবহৃত হয়?
Created: 1 month ago
A
রঞ্জন রশ্মি
B
আলফা রশ্মি
C
গামা রশ্মি
D
বিটা রশ্মি
এক্স-রে বা রঞ্জন রশ্মি হলো এক ধরনের তড়িৎচুম্বকীয় তরঙ্গ, যার ভেদন ক্ষমতা অত্যন্ত বেশি। এটি জার্মান পদার্থবিদ উইলহেলম রন্টজেন ১৮৯৫ সালে আবিষ্কার করেন। এই আবিষ্কারের জন্য তিনি ১৯০১ সালে প্রথম নোবেল পুরস্কার (পদার্থবিজ্ঞান) লাভ করেন।
-
এক্স-রে হলো একটি তড়িৎচুম্বকীয় তরঙ্গ।
-
এর রয়েছে উচ্চ ভেদন ক্ষমতা।
এক্স-রের ব্যবহার:
-
হীরক সনাক্তকরণে ব্যবহার করা হয়।
-
স্থানচ্যুত হাড়, হাড়ের দাগ বা ফাটল শনাক্তকরণে অত্যন্ত কার্যকর।
-
শরীরের ভেতরের কোনো বিদেশি বস্তু বা ফুসফুসে ক্ষতের অবস্থান নির্ণয়ে ব্যবহৃত হয়।
-
গোয়েন্দা বিভাগে কাঠের বাক্স বা চামড়ার থলির ভেতরে বিস্ফোরক জাতীয় পদার্থ খুঁজে বের করতে ব্যবহার করা হয়।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
এক্স রশ্মির কোন ধর্মটি সঠিক নয়?
Created: 2 weeks ago
A
এক্স রশ্মি সরল পথে গমন করে
B
এক্স রশ্মি তাড়িতচুম্বকীয় আড় তরঙ্গ
C
এক্স রশ্মির ভেদন ক্ষমতা কম
D
এক্স রশ্মি আলো তড়িৎ ক্রিয়া প্রদর্শণ করে
এক্স-রে রশ্মি এক ধরনের তাড়িতচুম্বকীয় তরঙ্গ, যার তরঙ্গদৈর্ঘ্য অত্যন্ত ছোট এবং ভেদনক্ষমতা অনেক বেশি। এটি দৃশ্যমান আলো নয়, তাই চোখে দেখা যায় না, তবে বিভিন্ন পদার্থের মধ্য দিয়ে প্রবেশ করতে সক্ষম। এক্স-রে চিকিৎসা, বিজ্ঞান ও শিল্পক্ষেত্রে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়।
-
এক্স-রে সরল পথে গমন করে, অর্থাৎ এটি সোজাসুজি ছড়িয়ে পড়ে।
-
এটি অদৃশ্য রশ্মি, কারণ সাধারণ আলোর মতো চোখের রেটিনায় পড়লেও দৃষ্টির অনুভূতি জাগায় না।
-
এক্স-রে হলো একটি তাড়িতচুম্বকীয় আড় তরঙ্গ (Transverse electromagnetic wave)।
-
এর তরঙ্গদৈর্ঘ্য দৃশ্যমান আলোর চেয়ে অনেক ছোট, ফলে এর শক্তি অনেক বেশি।
-
এক্স-রে আলোর সমবেগে গমন করে, অর্থাৎ এর বেগ 3 × 10⁸ মিটার/সেকেন্ড।
-
এটি প্রতিফলন, প্রতিসরণ, অপবর্তন ও পোলারাইজেশন ঘটাতে সক্ষম, ঠিক আলোর মতোই।
-
এক্স-রে আলোক তড়িৎ ক্রিয়া (photoelectric effect) প্রদর্শন করে।
-
এটি ফটোগ্রাফিক প্লেটে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে, এজন্য চিকিৎসা নিরীক্ষায় (X-ray imaging) এটি ব্যবহৃত হয়।
-
এক্স-রে তড়িৎ ও চুম্বক ক্ষেত্র দ্বারা বিক্ষিপ্ত হয় না, তাই এটি চার্জবিহীন।
-
গ্যাসের মধ্য দিয়ে চলার সময় এটি গ্যাসকে আয়নিত করে, ফলে গ্যাস পরিবাহী হয়ে ওঠে।
-
এক্স-রে প্রতিপ্রভা (fluorescence) সৃষ্টি করতে পারে, অর্থাৎ কিছু পদার্থে আলো বিচ্ছুরণ ঘটায়।
-
এর ভেদনক্ষমতা অত্যন্ত বেশি, যা ধাতব পদার্থ বা দেহের টিস্যুর মধ্য দিয়েও প্রবেশ করতে পারে।
-
এক্স-রে জীবন্ত কোষকে ধ্বংস করতে সক্ষম, এজন্য এটি ক্যান্সার চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়, তবে অতিরিক্ত এক্স-রে বিকিরণ ক্ষতিকর হতে পারে।
0
Updated: 2 weeks ago