A
পাবনা
B
দিনাজপুর
C
বগুড়া
D
রংপুর
উত্তরের বিবরণ
সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিএসআরআই)
-
সংক্ষিপ্ত পরিচিতি: বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিএসআরআই) দেশের একটি অগ্রজ গবেষণা প্রতিষ্ঠান।
-
অবস্থান: ঈশ্বরদী
-
গবেষণা ক্ষেত্র: ইক্ষু, তাল, খেজুর, গোলপাতা ও সুগারবীট ফসলের উপর।
-
অন্যান্য গবেষণা: চিনি, গুড় ও চিবিয়ে খাওয়াসহ ইক্ষুর বহুমুখী ব্যবহারের উপর।
-
অর্থনৈতিক গুরুত্ব: বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিম ও দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলের স্বল্প বৃষ্টিপাত এলাকায় ইক্ষু একমাত্র নির্ভরযোগ্য অর্থকরী ফসল।
-
শিল্প গঠন: ইক্ষুর উপর ভিত্তি করে দেশে চিনি ও গুড় তৈরির শিল্প গড়ে উঠেছে।
উৎস: বিএসআরআই ওয়েবসাইট

0
Updated: 1 day ago
গমের উন্নত জাতের একটি-
Created: 1 day ago
A
বর্ণালি
B
ডায়মন্ড
C
দোয়েল
D
সুমাত্রা
কৃষি ফসলের উন্নত জাত
-
গম: আনন্দ, আকবর, দোয়েল, বরকত, বলাকা, সোনালিকা, জোপাটিকা, ইনিয়া-৬৬
-
আলু: ডায়মন্ড, সিন্দুরী, কুফরী, চমক, কার্ডিনাল
-
ভুট্টা: বর্ণালি, শুভ্র, খইভুট্টা, মোহর উত্তরণ
-
তামাক: সুমাত্রা, ম্যানিলা
উৎস: কৃষিমন্ত্রনালয়

0
Updated: 1 day ago
নিচের কোনটি বাংলাদেশের শিল্প সংক্রান্ত অর্থনৈতিক কর্মকান্ড নয়?
Created: 1 month ago
A
মাছ চাষ
B
বস্ত্র
C
পাট
D
সিমেন্ট
শিল্প ও বাংলাদেশের অর্থনীতি
মাছ চাষ শিল্প নয়, এটি কৃষিভিত্তিক কাজ।
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে শিল্প একটি গুরুত্বপূর্ণ খাত। যদিও বাংলাদেশ কৃষিনির্ভর দেশ, তারপরও দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে শিল্পের ভূমিকা অনেক বেশি।
বাংলাদেশে যেসব বড় বড় শিল্প আছে, সেগুলো হলো:
-
পাট শিল্প
-
বস্ত্র বা কাপড় বয়ন শিল্প
-
তৈরি পোশাক শিল্প
-
সার শিল্প
-
সিমেন্ট শিল্প
-
কাগজ শিল্প
-
চিনি শিল্প
-
চা শিল্প
পাট শিল্প
পাট শিল্প বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান শিল্প। এই শিল্প বিদেশে পণ্য রপ্তানির মাধ্যমে অনেক বৈদেশিক মুদ্রা আয় করে। এছাড়া চাকরির সুযোগ তৈরি করে, জাতীয় আয় বাড়ায় এবং মানুষের জীবনমান উন্নত করে।
বর্তমানে দেশের পাটকলগুলো থেকে যেসব পণ্য তৈরি হয়:
-
চট
-
বস্তা
-
দড়ি
-
থলে
-
ত্রিপল
-
কাপড়
-
তাঁবু
-
ক্যানভাস
এইসব পণ্য বিদেশে যেমন ব্রিটেন, রাশিয়া, ফ্রান্স, জাপান, মিসর, কানাডা ইত্যাদি দেশে রপ্তানি হয়।
ইপিবি-এর তথ্য অনুযায়ী:
২০২৪-২৫ অর্থবছরে বাংলাদেশ প্রায় ৮২ কোটি ডলারের পাটজাত পণ্য রপ্তানি করেছে।
বস্ত্র ও তৈরি পোশাক শিল্প
বস্ত্রশিল্প বাংলাদেশের দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ শিল্প। মানুষের মৌলিক চাহিদাগুলোর মধ্যে বস্ত্র বা কাপড় অন্যতম।
তবে বাংলাদেশ এখনো এই খাতে পুরোপুরি স্বনির্ভর নয়। অনেক তুলা, সুতা ও কাপড় বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয় – যেমন জাপান, ভারত, কোরিয়া, পাকিস্তান প্রভৃতি দেশ থেকে।
বাংলাদেশের বস্ত্রকল ও পোশাক কারখানা যেসব জেলায় বেশি:
-
ঢাকা
-
চট্টগ্রাম
-
কুমিল্লা
-
নোয়াখালী
-
রাজশাহী
-
খুলনা
ইপিবি-এর তথ্য অনুযায়ী:
২০২৪-২৫ অর্থবছরে তৈরি পোশাক খাতে ৮.৮৪% প্রবৃদ্ধি হয়েছে এবং রপ্তানি আয় হয়েছে ৩৯.৩৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
সিমেন্ট শিল্প
বাংলাদেশে সিমেন্ট শিল্পে তেমন উন্নতি হয়নি। কারণ, এই শিল্পে প্রয়োজনীয় কাঁচামাল যেমন চুনাপাথর, কাদামাটি, জিপসাম – এগুলো দেশে খুব কম পাওয়া যায়।
১৯৪৭ সালে দেশভাগের সময় বাংলাদেশে মাত্র একটি সিমেন্ট কারখানা ছিল। স্বাধীনতার পর সরকার এ শিল্প উন্নয়নের জন্য উদ্যোগ নেয়। কিন্তু কাঁচামালের ঘাটতির কারণে এই খাতে তেমন অগ্রগতি হয়নি।
তথ্যসূত্র: বাণিজ্যিক ভূগোল (এইচএসসি), বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 1 month ago
সর্বশেষ কৃষি শুমারি কোন সালে অনুষ্ঠিত হয়? (সেপ্টেম্বর-২০২৫)
Created: 1 day ago
A
২০১৯ সালে
B
২০১৭ সালে
C
২০২১ সালে
D
২০১৮ সালে
কৃষি শুমারি
-
স্বাধীনতার পর প্রথম কৃষি শুমারি: ১৯৭৭ সালে
-
স্বাধীনতার পূর্বে (তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান): ১৯৬০ সালে সর্বপ্রথম অনুষ্ঠিত
-
কৃষি শুমারিতে অন্তর্ভুক্ত বিষয়: ৩ টি — শস্য, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ
-
মোট কৃষি শুমারি বাংলাদেশে: ৬ টি
-
সর্বশেষ কৃষি শুমারি: ২০১৯ সালে
-
স্লোগান: "কৃষি শুমারি সফল করি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ি"
-
পরিচালনা: পরিসংখ্যান ব্যুরো, বিশ্ব খাদ্য ও কৃষি সংস্থার গাইডলাইন অনুসারে
উৎস: কৃষি মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট এবং বিবিএস

0
Updated: 1 day ago