A
Fire attacks
B
Unauthorized access
C
Virus attacks
D
Data-driven attacks
উত্তরের বিবরণ
ফায়ারওয়াল (Firewall)
ফায়ারওয়াল হলো একটি নিরাপত্তা ব্যবস্থা যা নেটওয়ার্ককে অননুমোদিত প্রবেশ এবং সাইবার আক্রমণ থেকে রক্ষা করে। এটি মূলত একটি কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের ইন্ট্রানেট এবং ইন্টারনেট নেটওয়ার্কের মধ্যে অবৈধ অ্যাক্সেস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
-
ফায়ারওয়াল কম্পিউটারের সফটওয়্যার বা হার্ডওয়্যারের মাধ্যমে নিরাপত্তা নিশ্চিত করে।
-
এটি সাধারণত রাউটার বা ডেডিকেটেড সার্ভারের সঙ্গে যুক্ত থাকে এবং পুরো নেটওয়ার্ককে নিরাপদ রাখে।
-
ফায়ারওয়ালকে একটি গেইটকিপারের মতো ভাবা যায়, যা নেটওয়ার্কে প্রবেশের চেষ্টা যাচাই করে এবং ডেটা ফিল্টার হিসেবে কাজ করে।
-
এর মাধ্যমে অননুমোদিত ব্যবহারকারীর প্রবেশ বন্ধ করা যায় এবং সিস্টেমের ডেটা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত হয়।
-
অথোরাইজড ব্যবহারকারীর জন্য ফায়ারওয়াল যাচাইয়ের পর প্রবেশের অনুমতি দেয়।
উৎস: ই-কমার্স, বিবিএ প্রোগ্রাম, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 1 day ago
একটি প্রতিষ্ঠানে ডিভাইস ভাগাভাগি করে নেয়ার সুবিধা হলো-
Created: 2 weeks ago
A
অর্থ সাশ্রয়
B
সময় সাশ্রয়
C
স্থানের সাশ্রয়
D
উপরের সবকটি
অর্থ সাশ্রয়
- একই ধরনের বহুল ডিভাইস ক্রয়ের পরিবর্তে সবার মধ্যে ভাগ করে নেওয়ার ফলে অনেক বেশি অর্থ সাশ্রয় করা সম্ভব।
- প্রতি ব্যবহারকারীকে আলাদাভাবে ডিভাইস কিনতে হবে না।
সময় সাশ্রয়
- ডিভাইস ভাগাভাগি করে নেওয়ার ফলে সময়ের অপচয় রোধ করা সম্ভব হয়।
উদাহরণস্বরূপ, একই সময়ে প্রিন্টার শেয়ার করলে কাজের সময়ের অপচয় রোধ করা যায়।
স্থানের সাশ্রয়
- ডিভাইসগুলো একই স্থানে ভাগাভাগি করে নেওয়ার ফলে কম জায়গায় বেশি কাজ চালানো সম্ভব হয়।
- প্রতিটি ব্যবহারকারীর জন্য আলাদা ডিভাইস রাখতে হবে না।
তাই, একটি প্রতিষ্ঠানে ডিভাইস শেয়ারিং বা ভাগাভাগি করার প্রধান সুবিধা হলো অর্থ, সময় এবং স্থানের সাশ্রয়।

0
Updated: 2 weeks ago
Mobile Phone-এর কোনটি input device নয়?
Created: 1 week ago
A
Keypad
B
Touch Screen
C
Camera
D
Power Supply
পেরিফেরাল ডিভাইস
কম্পিউটারের সাথে সংযুক্ত যে হার্ডওয়্যারগুলো ডেটা ইনপুট বা আউটপুট হিসেবে কাজ করে, সেগুলোকে কম্পিউটার পেরিফেরাল ডিভাইস বলা হয়। পেরিফেরাল ডিভাইসগুলো মূলত তিন ধরনের হয়ে থাকে:
ইনপুট ডিভাইস
যেসব ডিভাইসের মাধ্যমে ব্যবহারকারী বা পরিবেশ থেকে তথ্য কম্পিউটারে পৌঁছায়, সেগুলোকে ইনপুট ডিভাইস বলা হয়।
উদাহরণ:
-
কীবোর্ড (Keyboard)
-
মাউস (Mouse)
-
ট্র্যাকবল (Trackball)
-
জয়স্টিক (Joystick)
-
টাচ স্ক্রিন (Touch Screen)
-
বারকোড রিডার (Barcode Reader)
-
পয়েন্ট-অফ-সেল (Point-of-sale)
-
OMR, OCR
-
স্ক্যানার (Scanner)
-
লাইটপেন (Lightpen)
-
গ্রাফিক্স প্যাড (Graphics Pad)
-
ডিজিটাল ক্যামেরা (Digital Camera)
আউটপুট ডিভাইস
যেসব ডিভাইস কম্পিউটারের প্রক্রিয়াকৃত তথ্য ব্যবহারকারীর কাছে প্রদর্শন করে, সেগুলোকে আউটপুট ডিভাইস বলা হয়।
উদাহরণ:
-
মনিটর (Monitor)
-
প্রিন্টার (Printer)
-
প্লটার (Plotter)
-
স্পিকার (Speaker)
-
মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর (Multimedia Projector)
-
ইমেজ সেটার (Image Setter)
-
ফিল্ম রেকর্ডার (Film Recorder)
-
হেডফোন (Headphone)
ইনপুট-আউটপুট ডিভাইস
যেসব ডিভাইস একই সময়ে তথ্য গ্রহণ ও প্রদর্শন করতে পারে, সেগুলোকে ইনপুট-আউটপুট ডিভাইস বলা হয়।
উদাহরণ:
-
হার্ড ডিস্ক (Hard Disk)
-
CD/DVD
-
টাচ স্ক্রিন (Touch Screen)
-
পেনড্রাইভ (Pendrive)
বিঃদ্রঃ পাওয়ার সাপ্লাই (Power Supply) কোনো ইনপুট ডিভাইস নয়।
উৎস: মৌলিক কম্পিউটার শিক্ষা, বিবিএ প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 week ago
মোবাইল ফোনে কোন Mode-এ যোগাযোগ হয়?
Created: 1 day ago
A
Simplex
B
Half-duplex
C
Full-duplex
D
কোনোটিই নয়
ডেটা ট্রান্সমিশন মোড এবং মোবাইল যোগাযোগ
মোবাইল ফোনে ফুল-ডুপ্লেক্স মোডে যোগাযোগ সম্পন্ন হয়।
ডেটা ট্রান্সমিশন মোড
যখন কোনও ডিভাইস থেকে ডেটা অন্য ডিভাইসে প্রেরণ করা হয়, তখন ডেটা প্রবাহের দিক অনুসারে ডেটা প্রেরণের পদ্ধতিকে ডেটা ট্রান্সমিশন মোড বলা হয়। এটি মূলত তিন ধরনের হতে পারে:
-
সিমপ্লেক্স (Simplex):
-
এই মোডে ডেটা কেবল একদিকে প্রেরণ করা যায়।
-
গ্রাহক ডিভাইস কখনো প্রেরক ডিভাইসে ডেটা পাঠাতে পারে না।
-
উদাহরণ: রেডিও, টেলিভিশন।
-
-
হাফ-ডুপ্লেক্স (Half-Duplex):
-
এখানে ডিভাইস ডেটা প্রেরণ বা গ্রহণ করতে পারে, কিন্তু একসাথে উভয় করা যায় না।
-
উদাহরণ: ওয়াকিটকি।
-
-
ফুল-ডুপ্লেক্স (Full-Duplex):
-
এই মোডে ডিভাইস একই সময়ে ডেটা প্রেরণ ও গ্রহণ করতে পারে।
-
প্রয়োজনে ডিভাইস ডেটা পাঠানোর সময় গ্রহণও করতে পারে এবং ডেটা গ্রহণের সময়ও প্রেরণ করতে পারে।
উদাহরণ: টেলিফোন, মোবাইল ফোন।
-
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, এইচএসসি প্রোগ্রাম, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 1 day ago