মুদ্রিত লেখা সরাসরি ইনপুট নেয়ার জন্য নিচের কোনটি ব্যবহৃত হয়?
A
OMR
B
OCR
C
MICR
D
Scanner
উত্তরের বিবরণ
ওসিআর (OCR)
-
পূর্ণরূপ: Optical Character Reader বা Optical Character Recognition।
-
OCR মূলত একটি ইনপুট ডিভাইস হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
-
এটি মুদ্রিত লেখা এবং অনেক ক্ষেত্রে হাতের লেখাও পড়তে সক্ষম।
-
OCR ব্যবহার করে যেকোনো আকারের দাগ, চিহ্ন এবং আলফানিউমেরিক ক্যারেক্টার সরাসরি কম্পিউটারে ইনপুট করা যায়।
অন্যান্য ইনপুট ডিভাইস
১. স্ক্যানার (Scanner)
-
স্ক্যানার হলো একটি আধুনিক ইনপুট ডিভাইস যা ব্যবহার করে ছবি, লেখা বা যেকোনো ধরনের ইমেজ কম্পিউটারে নেওয়া যায়।
-
স্ক্যানারের মাধ্যমে ইনপুট করা ইমেজে পরিবর্তন, পরিবর্ধন, রঙ পরিবর্তন, বা একাধিক ছবি সংযুক্ত করার মতো কাজ করা যায়।
-
তবে এ ধরনের সম্পাদনার জন্য প্রায়শই বিশেষ সফটওয়্যার যেমন অ্যাডোব ফটোশপ ব্যবহৃত হয়।
২. ওএমআর (OMR)
-
পূর্ণরূপ: Optical Mark Reader।
-
OMR হলো একটি আলোক-সংবেদনশীল স্ক্যানার, যা কাগজে পেনসিল বা কলম দিয়ে করা বিশেষ চিহ্ন (যেমন গোল বা বর্গাকার মার্ক) পড়ে।
-
এই চিহ্ন অনুযায়ী তথ্য কম্পিউটারে প্রেরণ করা হয়।
৩. এমআইসিআর (MICR)
-
পূর্ণরূপ: Magnetic Ink Character Recognition।
-
MICR লেখা হয় চৌম্বক কালি বা ফেরোসোফেরিক অক্সাইড যুক্ত কালি ব্যবহার করে।
-
এটি ব্যাংক চেক লেনদেনের জন্য নিরাপদ এবং দ্রুত।
উৎস: মৌলিক কম্পিউটার শিক্ষা, বিবিএ প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।
0
Updated: 1 month ago
মোবাইল ফোনে কোন Mode-এ যোগাযোগ হয়?
Created: 1 month ago
A
Simplex
B
Half-duplex
C
Full-duplex
D
কোনোটিই নয়
ডেটা ট্রান্সমিশন মোড এবং মোবাইল যোগাযোগ
মোবাইল ফোনে ফুল-ডুপ্লেক্স মোডে যোগাযোগ সম্পন্ন হয়।
ডেটা ট্রান্সমিশন মোড
যখন কোনও ডিভাইস থেকে ডেটা অন্য ডিভাইসে প্রেরণ করা হয়, তখন ডেটা প্রবাহের দিক অনুসারে ডেটা প্রেরণের পদ্ধতিকে ডেটা ট্রান্সমিশন মোড বলা হয়। এটি মূলত তিন ধরনের হতে পারে:
-
সিমপ্লেক্স (Simplex):
-
এই মোডে ডেটা কেবল একদিকে প্রেরণ করা যায়।
-
গ্রাহক ডিভাইস কখনো প্রেরক ডিভাইসে ডেটা পাঠাতে পারে না।
-
উদাহরণ: রেডিও, টেলিভিশন।
-
-
হাফ-ডুপ্লেক্স (Half-Duplex):
-
এখানে ডিভাইস ডেটা প্রেরণ বা গ্রহণ করতে পারে, কিন্তু একসাথে উভয় করা যায় না।
-
উদাহরণ: ওয়াকিটকি।
-
-
ফুল-ডুপ্লেক্স (Full-Duplex):
-
এই মোডে ডিভাইস একই সময়ে ডেটা প্রেরণ ও গ্রহণ করতে পারে।
-
প্রয়োজনে ডিভাইস ডেটা পাঠানোর সময় গ্রহণও করতে পারে এবং ডেটা গ্রহণের সময়ও প্রেরণ করতে পারে।
উদাহরণ: টেলিফোন, মোবাইল ফোন।
-
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, এইচএসসি প্রোগ্রাম, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
0
Updated: 1 month ago
Mobile Phone-এর কোনটি input device নয়?
Created: 2 months ago
A
Keypad
B
Touch Screen
C
Camera
D
Power Supply
পেরিফেরাল ডিভাইস
কম্পিউটারের সাথে সংযুক্ত যে হার্ডওয়্যারগুলো ডেটা ইনপুট বা আউটপুট হিসেবে কাজ করে, সেগুলোকে কম্পিউটার পেরিফেরাল ডিভাইস বলা হয়। পেরিফেরাল ডিভাইসগুলো মূলত তিন ধরনের হয়ে থাকে:
ইনপুট ডিভাইস
যেসব ডিভাইসের মাধ্যমে ব্যবহারকারী বা পরিবেশ থেকে তথ্য কম্পিউটারে পৌঁছায়, সেগুলোকে ইনপুট ডিভাইস বলা হয়।
উদাহরণ:
-
কীবোর্ড (Keyboard)
-
মাউস (Mouse)
-
ট্র্যাকবল (Trackball)
-
জয়স্টিক (Joystick)
-
টাচ স্ক্রিন (Touch Screen)
-
বারকোড রিডার (Barcode Reader)
-
পয়েন্ট-অফ-সেল (Point-of-sale)
-
OMR, OCR
-
স্ক্যানার (Scanner)
-
লাইটপেন (Lightpen)
-
গ্রাফিক্স প্যাড (Graphics Pad)
-
ডিজিটাল ক্যামেরা (Digital Camera)
আউটপুট ডিভাইস
যেসব ডিভাইস কম্পিউটারের প্রক্রিয়াকৃত তথ্য ব্যবহারকারীর কাছে প্রদর্শন করে, সেগুলোকে আউটপুট ডিভাইস বলা হয়।
উদাহরণ:
-
মনিটর (Monitor)
-
প্রিন্টার (Printer)
-
প্লটার (Plotter)
-
স্পিকার (Speaker)
-
মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর (Multimedia Projector)
-
ইমেজ সেটার (Image Setter)
-
ফিল্ম রেকর্ডার (Film Recorder)
-
হেডফোন (Headphone)
ইনপুট-আউটপুট ডিভাইস
যেসব ডিভাইস একই সময়ে তথ্য গ্রহণ ও প্রদর্শন করতে পারে, সেগুলোকে ইনপুট-আউটপুট ডিভাইস বলা হয়।
উদাহরণ:
-
হার্ড ডিস্ক (Hard Disk)
-
CD/DVD
-
টাচ স্ক্রিন (Touch Screen)
-
পেনড্রাইভ (Pendrive)
বিঃদ্রঃ পাওয়ার সাপ্লাই (Power Supply) কোনো ইনপুট ডিভাইস নয়।
উৎস: মৌলিক কম্পিউটার শিক্ষা, বিবিএ প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।
0
Updated: 2 months ago
ডিস্ক ডিফ্রাগমেন্টেশান ব্যবহৃত হয়-
Created: 1 month ago
A
ভাইরাস ধ্বংসের জন্য
B
খারাপ সেক্টরসমূহ পরীক্ষা করতে
C
ডিস্কের ফাইলগুলোকে পুনর্বিন্যস্ত করতে
D
ডিস্ক ফরমেট করতে
ডিস্ক ফ্র্যাগমেন্টেশন ও ডিফ্র্যাগমেন্টেশন
যখন আমরা কম্পিউটারে ফাইল তৈরি, সম্পাদনা বা মুছে ফেলি, তখন ফাইলের ডেটা ডিস্কে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে সংরক্ষিত হতে পারে। একে আমরা ডিস্ক ফ্র্যাগমেন্টেশন বলি।
সহজভাবে বলতে গেলে, একটি ফাইল যদি একসাথে এক ব্লকে না থাকে এবং বিভিন্ন অংশে ছড়িয়ে থাকে, তখন তা ফ্র্যাগমেন্টেড হয়ে যায়। এটি ঘটে মূলত ফাইল যোগ বা মুছে ফেলার সময় ডিস্কে খালি স্পেস ছড়িয়ে থাকার কারণে।
ডিস্ক ডিফ্র্যাগমেন্টেশন কী এবং কেন ব্যবহার করা হয়?
ডিফ্র্যাগমেন্টেশন হল একটি প্রক্রিয়া যা ডিস্কের ফাইলগুলোকে পুনরায় সাজায়, যাতে ফাইলের অংশগুলো একসাথে সংরক্ষিত থাকে। এর ফলে কম্পিউটার দ্রুত ফাইল পড়তে এবং লিখতে পারে।
ডিফ্র্যাগমেন্টেশনের সুবিধা
-
প্রথমে টুলটি ডিস্ক স্ক্যান করে ফ্র্যাগমেন্টেড ফাইল এবং খালি স্পেস শনাক্ত করে।
-
ফাইলের ডেটা পুনর্বিন্যস্ত করে যাতে সব অংশ একসাথে থাকে।
-
রিড/রাইট হেডের কম চলাফেরার কারণে ফাইল দ্রুত খুলে এবং সংরক্ষণ হয়।
-
সিস্টেমের মোট পারফরম্যান্স বৃদ্ধি পায়।
-
ডিস্ক কার্যক্ষমতা উন্নত হয় এবং হার্ড ড্রাইভের আয়ু বাড়াতে সহায়ক হতে পারে।
সূত্র: Microsoft Support
0
Updated: 1 month ago