A
নির্লিপ্ততা
B
শ্রদ্ধা
C
সহানুভূতি
D
অভ্যাস
উত্তরের বিবরণ
-
লর্ড ব্রাইস মানুষের আইন মান্য করার পেছনে পাঁচটি কারণ উল্লেখ করেছেন: নির্লিপ্ততা, শ্রদ্ধা, সহানুভূতি, শাস্তির ভয় এবং যৌক্তিকতার উপলব্ধি। এর মধ্যে ‘অভ্যাস’ অন্তর্ভুক্ত নয়।
আইন মান্য করার কারণ:
-
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য আইন মান্য করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
-
প্রতিটি আইনে কিছু নির্দেশনা থাকে এবং তা অমান্য করলে শাস্তির বিধান থাকে।
-
আইন মান্য করার বিভিন্ন কারণের মধ্যে একটি হলো আইনের উপযোগিতা।
লর্ড ব্রাইস আইন মান্য করার কারণগুলোকে পাঁচ ভাগে বিভক্ত করেছেন:
১. যৌক্তিকতার উপলব্ধি
২. অপরের প্রতি শ্রদ্ধা
৩. নির্লিপ্ততা
৪. সহানুভূতি
৫. শাস্তির ভয়
উৎস: পৌরনীতি ও সুশাসন প্রথম পত্র, এইচ এস সি, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 day ago
মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য অবদান ও বীরত্বের জন্যে কতজনকে বীরত্বসূচক খেতাব বা উপাধি প্রদান করা হয়?
Created: 1 week ago
A
৬৭৫ জন
B
৬৭৬ জন
C
৬৭৭ জন
D
৬৭৮ জন
বাংলাদেশ বিষয়াবলি
বাংলাদেশ বিষয়াবলী
বীরত্বসূচক খেতাব
মুক্তিযুদ্ধের রণকৌশল
যুক্তফ্রন্ট
No subjects available.
মুক্তিযুদ্ধের খেতাব
-
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য অবদান ও বীরত্বের জন্য ১৯৭৩ সালের ১৫ ডিসেম্বর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সরকার মোট ৬৭৬ জনকে চারটি বীরত্বসূচক খেতাব প্রদান করে।
বীরত্বসূচক খেতাবসমূহ:
-
বীরশ্রেষ্ঠ – সর্বোচ্চ খেতাব, প্রাপ্ত: ৭ জন
-
বীরউত্তম – দ্বিতীয় সর্বোচ্চ খেতাব, প্রাপ্ত: ৬৮ জন
-
বীরবিক্রম – তৃতীয় সর্বোচ্চ খেতাব, প্রাপ্ত: ১৭৫ জন
-
বীরপ্রতীক – চতুর্থ সর্বোচ্চ খেতাব, প্রাপ্ত: ৪২৬ জন
-
সাম্প্রতিক পরিবর্তন: ৬ জুন ২০২১ তারিখে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় বঙ্গবন্ধু হত্যার চার আসামের মুক্তিযুদ্ধে প্রদত্ত খেতাব বাতিল করে।
তথ্যসূত্র: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 1 week ago
বাংলাদেশে কত সালে জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল প্রণয়ন করা হয়?
Created: 1 day ago
A
২০১০ সালে
B
২০১২ সালে
C
২০০৯ সালে
D
২০১৬ সালে
জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল (National Integrity Strategy):
-
বাংলাদেশ সরকার ২০১২ সালে দুর্নীতি দমন ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে এই কৌশল প্রণয়ন করে।
-
কৌশলে রাষ্ট্রীয় ও অরাষ্ট্রীয় পর্যায়ের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও অংশীদারের শুদ্ধাচার প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে।
-
শুদ্ধাচার বলতে বোঝানো হয়েছে নৈতিকতা ও সততার দ্বারা প্রভাবিত আচরণগত উৎকর্ষতা।
উৎস: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ওয়েবসাইট।

0
Updated: 1 day ago
কোন দার্শনিকের মতে, "সমাজের যুক্তিসিদ্ধ ইচ্ছার অভিব্যক্তিই হচ্ছে আইন"?
Created: 1 day ago
A
প্লেটো
B
জন লক
C
অ্যারিস্টটল
D
টমাস হবস
-
অ্যারিস্টটল আইনকে যুক্তিনির্ভর একটি ব্যবস্থা হিসেবে ব্যাখ্যা করেছেন। তার মতে, আইন কোনো শাসকের খেয়াল-খুশির ফল নয়; বরং এটি সমাজকল্যাণমূলক যুক্তিসিদ্ধ ইচ্ছার প্রকাশ।
-
মানুষ একটি সামাজিক জীব এবং আইন মানবসমাজের প্রতিফলন।
-
সমাজে মিলেমিশে বসবাসের জন্য নিয়ম-শৃঙ্খলা মেনে চলা অপরিহার্য।
-
মানবকল্যাণের স্বার্থেই নিয়ম-কানুন প্রয়োজন, আর স্বীকৃত এই নিয়ম-কানুনই হলো আইন।
-
এরিস্টটল বলেছেন, "সমাজের যুক্তিসিদ্ধ ইচ্ছার অভিব্যক্তিই হচ্ছে আইন" (Law is the passionless reason)।
-
অধ্যাপক হল্যান্ডের মতে, আইন হলো সেই সাধারণ নিয়ম যা মানুষের আচরণ নিয়ন্ত্রণ করে এবং যা সার্বভৌম রাজনৈতিক কর্তৃপক্ষ দ্বারা প্রয়োগ করা হয়।
সূত্র: পৌরনীতি ও নাগরিকতা, নবম-দশম শ্রেণি, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 day ago