A
মিসিসিপি-মিসৌরী
B
নীলনদ
C
শাত-ইল-আরব
D
আমাজন
উত্তরের বিবরণ
বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘ নদী হচ্ছে নীলনদ। এটি পূর্ব আফ্রিকার বিভিন্ন দেশ দিয়ে প্রবাহিত হয়ে মিশরের মধ্য দিয়ে ভূমধ্যসাগরে গিয়ে পড়ে। এর মোট দৈর্ঘ্য প্রায় ৬,৬৫০ কিলোমিটার।
অনেকেই মনে করেন আমাজন নদী সবচেয়ে বড়, কারণ এটি পানিপ্রবাহ (water volume) ও নদী অববাহিকার (basin area) দিক থেকে সবচেয়ে বিশাল। তবে দৈর্ঘ্যের বিচারে এখনও নীলনদকেই সবচেয়ে দীর্ঘ নদী হিসেবে ধরা হয়।
অন্য বিকল্পগুলো:
- আমাজন নদী: খুব বড় এবং পানি বহনের দিক থেকে শীর্ষে, কিন্তু দৈর্ঘ্যে কিছুটা কম।
- মিসিসিপি-মিসৌরী: যুক্তরাষ্ট্রের বড় নদী, তবে নীলনদ বা আমাজনের চেয়ে ছোট।
- শাত-ইল-আরব: এটি ইরাক ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের একটি ছোট নদী, দৈর্ঘ্যে মাত্র প্রায় ২০০ কিলোমিটার।
তাই প্রশ্ন অনুযায়ী সঠিক উত্তর: খ. নীলনদ।

0
Updated: 2 months ago
বাংলাদেশের কোন জেলা সবচেয়ে বেশী নদীবিধৌত?
Created: 3 months ago
A
গৌরনদী
B
পিরোজপুর
C
বরিশাল
D
ভোলা

0
Updated: 3 months ago
মহাস্থানগড় কোন নদীর তীরে অবস্থিত?
Created: 2 months ago
A
করতোয়া
B
গঙ্গা
C
ব্রহ্মপুত্র
D
মহানন্দা
• মহাস্থানগড় — করতোয়া নদীর তীরে অবস্থিত।
• মহাস্থানগড়:
- প্রাচীন বাংলার অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ জনপদের নাম পুণ্ড্র।
- পুন্ড্র ‘জন’ বা জাতি এ জনপদ গঠন করেছিল।
- পুন্ড্ররা বঙ্গসহ অন্যান্য জাতিগোষ্ঠীর নিকটজন ছিল।
- পুন্ড্র রাজ্যের রাজধানীর নাম পুন্ড্রনগর। এটি বাংলার প্রাচীনতম জনপদ।
- বর্তমান বগুড়া শহরের অদূরে করতোয়া নদীর তীরে পুন্ড্রনগর অবস্থিত।
- পরবর্তী কালে এর নাম মহাস্থানগড় হয়।
- সম্ভবত মৌর্য সম্রাট অশোকের রাজত্বকালে (খ্রি. পু. ২৭৩-২৩২ অব্দ) প্রাচীন পুন্ড্র রাজ্য স্বাধীনসত্তা হারায়।
- এ রাজ্যের বিস্তৃতি বর্তমান বগুড়া, রংপুর ও দিনাজপুর পর্যন্ত ছিল।
উৎস: ইতিহাস বই, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 2 months ago
ওডারনীস নদী -
Created: 2 months ago
A
পূর্ব জার্মানি ও পোল্যান্ডের মধ্যে সীমা নির্ধারক
B
পশ্চিম জার্মানি ও চেক প্রজাতন্ত্রের মধ্যে সীমা নির্ধারক
C
পশ্চিম জার্মানি ও পোল্যান্ডের মধ্যে সীমা নির্ধারক
D
সংযুক্ত জার্মান ও ফ্রান্সের মধ্যে সীমা নির্ধারক
ওডারনীস নদী পূর্ব জার্মানি ও পোল্যান্ডের মধ্যে সীমা নির্ধারক।
🔹 ওডার নদী
-
ওডার উত্তর-মধ্য ইউরোপের একটি গুরুত্বপূর্ণ নদী ও পরিবহন পথ।
-
এটি চেক প্রজাতন্ত্রের ওলোমুকের কাছে উৎপত্তি লাভ করে এবং উত্তর-পূর্ব দিকে প্রবাহিত হয়ে পোল্যান্ডে প্রবেশ করে।
-
রাসিবর্জ, ওপোলে, রোকলভ, কোস্ত্রজিন হয়ে সজেসিনের কাছে বাল্টিক সাগরে পতিত হয়।
-
নদীটির দৈর্ঘ্য প্রায় ৯১২ কিলোমিটার এবং রাসিবর্জ পর্যন্ত এটি নাব্য।
-
এটি খালপথের মাধ্যমে পূর্ব জার্মানির স্প্রে, হাভেল ও লাবে নদীর সঙ্গে সংযুক্ত।
🔹 ওডার-নীস লাইন
-
ওডার ও নীস নদীকে কেন্দ্র করে গঠিত এই সীমারেখা জার্মানি ও পোল্যান্ডের আন্তর্জাতিক সীমা নির্ধারণ করে।
-
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ-পরবর্তী পটসডাম সম্মেলনে এই সীমারেখা নির্ধারণ করা হয় (১৯৪৫)।
-
যুদ্ধের আগে ওডার নদী সম্পূর্ণভাবে জার্মান ভূখণ্ডে প্রবাহিত ছিল।
-
জার্মানির পরাজয়ের পর সীমারেখাটি সাময়িকভাবে কার্যকর হয় এবং পশ্চিম জার্মানি ১৯৭০ সালে এটিকে স্বীকৃতি দেয়।
-
১৯৯০ সালে পূর্ব ও পশ্চিম জার্মানির একত্রীকরণের পর এই সীমারেখা স্থায়ীভাবে কার্যকর হয়।
উৎস: Britannica

0
Updated: 2 months ago